ہے۔ (అతి ) গাথা ואוזי गभङ्ग* गाथाग्नई श्रानग्न छषिक श्हेउ । १८माग्न भाषा করোথ 影喙象 কুরুখ । *-* গাথার প্রবেশলাতের ইহাই কারণ। বেশ অনুমান হয় | গেছি १८ङ् । যে, বৌদ্ধদিগের প্রথম মহাগজ্যে শুদ্ধ গাথাই উচ্চারিত §§ & & z 。匈珊1 হইয়াছিল। তাহtয় পর পণ্ডিতগণ বুদ্ধদেবের বিবরণ |, উদরি 粤够始 •••• छेनtन्न । हेठrानि । বিশুদ্ধ সংস্কৃত ভাষায় রচনা করা কর্তব্য বোধে গদ্যtংশ স্বচনা করিয়া তাহার পোবকতার জন্ত গাথা উদ্ধৃত করিয়া शिग्नां८छ्न ।” " . १॥५ाद्र शृङ्गeणि झूहें फारश वि७ख गठिाग्रा श्ब्रि कब्र! যাইতে পারে। উহার কতকগুলি পদের প্রকৃতি অংশ সংস্কৃত, কেবল বিভক্তি, বচন ও লিঙ্গাংশেই বিকৃত হইয়। দাড়াইয়াছে, কিন্তু কতকগুলি পদের প্রকৃতি, বিভক্তি, বচন ও লিঙ্গ প্রভৃতি সকল অংশই বিকৃত, কোন অংশেই সংস্কৃতের সহিত কোন সম্বন্ধ নাই। এইরূপ দেখিয়াই পূৰ্ব্বোক্ত ভাবাতত্ত্ববেত্তারা ইহাকে একটী নুতন ভাষা দাড় করাইতে c5छे; रुझिttछ्न | (কেই কেহ বা ইহাকে বিকৃত বা ভুল সংস্কৃত বলিয়া স্থির করেন।) কিন্তু আমরা উহার কোনটারই পক্ষপাতী হইতে পারিলাম না। আমাদের মতে গাথার ভাষা সংস্কৃত মিশ্রিত প্রাকৃত, স্বতন্ত্র কোন নুতন ভাষা নহে। উছার বে অংশ সংস্কৃত ব্যাকরণ অনুসারে সিদ্ধ হইতে পারে, প্রকৃতি, বিভক্তি, বচন বা লিঙ্গাংশে কোন ব্যতিক্রম দেখিতে পাওয়া যায় না, তাহ সংস্কৃত ; এবং যে গুলি প্রকৃতি, বিভক্তি প্রভৃতি কোন অংশে বা সম্পূর্ণ বিকৃত, তাহ প্রাকৃত বা অপভ্রংশ। বর্তমান সময়েও এইরূপ অনেক রচনা দেখিতে 991 যায় বে তাহার aকতক অংশ সংস্কৃত ও কতৃক অংশ বাঙ্গালা বা অপর কোন ভাষা। গাথার যে অংশগুলি সংস্কৃত নহে, তাহ প্রাকৃত ভাষার ব্যাকরণ অনুসারে সিদ্ধ হয়। দৃষ্টান্তস্বরূপ গাথার কতকগুলি ভাবার প্রাকৃত ব্যাকরণ অনুসারে সাধনপ্রণালী | নিম্নে প্রদর্শিত হইল । চগু প্রণীত "আর্য প্রাকৃত লক্ষণ” নামক প্রাকৃত ব্যাকরণেয় স্বরবিধানের ৪র্থ সুত্র বথ “স্বরোহন্তোন্তস্ত।” (প্রাকৃভল২৪৯) ইহার অর্থ-( প্রাকৃত তিনপ্রকার সংস্কৃতযোনি, সংস্কৃতসম ও দেশী । ইহার মধ্যে সংস্কৃতবোনি প্রাকৃত সংস্কৃত হইতে কোন অংশে বিকৃত হইয়া উৎপন্ন হয় । ) প্রাকৃত ভাষার সংস্কৃতের একটী স্বরের স্থানে অপর স্বরের আদেশ হয়। এই নিয়ম অনুসারে গাথায় ব্যবহৃত নিম্নলিখিত भक७णि नश्कूठ श्हेtछ फे९१ग्न इहेबांदइ । भाथाङ्ग बावश्ठ बाक्लङ । cब्राहमान সংস্কৃত । क्लामांन । 锣哆像
- সংযোগস্তেষ্টস্বরাগমো মধ্যে ।” ( প্রাকৃতল ৩৩• ) •
ইচ্ছানুসারে সংযোগের মধ্যে কোন একটী স্বর আগম হইতে পারে। এই নিয়ম অনুসারে এই প্রাক্কতগুলি সিদ্ধ হয় । -- গাখtয় প্রাকৃত । সংস্কৃত । য়তন ਸੀ । অভুজিয় g o o --- আভুজ্য । অকম্পিয় জমা কম্প । বিযুহ चूंश् । পছুমানি * * * পদ্মানি ইত্যাদি । "ওতমবাপরোঃ ” ( প্রাকৃতল ২২৩ ) অব এবং অপ • উপসর্গের স্থানে ওকার হয়। যথা—আক্রহ ওরুছিত্বা। “যবয়ো রিস্থতৌ * ( প্রাকৃতলক্ষণ ৩৩১ ) যকার ও বকারের স্থানে যথাক্রমে ইকার ও উকার আদেশ হয়। বথা জনয়স্তি জনেস্তি । দর্শয়স্তি দশেন্তি । উপয়ত্তি উপেন্তি ইভ্যাদি। গাথার অনেক অংশে দ্বিবচনের স্থলে বহু বচনের প্রয়োগ দেখা যায়। প্রাকৃত তাযায় দ্বিবচন নাই, দ্বিবচনের স্থলে বহুবচনের প্রয়োগ করা হয় । “দ্বিত্বং বহুত্বেন।” ( প্রাকৃতল" ২ । ১২ )। "কচিদ ব্যত্যয়: ।” ( প্রাকৃতল- ১। 8 ) এই সুত্রানুসারে স্থানে স্থানে লিঙ্গ ব্যতীও হইয় থাকে। যথা দেৰা: দেবাশি ইভ্যাদি । এই স্থলে অনাবশুক মনে করিয়া আর অধিক লিখিত হইল না । গাথার সংস্কৃত ভিন্ন অপর সকল অংশই প্রাকৃত ব্ল্যাকরণ অনুসারে সাধিত হইতে পারে। অতএব উক্ত গাথার ভাষাকে সংস্কৃতমিশ্রিত প্রকৃত বলাই উচিত । গtথ যে কতকালের তাহার স্থিরতা নাই। ভাষা স্বষ্টির পর মানব যখন ছড়া বলিতে শিথিয়াছে, তখনই গাথার স্মৃষ্টি হইয়াছে। তাহার পয় মুরলগ্নসংযোগে ইহার ক্রমশঃ উন্নভি হইয়াছে । বুদ্ধদেব নিজে গাথা পাঠ করিতেন । ধৰ্ম্মবিবয়ে স্বত্রগুলি পদ্যে গ্রথিত হইয় গাথা নাম ধtয়ণ করিয়াছিল। বৌদ্ধপ্রধান কাপ্তাপ বলিয়াছেন, “ভিক্ষুগণ সূত্রাস্ত, বিনয়, অভিধৰ্ম্ম প্রভৃতি হয় বুঝিবেন, ন হয় ভুলিয়া যাইবেন, কারণ ঐ সকলে গাথা নাই। পাঠক অপয়াহ্লে স্বত্রের গাথা পাঠ করিবে “ বুদ্ধদেব शांथांtद 8ॐ श्रृंtद्ध युगिब्र! $tझषं कग्नि#ftछ्न । १थ sग ·