গারে [ రిa: ) গারে * -: দেখিতে পাওয়া যায়। এমন কি হিমালয় পৰ্য্যন্তও সৃষ্টিগোচর হইয়া থাকে। স্থানে স্থানে উপত্যকার তিতর দিয়া নদী প্রবাহিত হইতেছে, দেখিলে ময়ন মন চরিতার্থ হয় । তুর পাহাড়ের অপর চুড়াকে হিন্দুরা কৈলাস বলে, কিন্তু গারে ও খাসিয়া জাতি চিকমং, ভীমতুরা বা মানরাই বলিয়া থাকে। অন্যান্য স্থানের পাহাড় ক্রমশঃ ঢালু, কোথাও কোথাও বা উচ্চ হইয়াছে। কিন্তু কৈলাস নামক চুড়ার নিকট উহ একেবারে উচ্চ হইয়া উঠিয়াছে ৷ আকৃতি কতকটা শূকয়েয় পৃষ্ঠের মত । ইহা পার্শ্ববর্তী সকল পাহাড় অপেক্ষ উচ্চ। গারে। পাহাড়ের সকল স্থানে পশ্বাদি চরিয়া বেড়াইতে পারে । এই পাহাড়ে দুইট প্রকা ও গহবর দেখা যায় । সোমেশ্বরী ও গণেশ্বরী নদীর মধ্যে যেখানে চুণাপাথরের অংশ দেখা যায়, তথtয় ঐ গুহা আছে । রায়ুক নামক গ্রামের নিকট যে গহবর আছে, তাহা সৰ্ব্বাপক্ষ বড়। উহার প্রবেশস্থান প্রায় ১২ হস্ত উচ্চ ও ১ • হস্ত বিস্তৃত । ভিতরে প্রায় ৬০ হাত গমন করিলে দেখা যায় যে একটী ছোট কুঠরির মত স্থান হইতে একটা নদী প্রবাহিত হইতেছে। উহু{ এত ছোট বে মনুষ তাছাতে প্রবেশ করিতে পারেন । পৰ্ব্বতের ভিতরে সম্ভবতঃ কোথাও জলাশয় বা হ্রদ আছে । এই গুহায় বাদুড়ে বাস করিয়া থাকে। গারে পাহাড়ে উষ্ণ প্রস্রবণ মাই। তযে মুনমাটি আছে ; ইহাতে বোধ হয় কোন সময়ে লবণাক্ত প্রস্রবণ এথানে ছিল । তাছার জগুই লবণাক্ত মাটি হইয়াছে। তথায় হস্তী ও হরিণের দল আসিয়া বিচরণ করে । গারো জাতি এই স্থান হইতে লবণ প্রস্তুত করে না । গারে পাহাড়ের মধ্যে সোমেশ্বরী, গণেশ্বরী, নেতাই ও মহাদেব নদীর উৎপত্তির স্থানে পাহাড় ভাঙ্গা দেখিতে পাওয়া যায়। এই সকল নদীর উপত্যকার ঘন মিবিড় বন, ছোট গাছ ও লতা দেথিতে পাওয়া যায়। সেথানকার স্বভাবের শোভা অতি চমৎকার । ২ গারো পাহাড়ের উপরিস্থ একটী জেলা, অধিবাসীর ইহাকে গারোয়ান বা গাবান বলে । ইহা এখন আসামের চিফ কমিসনরের অধীন। ইহার ক্ষেত্রফল ৩১৮০ বর্গ মাইল । লোকসংখ্যা প্রায় এক লক্ষ । জেলার মধ্যে প্রকৃত নগর নাই। তবে তুরা মগরেই আদালতাদি অাছে। এই জেলায় উত্তরসীমায় গোয়ালপাড়া, পুৰ্ব্বে থাসিপাহাড় ও মহেশখালি নদী, দক্ষিণে ময়মনসিংহ ও পশ্চিমে গোয়ালপাড়া জেলা । পুৰ্ব্বসীমা অতি অল্পদিন স্থিয় হইয়াছে। কতক অংশে মহেশখালি নদী পুন্দেংগ্র, পৰ্যন্ত বিস্তৃত। তৎপরে বালপুত্রাম গ্রাম। পরে মহাদেব নদীধেীতপ্রদেশ নয়াবা, সমসং বা সোমেশ্বরী, রজদি, রঙ্গ ও বদিয়াক নামক নদীগুলি হোদাগরি গ্রাম পৰ্য্যস্ত গিয়াছে । তাছার পর কিয়ার গিয়া কামরূপ ও গোয়ালপাড়ার সীমানির্দেশক স্তম্ভগুলি পাওয়া যায়। ১৮৭৩ খৃষ্টাব্দে খাসি ও গারে জেলার কমিলনরত্বরে মিলিত হইয়া ঐ সীমা নির্দেশ কয়েন । গোয়ালপাড়া ও গারো জেলায় প্রাস্তসীমা অল্পদিন হইল নির্ণীত হইয়াছে। গোয়ালপাড়ায় যে অংশে গায়ে জাতিয় বাস, তাহা গারো জেলার অন্তর্গত কয়া হইয়াছে। দক্ষিণসীমা নির্দেশ করিতে পাৰ্ব্বতীয় জাতির ও ময়মনসিংহের জমিদারদিগেয় অনেক আপত্তি খণ্ডন কয়িতে হইয়াছিল । জেলাট পাহাড়ময়, এখানকার কৃষ্ণাই, কালু, তোগাই, নেতাই ও সোমেশ্বরী এই কয়েকট নদীতে নৌকাগমনোপযোগী জল থাকে । কৃষ্ণাই নদী অল্পবেল পাহাড়ের মধ্যস্থিত মণ্ডলগিরি নামক গ্রামেয় নিকট হইতে বাহির হইয়া উত্তরাভিমুখে রঙগ্রনগিরি, থাপ ও সঙ্গম নামক গ্রাম পার হইয়া জীরা গ্রামে গোয়ালপাড়া জেলায় পড়িয়াছে । শীতকালে ডোঙ্গা কয়িয়া লোকে ইহাতে গমনাগমন করে। বঞ্জি ও রঙ্গ য়ি নামক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নদীদ্বয় কৃষ্ণাই নদীতে মিলিত হইয়াছে। কালুনদীকে গারোরা গারুই বলিয়া থাকে । ইহা তুরা হইতে পশ্চিমমুখে প্রবাহিত হইয়া হরিগাও নামক স্থানে গোয়ালপাড়া জেলায় পড়িরছে। তুরা হইতে বারাণসী নামক একটী নদী উঠিয়া কালু নদীতে পড়িয়াছে। গারোয়া ইহাকে য়ঙ্গক বলে । হরিগাও হইতে দামালগিরি পর্যন্ত কালুনদীতে নৌক৷ চলে । জলের ভিতর বড় বড় বৃক্ষ থাকতে নেীক গতা য়াতের পক্ষে বড়ই অসুবিধা । ভোগাই নদী তুরানগরের দক্ষিণপুৰ্ব্ব হইতে উঠিয়া দক্ষিণবাহিনী হইয় অনাই, লুগ, মোয়াপাড়া, রেমরাঙ্গপাড়া, মেবলোপাড়া, চেলিপাড়া, জমদংগিরি, চন্দ্রপাড়া ও বুদ্রপাড়া নামক গ্রামগুলি পার হইয়া দালু গ্রাম দিয়া ময়মনসিংহের নসিরাবাদগ্রামে ব্ৰহ্মপুত্র নদেয় পুরাতন গর্ভে পড়িয়াছে। নোয়রাঙ্গা নামক উপনদী রেমরাঙ্গপাড়া গ্রামে ইহাতে মিলিত হইয়াছে। নেতাই নদী তুরার দক্ষিণদিক হইতে উদ্ভূত হইয়া বক্রগতিতে দক্ষিণমুখে গিয়া রঙ্গন, বুঢ়গিরি, গরোঙ্গিখি, ফাপা, দসিং গাঙ্গচঙ্গ, अभि**iग्नि ७ c६i१it३Iप्लांश्रृिंग्नि &fम झहेब्र! मङ्गमञनि२tश्ब्र সঙ্কুরকোট বা ঘোষগাও দিয়া কাংস নদীতে মিলিত হইয়াছে। সোমেশ্বরী নদীকে গায়োয় সংসাং বলিয়া থাকে ; জেলার भश “हे नौहे गर्फारण इश्९ । छूद्रांनश्रtब्रग्न छेउब्रांश्ण হইতে ইহার উৎপত্তি। পরে উত্তরবাহিনী হুইয়া ১৪ ক্রোশ
পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩৫১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।