গিঞ্জি কো৯ শক্ৰই সহজে এই কেলা দখল করিতে পারিত না। পৰ্ব্বত ও প্রাচীর সমেত কেল্লার পরিধি ৭ মাইলের অধিক । রাজগিরিতে দেখিবার অনেক জিনিষ গাছে । পৰ্ব্বতটী উচ্চে প্রায় ৬• • ফিট, ইহায় সৰ্ব্বোচ্চস্থানে এক খণ্ড প্রস্তরের উপর শত্রুর আগমন জানিবায় জন্য দুর্গম সৈনিকাবাস, उग्रtषा गाउॉग्नांtउग्न छना नषू८५ २8 कि मैौर्ष ७ ७० ফিট নিম্ন একট কাঠসেতু নিৰ্ম্মিত আছে। কোন সময়ে গিঞ্জির দুর্গ কে নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিল, তাহার কোন প্রকৃত প্রমাণ পাওয়া যায় না । কেহ বলেন যে, চোলরাজগণের সময়ে সৰ্ব্ব প্রথমে এই দুর্গ স্থাপিত হয়। কাহারও মতে ১৪৪২ খৃষ্টাব্দে তঞ্জোরের শাসনকর্তা বিজয়রঙ্গ নায়কের পুত্র এই দুর্গ নিৰ্ম্মাণ করিতে আরম্ভ করিয়াছিলেন । কিন্তু বিজয়নগররাজ হরিহর কর্তৃক ১৩৮৩ খৃষ্টাবে প্রদত্ত একখানি প্রশস্তিতে লিখিত আছে যে, জ্বৰ্গ হইতেই এই প্রদেশের নাম গিঞ্জি হইয়াছে। অতএব তাছার পূর্ব হইতেই এই সুদৃঢ় দুর্গের নিৰ্ম্মাণ কাৰ্য্য সম্পূর্ণ হইয়াছিল, তাহাতে সন্দেহ নাই । কেল্লার ভিতরে কল্যাণমহাল, জিমখান, শস্তাগার, ঈদগাবাড়ী, বারিক, মওপ ও একটা ৮ তোলা গুম্বেজ আছে । এই গুম্বেজের প্রথম ছয় তলে ৮ ফিট চতুরস্র গৃহের চারিধারে বারাও এবং প্রত্যেক তল হইতে উপরে উঠিবার জন্য এক একটী সিঁড়ি আছে । ৭ম ভলের বারাও তাঙ্গিয়া গিয়াছে, উপরের তলের ঘরট সকলের ছোট । ৬ষ্ঠ তল হইতে একটা মাটির নল প্রাচীরের নিম্ন দিয়া প্রায় ৬০০ গজ পর্য্যন্ত গিয়া এক পুষ্করিণীতে পড়িয়াছে। রাজগিরির উপরে গড়ের বাহিরে এবং শিখরের উপরে দুইট স্বচ্ছসলিল ও চিরবাহিনী প্রস্রবণ অাছে । ঐ প্রস্রবণের জল স্থানীয় সকল লোকই খাইয়া থাকে। রাজগিরি ও চন্দ্রায়ন দুর্গের মধ্যে ছুইটী পুষ্করিণী ও দুর্গের জল আসিয়া পড়িবার জন্য একটা কাটা খাল আছে। রাজগিরির উপরে একটা বৃহৎ কামান ও ১৫ ফিট চতুরস্র ও ৫ ইঞ্চ পুরু একখানি গ্ৰেণাইট প্রস্তর পড়িয়া আছে। কামানটা এরূপ ধাতুতে নিৰ্ম্মিত যে কোন কালে ইহাতে মরিচা ধরে না । ইহার চুঙ্গীর গোড়ায় ৭৫৬• সংখ্যা খোদিত অাছে।. স্থানীয় লোকেরা বলে, এইখানে রাজবাড়ী ছিল এবং উক্ত প্রস্তরে দঁাড়াইয়। রাজা স্নান করতেন। পাথরের নিকটে একটা বৃহৎ কৃপও দেখা যায়। eयंथांन यां८झ् ८ष ब्रांछांद्रां कtग्रगैौमिश्रृं८क हेशंङ्ग म८५ी ८कणिब्रां निग्नां पञनांझां८ग्न विनां* कब्रिाउन । कृtभfम चांकछদ্বারের নিকটে একখানি প্রস্তরের উপর শিরলিপি খোদিত। [ ৩৬৫ ] भिक्लयां রাজগিরির দক্ষিণে চক্লীছৰ্গম্ পাছাড়ে আর একটী স্বতন্ত্র কেল্লা আছে। বহুদিন এই যুগ বিজয়নগরের অধীন থাকে, পরে মহিমুরের নায়েকের দখল করেন । ১৫৬৪ খৃষ্টাব্দে তালীকোটের যুদ্ধে মুসলমানকরগত হয়। ১৬৩৮ খৃষ্টাব্দে বিজয়পুরের সেনানায়ক, শিবঞ্জীর পিতা শাহজীর সাহায্যে দুর্গ অধিকার করেন, কিন্তু ১৬৭৭ ੋਂ শিবঞ্জী তাহার নিকট হইতে কাড়িয়া লন। তৎপরে গিঞ্জিম্বুর্গ ২১ বৎসর মহারাষ্ট্রনেতার কর্তৃত্বাধীনে থাকে । দিল্লীর সম্রাট অরঙ্গজেব মহীয়াষ্ট্রবল উচ্ছেদ করিবার জন্য জুলফিকার থাকে পাঠান। ৮ বৎসর ক্রমান্বরে যুদ্ধের পর ১৬৯৮ খৃষ্টাব্দে মোগলসৈন্ত গিঞ্জিক্কুর্গ অধিকার করে। ১৭৫• খৃষ্টাব্দে ফরাসীসৈনিক মার্সেল বুস গিঞ্জি আক্রমণ করেন । ১১ বৎসর কাল ফরাসী অধীনে থাকিয়া ১৭৬১ খৃষ্টাব্দে ৫ সপ্তাহ অবরোধের পর কাপ্তেন ষ্টিফেন স্মিথ গিঞ্জি দখল করিলেন । ১৭৮৪ খৃষ্টাব্দে পুনরায় হাইদার আলীর হস্তগত হয়। মুসলমান আক্রমণের সময় গিঞ্জির দেসিংহরাজ ( ) রাজা তেজসিংহ মুসলমানের বিরুদ্ধে ঘোরতর যুদ্ধ করিয়াছিলেন । তাহার এই বীরত্বগীতি অদ্যপি স্থানীয় লোকের গহিরা থাকে । তাছার মৃত্যুর *द्र उनैौग्न भश्चैिौ मरुभूठ इशेशांझिालन । तमंछग्रैौ नदtद সাদত উল্লার্থী সতীর এরূপ স্বামীভক্তিতে সস্তুষ্ট হইয় তাহার স্ময়ণার্থ আর্কটের নিকট তাহার নামানুসারে “রাণীপত্তৈ" নামে একটি নগর স্থাপন করেন । রাজগিরিস্থ মন্দিরাদির কারুকার্য্যময় স্তম্ভগুলি ফরাসীরা পুদিচেীতে লইয়া রাথিয়াছে। তথায় যাইলে এখনও তাহার শিল্পনৈপুণ্য দৃষ্টিগোচর হয়। গিঞ্জির এক মাইল উত্তরে পাহাড়ের উপরে "তিরুমাথর কুঁড়, নামক স্থানে পৰ্ব্বতগাত্রে চব্বিশটা জৈন তীর্থঙ্কর মূর্ষি খোদিত আছে। ইহার ১ মাইল উত্তরপশ্চিমে পৰ্ব্বতোপরে রঙ্গামীমল্ল নামে একটী বিষ্ণুমন্দির অাছে। লোকে এই দেবতাকে বিশেষ ভক্তি করে। এই মন্দিরট পাহাড় কাটিয়া নিৰ্ম্মাণ করা হইয়াছে। ইহার উত্তরে অীর একটা ভগ্নমন্দিরে অনেকগুলি খোদিত শিলাফলক দেখা যায় । গিড়ব, একটা নদী। হিমালয়ের গহ্বর হইতে উঠিয় নেপাল ও অযোধ্যার মধ্য দিয়া কৌরিয়ালা নদীতে আসিয়া পড়িয়াছে, ইহার উৎপত্তি স্থানের জল অত্যন্ত স্বচ্ছ বলিয়৷ उशाग्र ऐशंद्र 'गैौगांशानैौ' नाम इहेब्रांtझ् । शूर्ति ७की जांभांछ cवां७ श्णि मांग्ब, किछु ७१न ¢इए मनैौद्रे भांकाब्र y おぺ
পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩৬৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।