शिलशिप्ले গিলখিটের শীনের ছুণজ ও নাগরের অধিবাসীদিগকে ঙ্কেশষ্ণুণ জাতীয় বলে । কিন্তু শেষোক্ত দেশবাসী লোকের আপনাদিগকে ঘূরিষজাতির অন্তর্গত বলিয়া জানে । য়েশকুণের বড়ই মদ্যপ্রিয় এবং যথেচ্ছা-ভোজী । এই জষ্ঠ শীর্জাঠীয়ের ইহাদের বিশেষ ঘৃণা কয়ে । শীনের ইসলাম ধৰ্ম্মে দীক্ষিত হইলে ও গোরীয় প্রতি বিশেষ ভক্তি প্রদর্শন করিয়া থাকে । গোড়। শীনের গোমাংস তগণ বা দুগ্ধ পান, এমন কি, যে পাত্রে গোদুগ্ধ আছে এরূপ পাত্রও স্পর্শ করে না। বাছুর যতদিন গাভীর দুগ্ধ পান করে, ততদিন সে সাধারণের অস্পৃষ্ঠ ; এই জষ্ঠ প্রস্থত হইলেই শীনের সবৎস গাভীকে য়েশূকুণদিগের নিকট পঠাইয় দেয় । বৎস মাতৃস্তন ত্যাগ করিলে পুনরায় ঐ গাভী তাঁহাদের নিকট হইতে ফিরাইয়া আনে । সদ্য জাত গে। বৎসের হtয় ইহার মৃতমাংস ও গৃহপালিত মোরগমাংস অপবিত্র মনে কয়ে । ঐ সকল জাতিগত আচার ব্যবহার আলোচনা করিলে মনে হয় যেন পূৰ্ব্বকালে দক্ষিণদেশ হইতে কোন হিন্দুরাজ সিন্ধুনদ পার হইয়। এই সুদূরদেশে আসিয়া হিন্দুকুশ প্রান্তে রাজ্য স্থাপন করিয়াছিলেন। আহ্মদ শাহ আবদালীর ভারত-আক্রমণেয় সময় ১৭৬০ খৃষ্টাব্দে একদল কাশ্মীরী আসিয়া গিলখিটে বাস করে । এক্ষণে [ છ૧t ] তাহাদের ‘কাশির’ নাম হইয়াছে। স্থান পরিবর্তনের সঙ্গে । সঙ্গে তাহদেয় মাচারগত অনেক পরিবর্তন ঘটিয়াছে। তাহারা | চিত্রলের অধিবাসীদের সহিত এক বাবে মিশিয়া গিয়াছে । গিলটি নগরের ১৯ মাইল উত্তরে পোনিয়াল জেলা, প্রায় ২২ মাইল বিস্তৃত হইয়া যাসিন রাজ্যের সীমা পর্য্যন্ত আসিয়াছে। গিলঘিটের প্রাচীন রাষ্ট্রগণের সময়ে এই জেলার আয়ে রাজপুত্র ও কস্তাগণের ভরণ পোষণ চলিত। ১৮৬০ খৃষ্টাব্দে এই জেলা ও কাশ্মীররাজের অধীন হয় । পূৰ্ব্বে হুণজ ও গিলঘিটেয় সর্দারের মধ্যে সৰ্ব্বদাই যুদ্ধ বিগ্রহ ঘটিত । ১৮৬৯ খৃষ্টাব্দে ঐ বিবাদ মিটিয়া যায়। তদবধি খুম সর্দার শীৰ্রাজকে বৎসরে দুইটা অশ্ব, ছুইটী কুকুর এবং ৫০• তোলা স্বর্ণ কর স্বরূপ দিয়া থাকেন। थांटार्क्ट् िमांमक छांtन भूगग्न उदन । झूभणांब्र शृङ्गेदांग्न छछ ¢कन औयश्उा रुग्निशांद्र जगग्न খুমের বাটীয় দিকে মুখ রাখিয়া গলায় ছুরি দেয়। ধূমকে ইছারা লক্ষ্মীমপ্ত ভাবিয়া ‘শ্ৰী” উপাধি দিয়া সম্বোধন করিয়া থাকে। দুই বৎসর হইল স্থশঙ্কা নাগরদিগের সহিত বৃটিশ श्रशtर्मtपैङ्ग भूझ रैंic५ । ७शन शिशषिैज्ञ निकछेदर्ली ੀਂ لثنا عن تيني.. يه: سالمسكن تتساعاتیسلاس،... تی." _ হইয়াছে। এখন গিলখিটের সৈন্তসংখ্যা বৃদ্ধি ও চারিদিকে মুদৃঢ় দুর্গ নিৰ্ম্মাণ করা হইতেছে। গীঃপতি (পুং) গিরাংপতিঃ ৬তং জহুরাদিত্বাং বিকল্পে বিসর্গঙ্গ ন রেক: গীপতি দেখ। ] গীত ( ক্লী) গৈ ভাবে ত্ত । গান। নিয়মিত স্বরনিম্পা শব্দবিশেষ। সঙ্গীতশাস্ত্রের মতে যাহা ধাতু ও মাত্রাযুক্ত, তাহকেই গীত কহে। ধাতু নাদাত্মক ও মাত্র অক্ষরাত্মক। (১) গীত সকলেরই গ্ৰীতিকর । সংসারী বনবাসী বা উদাসীন প্রভৃতি সকলেই গীতের পক্ষপাতী, হরিণ প্রভৃতি বন্য পশু এবং পাখিরা ও গান শুনিতে তালবাসে, এমন কি ভাল গান শুনিতে পাইলে আছিকুলও স্থির চিত্তে অবস্থিতি করে । শিশুরা ও রেদিন পরিত্যাগ করিয়া এক মনে গান শুনিয়া থাকে। বাস্তলিক প্রাণীগণের পক্ষে এমন বিনেীদের হেতু আর দ্বিতীয় নাই। গীত দুঃখীর যাতনা নিবারণের উপায়, সুর্থীর প্রীতির কারণ এবং যোগিগণের উপাসনার প্রধান অঙ্গ। এই জন্তই প্রাচীন সঙ্গীতবেত্তারা বলেন যে, প্ৰভু শঙ্কর জগৎসংসায় দুঃখtফ্রান্ত দেখিয়া সাংসারিকগণের দুঃখ লিবীরণের প্রধান উপায় গীত ও বাদ্য প্রকাশ করিয়াছেন। (২) ধৰ্ম্মশাস্ত্রেও লিখিত আছে যে, যিনি গীতজ্ঞ, তিনি গীত দ্বারাই মুক্তি লাভ করিতে পারেন, অপর কোন কারণে মুক্তি না হইলে রুদ্রের অনুচর হইয়া রুদ্রলোকে বাস করিতে পারেন । (৩) গীত দুই প্রকার— বৈদিক ও লৌকিক । মীমাংসাদর্শনের ভীষ্যে শবরস্বামী লিথিয়াছেন, যে আভ্যন্তরীণ প্রযত্নে স্বরগ্রামের অভিব্যক্তি হয়, তাহাকে গীত বলে, এবং সাম শব্দে (৪) তাহারই উল্লেখ করা হয় । সামবেদে সহস্র প্রকার গীতের উপায় আছে, গাথক ইচ্ছানুসারে তাহার কোন একটা অবলম্বন করিয়া সাম গান করিতে পারেন । ( মীমাংসা ৯৩।২৯ ভাষা। লৌকিকের ন্যায় বৈদিক গানেও কুষ্ট, প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ এই সাতটা স্বর আছে। সামবিধান জধিবাসীগণ বৃট" গর্মেন্টের অধীনতা স্বীকার করিতে বাধা (১) “ধাতুমাত্রাসমযুক্তং গীতমিতুচাতে বুধে । তয় নাম্বাত্মকে ধাতুর্মাত্র হক্টরসঞ্চয়: ॥" (२) "न:णांमछ:१मशीनांभूडभांनtभशृशझां९ ।। প্রতুন পঙ্কণোত্র গীতপাদ্যং প্রকাশিতমু।" (७) 'गैडtछ| शनि गैtउन भाtwछि गम्नमः गन्। ब्रजनfांशृष्ठtब्रl.कूइt c*tभर गश्रमIषtठ ॥" S BBBBBBB DDD DBBBBBBB BkgggS gggS DD BBDDDttBtB BBBDDDS eeS BBBt tttt gggS छपूर्धः १११: शू** श्&:ठ " ंश्रङ्गाः ।” ( म॥१ग' ष्॥१ )
পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩৭৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।