গীত [ ૭૦ মুচ্ছ না। হনুমানের মতে ঘড়ঙ্গাদি স্বর इहे८ङ क्षषडांमेिं স্বরের উত্থান যে স্থানে বিরাম হয়, তাহাকে মুচ্ছ না বলে। এই সকল মুচ্ছনা আবার চারি প্রকার—শুদ্ধ, সকা, কলী, সান্তরা এষং কাকল্যস্তরযুক্ত। মুচ্ছনার ষে যে স্বর विक्लउ वा अविकृठ ठेऊ श्ञांtइ, छांश फैिंकू cगहेक़* থাকিলে শুদ্ধমূছন বলে। নিষাদ স্বর বড়জের শ্রতিদ্বয় গ্রহণ করিয়া চতুঃশ্রুতি হইলে তাহাকে কাকলী বলে। ষে মুচ্ছনার চতুঃশ্রীতি নিষাদ বা কাকলী থাকে, তাছাকে সকণক লী বলে । গান্ধার স্বর মধ্যমের শ্রতিদ্বয় গ্রহণ করিয়া চতুঃশ্রীতি হইলে তাহাকে অন্তর বলে, যে মুচ্ছ নার গান্ধীর অন্তর বা চতুঃশ্রতি তাঙ্কার নাম সাস্তর। যদি একটা মুচ্ছন অন্তর এবং কাকলীযুক্ত হয়, তবে তাহাকে কাকলাস্তরযুক্ত বলে । এই ছাপ্পান্ন প্রকার মূছন প্রথমাদি স্বর হইতে আরম্ভ ভেদে আবার সাতপ্রকার হয় । অতএব সৰ্ব্বসমেত ৩৯২ প্রকার মুচ্ছ না । (৭ × ২= ১৪, ১৪ × ৪= ৫৬, ৫৬ X ৭ = ৩৯২ ] ) (সঙ্গীতরত্নাকর ৩১৯ ) মৃক্ষ, রাক্ষস, নারদ, ব্রহ্ম, সর্প, অশ্বিনীকুমার এবং বরুণ ইহার যথাক্রমে ষড় জগ্রামের সাতট মুচ্ছ নfর অধিপতি । ব্ৰহ্মা, ইন্দ্র, বায়ু, গন্ধৰ্ব্ব, সিদ্ধ, দ্রাহিণ ও ভাস্ক ইহার যথাক্রমে মধ্যমের সাতটা মুচ্ছনার অধিপতি। ষে মুচ্ছনার যে অধিপতি নির্দেশ করা হইল, তিনি সেই মুচ্ছ নায় প্রীতিলাভ করেন। যে প্রকার আরোহ এবং অবরোহক্ৰমযুক্ত স্বরসমূহকে মুচ্ছ না বলে, সেইরূপ কেবল আরোহক্ৰমযুক্ত স্বরসমূহকে তান বলা যায় । তান প্রথমতঃ দুই ভাগে বিভক্ত, শুদ্ধ তান ও কূট তান । মুচ্ছ না একস্বরহীন হইয়া ষটুম্বর এবং দুই স্বর হীন হইয় পঞ্চস্বর হইলে তাহাকে শুদ্ধতান বলে। ষটু স্বর শুদ্ধ তানকে ষাড়ব এবং পঞ্চস্বর-শুদ্ধতানকে ঔড়ব বলা যাইতে পারে । ষাড়ব শুদ্ধতান সৰ্ব্বসমেত উনপঞ্চাশটা ৷ ষড় জ গ্রামের সাতটা মৃচ্ছন। ষড় জ, ঋষভ, পঞ্চম বা নিখাদ ইহার মধ্যে কোন একটা হীন হইয়। ২৮ট বাড়ব শুদ্ধতান উৎপন্ন হয় এবং মধ্যম গ্রামের সাতটা মুচ্ছ না ষড়জ, ঋষভ ও গান্ধার ইহর মধ্যে কোন একটা হীন হইয় ২১ট ঘাড়ব শুদ্ধ তান উৎপন্ন হইয়া থাকে। ঔড়ব শুদ্ধতান সৰ্ব্বসমেত ৩৫টা । ষড়জ গ্রামের সাতট মৃচ্ছ না হষ্টভে বড় জ ও পঞ্চমহীন সাভট গান্ধার ও নিষাদ৷ হীন হইলে সাতট এবং ঋষভ ও পঞ্চম হীনে সাতটা এই একবিংশতি তান হইয়া থাকে। এই প্রকার মধ্যম গ্রামের মুচ্ছ না হইতে ঋষভ ও ধৈবত না থাকিলে সাতট এবং J 瑜s, গান্ধার ও নিবাদের অভাবে সাতটা এই চোঁদ তালু হয়। সৰ্ব্বসমেত তানের সংখ্যা ৮৪টী। পূর্ণ বা অসংপূর্ণ মুচ্ছন। ব্যুৎক্রমে উচ্চারিত হইলে उiहां८क कूछेउन व८ण । शूर्ण भूहनाम cय कू ठान ऎ११न्न इष, उtश्itक' ं ७६१ षगश्शू{ मूनिग्न शि। উৎপন্ন হয়, তাহাকে অসংপুর্ণ কুটতান বলে। একট পূর্ণ মুচ্ছ নায় ৫-৪•ট পর্য্যস্ত কুট তান হইতে পারে । পুর্ণ মুচ্ছ না ৫৬ট। অতএব পূর্ণ কুটতনি ২৮২২৪•ট হইস্তে পারে । পূর্ণ মুচ্ছনার অস্ত্য একটা না থাকিলে যট্শ্বর অসংপূর্ণ কুট তান হয়। এই প্রকার দুইবার অন্তস্বরের অভাবে পঞ্চস্বর, ৩টর অভাবে চতুঃস্বর, ৪টর অভাবে ত্রিম্বর, পাচটা না থাকিলে দ্বিস্বর এবং অস্ত্য ছয়টার স্বর না থাকিলে একশ্বর কুটতান বলা যাইতে পারে। এইরূপ প্রত্যেক মুচ্ছ নায় ৬টা করিয়া অসংপুর্ণ কুট তান হইয়া থাকে। যট্স্বর কুট তানের নাম ষাড়ব, পঞ্চস্বর ঔড়ষ, চতুঃস্বর স্বরান্তর, ত্রিস্বর সাবিক, দ্বিস্বর গাথিক এবং এক স্বরের নাম অচ্চিক। এই ষাড়ব প্রভূতিকে সঙ্গীতশাস্ত্রে ক্রম নামে উল্লেথ করা হয় । [ তানের অপর বিবরণ তান শব্দে দ্রষ্টব্য । ] পূর্বকথিত স্বরসমূহের মধ্যে কোন কোন স্বর অপর স্বরে সাধারণ হইয়া থাকে। সঙ্গীতশাস্ত্রে তাহাকে সাধারণ নামে উল্লেখ করা হয়। এই সাধারণ দুইপ্রকার স্বরসাধারণ ও জাতিসাধারণ। স্বর সাধারণ আবার চারিভাগে বিভক্ত—কাকলী, অন্তর, যত্ব জ ও মধ্যম সাধারণ । কাকলী ও অন্তরের লক্ষণ পূৰ্ব্বে প্রদর্শিত হইয়াছে। কাকলী স্বর ঘড়জ ও নিষাদের এবং অন্তর স্বর গান্ধার ও মধ্যমের সাধারণ হয় । গানক্রিয়াতে ষড় জের উচ্চারণের পর অবরোহ ক্রমে প্রথমে কাকলী ও তৎপরে ধৈবতের প্রয়োগ কয়া উচিত। এই প্রকার মধ্যমের পরে অন্তর ও ঋষভ প্রযোজ্য। শাঙ্গদেবের মতে জাতি রাগাদিতে কাকলী বা অস্তরের অল্প প্ররোগ করা উচিত। নিষাদ ও ঋষভ যথাক্রমে ষড় জের আদি ও অস্ত্য শ্রীতি গ্রহণ কয়িলে তাহাদিগকে যড় জ সাধারণ বলা যাইতে পারে। গান্ধার ও ११भ शृथॉक्लtभ भ५T८भन्न पञांना ७ अस्तुिभ अङि अरुणशन করিলে মধ্যম সাধারণ হয়। ষড়,জ সাধারণ ঘড়জ গ্রামে এবং মধ্যম গ্রামে মধ্যম সাধারণ প্রযোজ্য। কৈশিকে উভয় সাধারণও প্রয়োগ করা যাইতে পারে। ভরতমুনির মতে এক গ্রামে উৎপন্ন সমান অংশ ও স্বরযুক্ত জাতিতে পরস্পর সমান গানকে জাতি সাধারণ বলে । (সঙ্গীতরত্নাকর ৪৯ )
পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩৭৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।