গুগগুলু গুড়ি, ১ চুর্ণ, গুড়া। ২ মূল। বৃক্ষদির দও বা নিম্নভাগ, যাহার উপর হইতে ডাল পাতা প্রসারিত হয়। গুড়িকচু, ছত্র জাতীয় একপ্রকার কচু। গুড়িপিপ্ড়া, ক্ষুদ্র জাতীয় একপ্রকার পিপড়া, ऎश्ttझङ्ग नद् রক্তবর্ণ। গৃহস্থের গুড় চিনির ভাড়ই ইহাঙ্গের প্রধান আশ্রয়। ইছার কামড়ে শরীর ফুলিয় উঠে ও প্রায় ১ ঘণ্টা পৰ্য্যন্ত চুলকানি থাকে । [ পিপীলিকা দেখ। ] গুড়িয়া মাছ, একপ্রকার ক্ষুদ্র মৎস্ত (Cobitis Taenin) । গুগলী, ক্ষুদ্র শম্বুক, চলিত কথার ইছাকে গৌড়ী বলে । গুগগুল (পুং) গোঙ্গতি গুজ ক্ষিপ্ত গুৰু রোগ ততো গুড়তি রক্ষতি গুৰু-গুড় ক ডস্ত লকার । ১ স্বনামখ্যাত বৃক্ষবিশেষ, গুগগুলু । (অমরটীক। তরত। ) ২ রক্তশোভাগুন বৃক্ষ। ( শব্দচন্ত্রিক ) গুগগুলু (পুং) ওকরেগিস্তন্মাদ ওড়তি রক্ষতি গুড়-কু, ডস্ত লকার । ১ স্বনামখ্যাত বৃক্ষ। ২ উক্ত বৃক্ষের নির্যাস ও সুগন্ধি দ্রব্যবিশেষ । ইহার পর্য্যায়–কুম্ভ, উলুখলক, কৌশিক, পুর, কুম্ভোলু, খলক, কুম্ভোলুখলক, জটায়ু, কালনির্যাস, দেবধুপ, সৰ্ব্বসহ, মহিষাক্ষ, পলঙ্কষা, যবনদ্বিষ্ট, তবাভীষ্ট, নিশাটক, জটাল, পুট, ভূতহর, শিব, শাস্তব, দুর্গ, ধাতুম, মহিষাক্ষক, দেবেষ্ট, মরুদিষ্ট, রক্ষোহী, রূক্ষগন্ধক ও দিব্য । ইহার গুণ-কটু, তিক্ত, উষ্ণ, কফ, বাত, কাস, কৃমি, বাতরোগ, ( সামবাত ) ক্লেদ, শোখ ও অর্শনাশক এবং রসায়ণবিশেব । (প্লাজনি• ) তাবপ্রকাশের মতে ইছার গুণবিশদ, তিক্ত, কটু ও কবীয় রস, উষ্ণবীৰ্য্য, পিত্তবৰ্দ্ধক, সারক, কটুৰিপাক, রূক্ষ, অত্যন্ত লঘু তথ্রসন্ধানকারক, শুক্ৰবৰ্দ্ধক, স্বল্পপ্রসাদক, অগ্নিবৃদ্ধিকারী, পিচ্ছিল, বলকারক ; কফ, বায়ু, ব্রণ, অপচী, মেদোদোষ, প্রমেহ, অশ্বরী, সামবাত, ক্লেদ, কুষ্ঠ, আমবাত, পীড়ক, গণ্ডমালা ও কৃমিনাশক । গুগগুলের মধুর রসে বায়ু, কবার রসে পিত্ত এবং তিক্তরসে কফ নষ্ট হয়। নুতন গুগগুলু মাংসবদ্ধক ও শুক্রজনক, কিন্তু পুরাতন হইলে অত্যন্ত লেখন গুণযুক্ত অর্থাৎ অতিশয় কৃশ, কায়ক । ধে গুগগুলু দেখিতে পাকা জম্বুফলের স্কার সুগন্ধি, পিচ্ছিল ও সুবর্ণ বর্ণ, তাছ নুতন এবং শুষ্ক দুৰ্গন্ধযুক্ত বিকৃত বর্ণ ও বীর্য্যহীন হইলে তাহা পুরাতন জানিবে । গুগগুল ८नयनकांद्रौग्न *tभ श्रध्नब्रज, उँौक्रूज़वा, अलौर्णछनक अर्थीं९ গুরুপাক দ্রব্য, মৈথুন, পরিশ্রম, রৌদ্র, মদ্য ও ক্রোধ অতিশয় অহিতকর । গুগগুলু জাতিভেঙ্গে পাচ প্রকার—মছিবাক্ষ, মহানীল, কুমুদ, পদ্ম ও হিরণ্য। বাহা দেখিতে অঞ্জনের স্থায় তাহাকে [ ৩৯২ ] গুগগুলু_,
་་འབཟ----- ས་ལས་པ་ལ་
মহিষাক্ষ বলে, অতিশয় নীলৰণ গুগগুলুকে মহানীল,“কুমুদকুসুমের স্থায় আস্তাবিশিষ্টকে কুমুদ, পল্লবর্গকে পদ্ম এবং সুবৰ্ণবর্ণ গুগগুলুকে ছিরণ্য বলে। हेशग्न भएषा यथभ शहे छाउँौञ्च ७१७ग श्रौङ्ग •ष्य ५२९ কুমুদ ও পদ্মজাতীয় অশ্বের পক্ষে মঙ্গলকর ও আরোগ্যজনক । কেবলমাত্র হিরণ্য জাতীয় গুগগুলুই মানুষের উপকারী। अवहांविt*एष गश्षिान्न७ भन्नुष्यान्न श्ङिकङ्ग श्हेब्रॉ थां८क । (ভাবপ্রকাশ পুৰ্ব্ব ১ভাগ ) গুগগুল অতিশয় মুগন্ধি বলিয়া হিন্দুগণ ধুনার সহিত हेशद्र दादशग्न कtब्रन। हेश भाetन भिाग शtझ शृश् एषांtभifोज्ठ श्च ७द१ झम Git१ श्रूणविज्ठ श्रॆन ऊँtठै । প্রয়োগামৃতের মতে গ্রীষ্মকালে মরুভূমিতে গুগগুলু বৃক্ষ উৎপন্ন হয়। পরে শীত ঋতুতে শিশির জলে ভিজিলে উহা হইতে এক প্রকার রস বা নির্বাস নির্গত হয়, তাহারই নাম গুগগুলু। ইহা বিশেষ পরীক্ষা করিয়া গ্রহণ করিতে হয়। যাহা আগুনে দিলে জলিয়৷ উঠে, সূৰ্য্য-উত্তাপে বিলীন श्रॆन। झि ५९९ कॆषश् चरण नि:tश्रीश कद्रिाणि घरणग्र चfनि ক্লেদযুক্ত হয়, তাহাই গ্রহণ করা উচিত। পুরাতম, অঙ্গারবর্ণ, গন্ধহীন বা বিবর্ণ হইলে গ্রহণ করিবে না । ( প্রয়োগামৃত ) তিন মাস পর্যন্ত ইহা পুর্ণবীর্য থাকে ; তৎপরেই গুণ ও বীৰ্য্য কমিয়া যায়। ইহার শোধনপ্রণালী-গুগগুলু খণ্ড খণ্ড করিয়া গুডু চী, ত্রিফলার কাখ ও দুগ্ধের সহিত পাক করিলে শুদ্ধ হয় । শোধিত গুগগুলুই ব্যবহার করা উচিত। ( রসচন্ত্রিক ) ঈষদুষ্ণ দশমূলের কাখে গুগগুলু নিঃক্ষেপ করিয়া আলোড়ন করিবে । তৎপরে সরু কাপড়ে ছাকিয়া রৌদ্রে গুকাইয়। স্থত মিশাইৰে । এইরূপ করিলে গুগগুলু শুদ্ধ হয়। (বৈদ্যক) এই বৃক্ষ ভারতবর্ষে ও আফ্রিকার স্থানে স্থানে জন্মিয়। थां८क । हेशंद्र निर्षांनtद कशिङ हेशप्रांछौहउ Bdellium বলে। ইছা দেখিতে কতকটা রজনের মত, আট জমিয়। গোলাল ভাব ধারণ করে। কোন স্থানের গুগগুল জরদাভ, ८कांथांe दl cशांद्र गांण झरन्नग्न झ्न । हेझांtड कडक दूरभिष्टे গন্ধও পাওয়া যায়। মুরাসারে ডুবাইলে ইহা একেবারে অস্বচ্ছ इहेग्नः *८फ़, नङ्कया ५हे जया अझे चमझ वन बाहेरउ श्रांtब्र । हेश्झांछौ भ८ड हे शंद्र ७१-उो*ि*टेडtणग्न छांङ्ग फेtद्धछक, খাইলে গ্নৈগ্নিকঝিল্লী বিশেষতঃ কস্কুলে ইহার কার্য্য হইয়া थttरु । कर्टिन कझtज्ञांश्रृं, वहरुणशांौि झन्ब्रांश, छणच९ cञग्रवाबम्बाश्र ७ रू%नष्गोबरब्राप्ण थारेप्ण वा रेशम व्यङ्ग নাস লইলে বিশেম উপকার দর্শে। কঠিন স্ত্ৰণয়োগ, ক্ষত ও