, গুজরাটাব্রাহ্মণ [ ०$१ ] बसैमान अर्ड श्रेष्ड श्रांफ़ाहे ८णां* ॐखरङ्ग अवहिउ । अन्न• ৩২° ৩৫' উঃ, শ্রাঘি' ৭৪° ৭' পূঃ । লোকসংখ্যা ১৮•৫•, उग्ाषा १२४२8 श्रूशणभांन, B१०७ श्रृि ७ 8d२ छन भिथे । ধ্বংসাবশেব প্রাচীন নগরের উপর বর্তমান নগর অবস্থিত। প্রত্নতত্ত্ববিৎ কানিংহাম সাহেব অনুমান করেন বে এথানে যে প্রাচীন নগর ছিল, তাহ ১৩৪৩ খৃষ্টাব্দে বিধ্বস্ত হয় । তাহার প্রায় ২০০ বর্ষ পরে শেরশাহ এই অঞ্চলের দিকে দৃষ্টিপাত করেন। তিনি অথবা আকবর বাদশাহ এই বর্তমান নগর স্থাপন করিয়া থাকিবেন । শাহজহানের সময় এখানে পীরশাহ দৌলা নামে একজন সাধু থাকিতেন। তিনি এই নগরে অনেক গৃহ নিৰ্ম্মাণ করিয়া গিয়াছেন । রবিলপিণ্ডির গঙ্করনায়ক মুকারব খ ২৫ বর্ষকাল গুজরাটে আধিপত্য করিয়াছিলেন, শেযে ১৭৫৬ খৃষ্টাব্দে সর্দার গুজরসিংহ তাহাকে পরাজয় করিয়া এই স্থান অধিকার করেন। নগয়ের মধ্যস্থলে আকবরের নিৰ্ম্মিত ও গুজরসিংহ কর্তৃক সংস্কৃত দুর্গ এখনও রহিয়াছে। এই দুর্গের মধ্যে তহসীল ও মুনসফের কাছারী। এ ছাড়া ৬৯ট মসজিদ, ৫২ট হিন্দুদেবমন্দির ও ১১ট শিখধৰ্ম্মশালা আছে । এখানে উৎকৃষ্ট সীল, কার্পাস ও পশমী বস্ত্র প্রস্তুত হয় । সোণা, লৌহ ও পিত্তলের গড়নাদির জন্ত গুজরাট নগর বহুদিন হইতে প্রসিদ্ধ । এখানে মিউনিসিপালিটী অাছে। ৪ বোম্বাই প্রেসিডেন্সির উত্তর সমুদ্রকুলবর্তী বিস্তীর্ণ ভূভাগ । [ গুর্জর শবে বিস্তৃত বিবরণ দেখ। ] গুজরাট এলাচী, গুজরাটদেশোৎপর ক্ষুদ্র এলাচী ; চলিত কথায় গুজরাতীও বলিয়া থাকে । [ এলাচ দেখ। ] গুজরাট পেট, গঙ্গাম প্রদেশের অন্তর্গত চিকাকোলের নিকটে লাজুলিয়ানদীর দক্ষিণকূলে অবস্থিত একটা নগর। এই স্থানে লক্ষ্মী ও নরসিংহস্বামীর মন্দিরে স্তম্ভের গাত্রে ৮ খানি শিলাফলক আছে। মন্দিরটা বহু পুরাতন। স্থানীয় প্রবাদ-বলরাম এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। প্রায় ২৩ শত বৎসর হইল, এইখানে গুজরাট ব্যবসায়ীয়া আসিয়া উপনিবেশ স্থাপন করিয়াছে । ইহার অপর নাম ‘হয়তুনগরম’ । গুজরাট ব্রাহ্মণ, দাক্ষিণাত্যবাসী এক শ্রেণীর ব্রাহ্মণ। প্রায় শত বৎসর গত হুইল ইহার গুর্জর ত্যাগ করিয়া স্থানে স্থানে বাস করিতেছে। পূর্ণা জেলায় ঔদীচু, দিশাবল, খেড়াবল, cनांश, माँश्रीब्र, चैtशांफ़, €ौभांणैौ ७थंट्रठि थांक श्रां८झ । देशांब्रां निद्रांभिषांबैौ, ८कवण भांलकडांद्र छछ पञांकिम्, ভাঙ্গ ও তামাকু সেবন করে। ইহার স্বভাবতঃই পরিষ্কার, न९, कई?, कडून ७ श्रांडिtथग्न । हेशप्नद्र अप्नष्करे y У a o গুজরাটীব্রাহ্মণ বাণিজ্য ব্যবসা হইতে পৌরহিত্য পর্যন্তও করিয়া থাকে। cरुश् ¢कह झगैौ झग्न रुद्विग्नां छभिमांत हद्देभ्रांtछ्न ७द१ मैं জমিতে প্রজা বন্দোবস্ত করিয়া জাত দ্রব্যের অৰ্দ্ধেক খাজনা স্বরূপ লইয়া খাকেন। ইছারা বালাজি, গণপতি, মহাদেব, মারুতী, তুলজভবানী এবং শঙ্করের পূজা করে। ইহারা অপদেবতা, ডাকিনী ও তরিষ্যদ্বাণীতে বিশ্বাস রাখে ৷ * ইহাদের মধ্যে বাল্য-বিবাহ ও বহুবিবাহ প্রচলিত আছে, কিন্তু বিধবা-বিবাহ চলিত নাই । কেহ সন্তানাদি প্রসব করিলে মরাঠী ধাত্রী বা স্বজাতীয় কোন রমণী যাইয়া সস্তানের নাড়ী কাটিয়া দেয় এবং ঐ ফুল একটী পাত্রে রাখিয়া স্বতিকাগারে ‘মোরি’র নিকট পুতিয়া রাখে । তরবারি, তীর, কাগজ, কলম ও চৌকি দিয়া বষ্টমাতার পূজা দেয় । অশৌচ ১০ দিন মাত্র থাকে। ১২শ দিনে আত্মীয় কুটুম্ব ভোজন হয় এবং সন্ধ্যার সময় স্ত্রীলোকের পুত্রের নামকরণ করে । চল্লিশ দিন পর্য্যস্ত প্রস্তুতি বাটীর বাহির হইতে পারে না, তৎপরে একদিন সুনার বেশভূষা করিয়া অস্ট্রিীয় স্ত্রীলোকগণের সহিত দেখা সাক্ষাৎ কয়ে । ৫ মাস হইতে ৫ বৎ সরের মধ্যে পুত্রের চুড়াকরণ হইয়া থাকে। যদি কেহ ঠাকুরের নামে চুল রাখে, তবে তাহাকে এক গুছা চুল বিবাহ পর্যন্ত রাখিতে হয়, বিবাহেয় দিন ঐ চুল কাটিয়া ফেলে। ১২ হইতে ২৫ বৎসর পর্য্যস্ত পুত্রের এবং ৮ হইতে ১৫ বৎসরে কস্তার বিবাহ হইয়া থাকে। বিবাহের পূৰ্ব্বে আত্মীয় কুটুম্বকে পাণ ও সুপারি দিয়া জানান দেওয়া হয়। ইহাকে ‘মাগনী’ বলে । ইহাদের গর্ভাধান সংস্কার নাই । ইহার শবদাহ কয়ে । শবদাছের তিন দিন পরে ভষ্মের উপর দুগ্ধ, দধি, স্থত, গোবর ও গোমুত্র ঢালিয়া দিয়া আসে। আহ্মদ-নগর-বাসী গুজরাট ব্রাহ্মণের মধ্যে পিতৃ ও মাতুলগোত্রে বিবাহ হয় না। ইহাদের 'ত্রিবদিমেবদাস’ শাখায় ভরদ্বাজ, শাগুিলা ও বশিষ্ঠ এই তিনটী গোত্র চলিত দেখা যায়। ইহায় বজুৰ্বেদী এবং সকলেই শঙ্করাচাৰ্য্যকে হিন্দুধৰ্ম্মের প্রধান প্রদর্শক বলিয়া ভক্তি করে । গণপতি, মহাদেব ও বিষ্ণু ইহাদের উপাস্ত দেবতা । শোলাপুর জেলায় ঔদীচু, নাগর, শ্ৰীমালী এই তিনটী থাক ও ভরদ্বাজ, কপিল, বশিষ্ঠ প্রভৃতি গোত্র চলিত আছে। ইহাদের মধ্যে স্বগোত্রে বিবাহ নিবিদ্ধ । ঐ বিভিন্ন থাকের লোকেরা একত্র কাtহারাদি বা পরস্পর দান গ্রহণ করেন । ইহাদের মধ্যে আচারে, ভট্ট, পাণ্ড্য, রাউল, ঠাকুর ও ব্যাস এই কয়েকটা পদবী চলিত। এক পদবীধারী কিন্তু বিভিন্ন
পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩৯৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।