গুপ্তকাল ১৯৩৯ খৃষ্টাব্দে আলবেরণী আরবী ভাষায় ভারতবর্ষের - বিবরণ সম্বন্ধে একথানি পুস্তক রচনা করেন। ফরাসী পণ্ডিত রেণে সৰ্ব্ব প্রথম ঐ গ্রন্থের ফরাসী অনুবাদ প্রকাশ করেন (১)। এই অনুবাদের তাৎপৰ্য্য এই—“ভারতের লোকেরা সচরাচর শ্ৰীহৰ্ষ, বিক্রমাদিত্য, শক, বল্লব ও গুপ্ত নামে সম্বৎ ব্যবহার করেন। শকাব্দের ২৪১ বর্ষ পরে বল্লব অৰা। গুপ্ত कांश गर्षक ७३-७शं नाम निईद्र ७ छू#ाख कउक७णि লোক ছিল, তাহীদের উচ্ছেদ হইতে এই অঞ্চ মারম্ভ । গুপ্তদিগের পরেই বল্লব। এইরূপে বখন যজদজিদের অন্ধ ৪• •, তখন শ্ৰীহৰ্ষাদ ১৪৮৮, বিক্ৰমাদ ১৯৮৮, শকাব্য ৯৫৩, বল্লব ও গুপ্তকাল ৭১২ (* ফরাসী পণ্ডিত রেণোর পুস্তক পাঠ করিয়া প্রথমে প্রত্নতত্ত্ববিদগণ স্থির করিলেন যে, যখন গুপ্তবংশধ্বংসের পর ২৪১ শকে { ৩১৮-১৯ খৃঃ অঃ ) গুপ্তকাল আরম্ভ, তখন গুপ্ত, ब्राछश्र१ अशथ्रे उांशग्न अtनक शूर्व दिमाभान झिलन। ७४সম্রাটুগণের যে সকল অমুশাসন আবিষ্কৃত হইয়াছে। তাহার অধিকাংশে কোন নির্দিষ্ট সম্বৎ অঙ্ক দেওয়া আছে। প্রথম কোন সমর হইতে ঐ সকল অঙ্কের গণনা আরম্ভ হয়, তাহ স্থির করিবার জন্য সকলেই বিষম সমস্যায় পড়িলেন । সৰ্ব্ব প্রথমে জেমস্ গ্রিন্সেপ সাহেব কহাউম্ স্তম্ভে উৎকীর্ণ স্কনা গুপ্তের শিলালিপিতে এইরূপ ১৩৩ অঙ্ক দেখিতে পান, তিনি ভ্রমক্রমে ঐ লিপি স্বন্ধগুপ্তের সমসাময়িক না লিখিয় তাহার মৃত্যুর ১৩৩ বর্ষ পরে স্থির করিরাছেন (২) । তৎপরে টমাস্ সাহেব ফরাসী পণ্ডিতের মৰ্ম্মানুসারে এবং ৯৪৫ বলভীসম্বতে উৎকীর্ণ বেরাবল শিলালিপি অমুসারে এইরূপ স্থির করিসেন-বলভী অঞ্চ ৩১৯ খৃষ্টাবে আরম্ভ । সম্ভবতঃ মহারাজ গুহুসেন কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত । আলাহাবাদ, জুনাগড় ও ভিতরীর শিলালিপি বর্ণিত গুপ্তরাজগণ ঐ সময়ের পূৰ্ব্বে রাজত্ব করিয়াছিলেন । শকরাজগণের পরেই সৌরাষ্ট্রে গুপ্তরাজগণ একাধিপত্য করিতেন (৩)। তৎপরে তিনি ১৮৫৫ খৃষ্টাব্যে গুপ্তকাল সম্বন্ধে একট প্রবন্ধ প্রকাশ করেন, তাছাতে তিনি লাসেনের মত * অবলম্বন করিয়া ১৫• হইতে ১৬৭ খৃষ্টাব্দের মধ্যে (৪) (*) M. Reinaud's Fragments Arabes et Persans, p. 138ff. to) Journal of the Asiatic Society of Bengal, Vol. WII, 36-37. (*) Journal of the Royal Asiatic Society, Wol. XII. (0. S.) p. If, -
- Indische Alterthumskunde, Wol. II. (*) Journal of the Asiatic Society of Bengal, Vol. XXIV. p. 371 ff. *: t
[ •8९७ ] গুপ্তকাল
७४ब्राणशtगग्न अछूानग्नकाण शिग्न रूtब्रन । क्रूि किहूनिन পরে এই মত পরিবর্তন করির লেখেন,-গুপ্তরাজগণের শিলালিপিতে উৎকীর্ণ সম্বৎ ও শককাল এক (৫)। ১৮৫৪ খৃষ্টাব্দে প্রধান প্রত্নতত্ত্ববিদ কানিংহাম্ সাহেব ভিলসার বৌদ্ধস্তুপ সম্বন্ধে একখানি বৃহৎ গ্রন্থ প্রকাশ করেন, এই গ্রন্থে লিখিয়াছেন—“৩১৯ খৃষ্টাব্যে গুপ্তকাল আরম্ভ । cबां५ शग्न ८झtन गांtश्वन्न अश्यांन कि नरश्, अथर!-अांबू ब्रिश्न्। अष्ग भडिङ श्रेग्न थाकिहरुन। ७धुवश्tभन्न क्षश्न হইতে গুপ্তকাল আরম্ভ, ইহা নিতান্ত অসম্ভব। কারণ श्मtभङ्गां निश्5न खtनि शूटैीझ ११भ्य ७ श्ळै उtर्रौंज् ७ध्वं ११ রাজত্ব করিতেছিলেন (৬)।” কিন্তু তিনি অল্পদিন পরেই এই মত পরিবর্তন করেন, শেষে অনেক গবেষণার পর স্থির कतिcशन cष, २७४-७१ धूछेtएक ७शंग१९ कांग्नख श्ङ्ग (१) । এইরূপে ফিজ এড়বার্ড হল সাহেব (বাপুণেবশাস্ত্রীর সাহায্যে) ২৭৮ খৃষ্টাব্দে, বেলী সাহেব ১৯০-৯১ খৃষ্টাব্দে এবং ভারতের স্বপণ্ডিত ডাক্তার ভাউদাঙ্গী ৩১৮ খৃষ্টাব্দে গুপ্তকাল আরম্ভ স্থির করেন। ভাউদাঙ্গীর মতে বলভীরাজবংশের শেষ হইলে কুমারগুপ্ত ও স্কন গুপ্ত রাজা হন (৮) । এতদ্ব্যতীত আরো অনেক ঐতিহাসিক বিপরীত পথে গুপ্তসম্বতের আরম্ভকাল নির্ণয় করিতে চেষ্ট পাইরাছেন। ফাগুসন সহেয ১৮৬৯ ও ১৮৮০ খৃষ্টাব্যে গুপ্তকাল সম্বন্ধে দুইট প্রবন্ধ প্রকাশ করেন (৯), তাহাতে তিনি রেণেীসাহেব বর্ণিত আলবেরণীর মত অভ্রান্ত বলিয়। স্বীকার করেন । র্তাহার মতে ৩১৮-১৯ খৃষ্টাব্দে গুপ্তকালের আরম্ভ হয়। তাছার মত সব ঠিক ন হইলেও কতক প্রকৃত, उॉक्ष्itउ गtनश् नाई 1 ऊ९°itब्र s४४8 धुंठेiएक ८दांषाद्देव्र विश्वाङ प्यङ्गठरुविन्। ब्राभङ्कक्षtशा”ाण खो७ङ्गकङ्ग उँहाब्र . দক্ষিণাত্যের প্রাচীন ইতিহাসে এই গুপ্তসম্বতের সমালোচনা করেন, ভাহাতে স্থির হয় যে ২৪১ শক ব৷ ৩১৯ খৃষ্টাবেই গুপ্ত ११९ षiब्रड (०• ) ।। ১৮৮৭ খৃষ্টাব্দে গবর্মেন্টের আমুকূল্যে ফুিটুসাহেব প্রভূত পরিশ্রম স্বীকার করিরা তৎপূৰ্ব্বে আবিষ্কৃত গুপ্তরাজগণের সমস্ত শিলালিপি ও তাম্রশাসন একত্র প্রকাশ করেন (১১) । (•) fieées insciiptionum indicarum, voliii, p ss. (») Gen. Cunninghain’s Bhilsa Topes, p. 138f. (4) Indian Eras, p. 58.-59 (v) Journal Bombay Branch R. A.S. Wol. VIII. p. 36ff 蟲 Jour, Roy. A. S. Vol. IV. 105# and Vol. XII. р. 28l. r (**) R. G. Bhāndārkar's Early History of Deccan, p. 99s (**) ar Rs stva 4x Corpus Iuscriptionum Iudicarum Vol. I1I. -