- --- গোড় हेहांटलङ्ग ५¢नश्ङ्गांश्च कांiिz-iांगी *रुणांछिङ्ग भङ । ইহারা জীবিত অশ্বের পরিবর্তে দেবোদেশে মৃত্তিকনিৰ্ম্মিত অশ্বদান করে। প্রেতলোকে পিতৃপুরুষের তৃপ্তির জন্ত মাটির ঘোড়, চাল, কলাই, ডিম, মোরগ বা ভেড়া উৎসর্গ করিয়া থাকে। ভোস্লেরাজ কর্তৃক ইহাদের মধ্যে গোবধগ্রখ নিষিদ্ধ হইয়াছে। ইহারা বালক বালিকার মৃত্যু হুইলে পুতিয়া ফেলে, কোথাও কোথাও বৃদ্ধদিগকেও গোর দেয়। কিন্তু বাস্তারেয় মাদিয়া জাতি ও হিন্দুধৰ্ম্মানুসারী গোড়ের শবদাহ করে। ইছারা সৰ্ব্বসমেত ত্রিশটা দেবদেবীর পূজা করিয়া থাকে। তন্মধ্যে বুড়াদেব ও দ্বন্ধুদেব অধিকতর ভক্তি ও সম্মানাহঁ । সময়ে সময়ে স্বষ্টিকর্তা “ভগবানকে” স্তুতির স্বারা পুজা করে ও র্তাহার উদেশে স্থত ও চিনি দিয়া হোম করিয়া থাকে । ইহারা প্রতি বৎসয়ে ধাষ্ঠের সময় বুড়াদেব বা বুড়লপেনের (স্বর্য্য) উদ্দেশে শূকর উৎসর্গ করিয়া পুজা দেয়। বুড়লপেনের ব্যাঘ্ৰমূৰ্ত্তি লৌহনিৰ্ম্মিত। মাতিয়াল শীতলাদেৰী । ভাওtয় জেলার দক্ষিণে পয়ম্পয়ে সংলগ্ন চৌকা কাঠে কতকগুলি মূৰ্ত্তি দেখা যায়, ঐ মূৰ্ত্তিগুলির নাম বঙ্গর বাই। প্রবাদ আছে যে ঘণ্টারাম, চম্পারাম, নৈকারাম, পোতলিঙ্গ প্রভৃতি র্তাহার পঞ্চভ্রাতা এযং দন্তেশ্বরী ( কালী ) নামে এক ভগিনী আছে । গোড়জাতীয়েরা বিবেচনা করে যে তাছারাই জীবের য়োগ ও মৃত্যুর কারণ। নাগপুরবাসী গোড়ের তাহাদিগকে বিশেষ ভর ও ভক্তি করিয়া থাকে। জগদলপুরের ৬০ মাইল দক্ষিণপশ্চিমে শঙ্করী ও ইন্দ্রবর্তী নদীর দঙ্কনশাখায় সংযোগস্থলে বাস্তারের নিকটবৰ্ত্তী দণ্ডেবার নামক গ্রামে দন্তেশ্বরী ( কালী)-মন্দির বিরাজমান। বাস্তায়রাজ কোন কৰ্ম্মোপলক্ষে ১৮৩৫ খৃষ্টাবে উক্ত দেবীর সন্মুখে ২৫টা নরবলি দিয়াছিলেন। এই সংবাদ ক্রমান্বয়ে ১৮৮৩ খৃঃ অঞ্চ পর্য্যস্ত নাগপুররাজের নিকট আইসে। বন্ধুকবৃক্ষের নিয়ে শলী, গোঙ্গের মল, পলো, গণ্ডাবা, খাস বা কঙ্ক, বুড়লপেন ও মাতিয়াল এই সাত দেবতায় একত্র ‘সাতজেবল বলিয়া পূজা হইয়া থাকে। এতক্তিয় কোদো পেন, মাতুয়া, ফর্সিপেন, হলি, বঙ্গারাম, ভীবাস্ক ব৷ ভীমপেন, সসরকন্দ, বাঘোব, মুলতান শাক, শকলদেব যা শক্রপেন এবং সাম্ভালপেন বা সেনষ্ক এই কয়েকট দেবতার পূজা প্রচলিত আছে। म७णांरांगैौ cशैफ़क्षिtशब्र भtभा ‘णम्जिन' दिदारु প্রচলিত। এই প্রথানুসারে বরকে বিবাহের পূর্বে কিছু [ 8ાન્ડ ] গোড় কাল কস্তার আজ্ঞাবাহী হইয়া থাকিতে হয়। কক্সা নিজ ইচ্ছামত পুরুষেয় সহিত চলিয়া আসিভে পারে। ইহাদের মধ্যে যে বিবাহ জোর করির দেওয়া হয়, তাহার নাম ‘সাধি বন্ধনী’। যদি কন্য। বরের বাটতে বিবাহ করিতে আসে, এরূপ বিবাহকে 'সাদি বৈথো’ বলে । বিধবার নিজ দেবরকে অথবা আপয় কোন পুরুষকে বিবাহ করিতে পারে। অগ্নিতে দাহ করিয়া ইহারা মৃত দেহ লংকার করে। কেবলমাত্র স্ত্রীলোকের দেহ পুতিয়া রাথে । বাঙ্গালা প্রদেশে গোড়জাতির মধ্যে রাজগোড়, ধোকড় গোড়, দোরোয় গোড় বা নায়েক, ঝোরা প্রভৃতি চারিট থাক আছে । ইহাদের মধ্যে রাজগোড়েরাই মান্তগণ্য এবং সকলেই অনুমান করিয়া থাকে বে ইহারাই প্রাচীন গৌড়রাজবংশপ্রস্থত। ধোকড়ের পথে পথে ভিক্ষা করিয়া বেড়ায় । সিংহভূমে দোরোয় গোড়ের সংখ্যাই অধিক । কর্ণেল ড্যান্টন সাহেব লিখিয়াছেন যে এই দোরোয় গোড়েরাই বামনঘাটীর মহাপাত্রের সৈন্যদলে নিযুক্ত ছিল । নিজ প্রভুর বিরুদ্ধে অস্ত্ৰধারণ করায় তাহারা বামনঘাটী হইতে তাড়িত হয় ও সিংহভূমে বাস করিবার অনুমতি পায়। ইহাদের মধ্যে বাল্য-বিবাহ এবং পূৰ্ণবয়সে বিবাহপ্রথা প্রচলিত আছে । হিন্দুধৰ্ম্মের সংস্পর্শে ইহার ক্রমেই বাল্য-বিবাহের পক্ষপাতী হইয়া পড়িয়াছে। সিন্দূরদান ও আম্রবৃক্ষের সহিত বিবাহই ইহার প্রধান অঙ্গ। কোথাও কোথাও বিবাহবন্ধনকালে নাপিত আসিয়া এক কলসী জল বর ও কন্যার মাথায় ঢালিয়া দেয়। বিধবারা নিজ দেবরকে বিবাহ করিতে পারে। কিন্তু এরূপ বিবাহে কোন ক্রির নাই, এমন কি ব্রাহ্মণ অথবা নাপিতের ও আবগুক হয় না। কেবলমাত্র স্বজাতি সন্মুথে ঐ বিধবাকন্যাকে একথানি নুতন কাপড় ও রুলি দের আয় সেই কন্যার ভয়ণপোষণের - ভার আমার ব্লছিল বর এরূপ অঙ্গীকার করিলে উপস্থিত আত্মীয়গণেয় অনুমতি অনুসারে বিবাহ হয়। বাঙ্গালার গোড়েয়া ক্রমশই ভাপনাদিগকে গোড়। হিন্দু বলিয়া পরিচয় দিতেছে। ইহার হিন্দুর অনেক দেবদেবীর পূজা করে। তদ্ভিন্ন বুড়াদেব ও দুলহাদেবেরও পূজা করিয়া থাকে। দেবপূজা ও বিবাহাদি কৰ্ম্মে নিয়শ্রেণীর ব্রাহ্মণের পৌরোহিত্য করে। ইহারা মৃতদেহ পোড়ায় । অশৌচ তিনদিন মাত্র থাকে। ক্ষৌরকর্মের পর স্বানান্তে শুদ্ধ হয় এবং মৃতের আত্মার উদ্দেশে দুগ্ধ ও রুট উৎসর্গ করে। পূৰ্ব্বে উল্লিখিত হইয়াছে যে গোওবানায় অন্তর্গত छूडांtश थॉफ़ैौन cशोफ़्ब्रांजा हिण ७द१ cगरे cगएँ
পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/৪৮৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।