গোত্র ] &1 ه ه
- গোতমেশ্বর (পুং) গোতম ঈশ্বরোধস্ত বহুব্রী। তার্থবিশেষ।
C*(雷 IEEE:E আপস্তম্ব প্রভৃতি সুত্রকারগণ ও মৎস্ব প্রভৃতি পুরাণকার مجمج-سن-سن (পদ্মপুরাণ) । গোতদি, বোম্বাইএর বেরাকাস্তাবিভাগের মধ্যবর্তী একটা श्रृजन्नाला । फ्रांत्रिछन गागप्ख्द्र अयौन । उँोशब्रा बज्ञलाग्न গাইকোবাড়কে কয় দিয়া থাকেন। গেীতল্লজ (পুং) প্রশস্তোগোঁ নিত্যসমাস। গোশন্ধস্ত পূৰ্ব্বনিপাত (প্রশংসাবচনৈশ্চ । পা ২।১৬৬) উত্তম গোর । কোন কোন ব্যাকরণের মতে “গোযু তল্লজঃ” এইরূপ সপ্তমীতৎপুরুম সমাস দেখিতে পাওয়া যায়। গোতীর্থ (রী ) গবা কৃতং তীৰ্থং মধ্যলো"। ১ গোষ্ঠ । “রলির্মিবেদ্যো গোতীর্থে রেবত্যৈ প্ৰযতাত্মনা।” (সুশ্রুত ) ২ কান্যকুজের অন্তর্গত তীর্থবিশেষ । “তীৰ্থং মুদালন্ত গবাং গুহত যচ্ছদ্ধদেবস্ত স আদিযেবে ।” ( তাগবত ৩১1২১ ) { গোতীর্থক (পুং ) বৈদ্যশাস্ত্রোক্ত একপ্রকার ছেদনপ্রণালী। “পাশ্বাগতেন শস্ত্রেণ ছেদো গোতীর্থকে। ভবেৎ ” (সুশ্রীত) স্বশ্ৰতের মতে বহু ছিদ্র ব্যাধিতে এই প্রণালীতে ছেদন করিবার বিধান আছে । গোত্র (পুং ) গাং পৃথিবীং রায়তে রক্ষতি গো-ত্রৈ-ক (আতো মুপসর্গে কঃ । পা ৩২৩) ১ পৰ্ব্বত। - “নাড্যে নদনদীনান্তু গোত্রাণামস্তি সংহতিঃ।” (তাগ" ২।৬৯) ( ক্লী ) গবতে শঙ্কায়তে হনেন ও করণে ত্ৰ (গু-ধু-বী পঠি ঘঠি ঘমি সদি ক্ষদিভ্য স্ত্রঃ। উ4 ৪।১৬১) ২ আখ্যা, নাম । ৩ সম্ভাবনীয় বোধ । ৪ কানন । ৫ ক্ষেত্র । ৬ মার্গ। (মেদিনী) ৭ ছত্র। ( হেম) ৮ সঙ্ঘ, সমূহ। ৯ বৃদ্ধি। ( শকাচঞ্জিকা । ) ১• বিত্ত, ধন। ( বিশ্ব।) গবতে শব্দায়তি পূৰ্ব্বপুরুষান যৎ গু-ত্র । ( ভরত ) ১• বংশ। পর্যায়—সস্তুতি, জনন, কুল, अडिमॉन, अश्वग्न, रुश*, जश्रांझ, जख्ॉन । (अभद्र) অতি প্রাচীনকাল হইতেই ব্ৰাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈগু ও শুদ্রগণের মধ্যে গোত্র নিয়ম চলিয়া আসিতেছে। প্রাচীন আৰ্য্যশাস্ত্রের পর্য্যালোচনা করিলে বোধ হয় যে, প্রথমে গোত্র নিয়ম ছিল না, ক্রমে ক্রমে মঙ্গুষ্যসংখ্যা বৃদ্ধি হইতে থাকিলে, আৰ্য্য ঋষিগণ গোত্র নিরম করেন এবং সেই সময় হইতেই জাৰ্য্যগণের গোত্র নিয়ম চলির অসিতেছে। হিন্দুগণের জাতকৰ্ম্ম হইতে অস্ত্যেষ্টি পৰ্য্যস্ত প্রত্যেক काट्र्याई अङ्गा”ब्रिध्झ शभरङ्ग cोएल्लग्न फेtझर्थ कब्रिाज्र श्ग्र, cशालाँौ ७फ्नाथ कब्रिबाङ्ग गगप्य फूण वा विक्लउ श्हेप्ण cकोन रुॉर्षfहे निक इंद्र न, हेही इफ़ दियांtश्e cनांtबग्न विtनरु भावठक भांtश्, मध्न थङ्कठि वृद्धि थr१ठांश५, cषोक्षझन, नकtणहे मृtशांबविवांइ निtरुथ कब्रिग्नांtछ्न । बांख्रि एमथुरां অপর কোন কারণে সগোত্রে বিবাহ ক্ষরিলে যথানিয়মে প্রারশ্চিত্ত করিতে হয়, প্রায়শ্চিত্তেয় পরে সেই স্ত্রীয় সহিত মাতার স্থার ব্যবহার করিবে। কখনও ভাহাকে গ্রহণ করিবে না এবং সেই স্ত্রীও তাঁহাকে আপন সন্তানের স্থায় দেখিবে । এই কারণে প্রত্যেক হিন্দুর পক্ষেই আপনার গোত্রের বিবর বিশেব রকম জানা আবগুক । মেদিনী ও অভিধানচিন্তামণি প্রভৃতি আতিধানপ্রণেতাগণের মতে গোত্রশদের অর্থ বংশ বা সস্তান । এদেশীয় লোকের আত্মপরিচয় দিবার সময় আমি শাণ্ডিল্যগোত্র, আমি কাশুপগোত্র ইত্যাদি ভিন্ন ভিন্ন গোত্রের উল্লেথ कलिङ्ग। श्रक्लिग्न झिा ५itकम । বৌধায়ন,আপস্তম্ব, সত্যবাঢ়, কুটিল, ভরদ্বাজ, লৌগাক্ষি, ফাস্ত্যায়ন ও অশ্বিলায়ন প্রভৃতি রচিত শ্রেীতসুত্রে, মৎস্ত পুরাণে, ভারতাদি ইতিহাসে ও মমু প্রভৃতি গ্রণীত স্কৃতিসমূহে অল্প বিস্তর গোত্রের বিবরণ আছে, কিন্তু ইহায় অনেক স্থলেই এক গ্রন্থের সহিত অপর গ্রন্থের বিরোধ বা মতভেদ দেখিতে পাওয়া বায়, সাধারণে সহজে তাহার প্রকৃত অর্থ গ্রেহণ করিতে পারে না । এই কারণেও দিন দিন শাস্ত্রালোচনা শিথিল হইয়া আসিলে পণ্ডিতপ্রবর পুরুষোত্তম গোত্র প্রবরমঞ্জরী নামে এক থানি সংস্কৃত গ্রন্থ রচনা করেন । এ ছাড়া ধনঞ্জয়কৃত ধৰ্ম্মপ্রদীপ, বালম্ভট্ট ও মহাদেবদৈবজ্ঞ রচিত গোত্রগ্রবর, বিষ্ণুপণ্ডিতস্তৃত গোত্রগ্রবরীগ, অনন্তদেব আপদেব, কেশব, জীবদেব, নারায়ণভট্ট, ভট্রোজি, মাধবাচার্য ও বিশ্বনাথদেব রচিত গোত্রপ্রবরনির্ণয়, লক্ষ্মণভট্টকৃত প্রেবররত্ন, গোত্রপ্রবরভাস্কর এবং কমলকিরকৃত গোত্রপ্রবরদর্পণ নামে কতকগুলি গ্রন্থও পাওয়া যায়। এতন্মধ্যে গোত্রপ্রবরমঞ্জরীই সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ । ইহাতে প্রাচীন সমস্ত মতের পর্যালোচনা ও তাহীর মীমাংস লিখিত আছে । গোত্রের আলোচনায় উপনীত হইভে হইলে প্রথমে গোত্র कोशाक यtण, फार्थीं९ cशंitङ्गद्र लक्र१ कि ? उiझांद्र नि१ग्न করা আবশ্যক। অভিধানিকগণ গোত্রের যে অর্থ করিয়াছেন এই স্থলে যদি তাহাই স্বীকার করা বায়, তবে অসংখ্য গোত্র হইয়া পড়ে, অর্থাৎ সকলেই আপন আপন পুৰ্ব্বপুরুষের মধ্যে কোন একটর নামে গোত্রের পরিচয় দিতে *ांtज़न । हेश इहेtण cशाबि निग्रभ थांक नां शांक ७कहें कथा इहेब्र! ऎष्ठं । cणोझिक बादश८ब्र७ ७ङ्क° यहणिउ নাই ; সকলেই অতি প্রাচীনকাল হইতে এক নামেই গোত্ৰ