গোয়ালিয়ার - অবলম্বন করেন । শেয়শাহের মৃত্যুর পর ১৫৪৫ খৃষ্টাবে তৎপুত্র সলিম চুনার হইতে পিতার সমস্ত ধনসম্পত্তি গোয়ালিয়ার দুর্গে আনিয়া রাখেন। ১৫৪৬ খৃষ্টাব্দে নিয়াজিদিগকে পরাজয় করিয়া সেলিম গোয়ালিয়ারে আসিয়া অবস্থান করেন। সেই সময়ে গোয়ালিয়ার দিল্লীসাম্রাজ্যের রাজধানীরূপে গণ্য ছইয়াছিল। ১৫৫৩ খৃষ্টাবো সেলিমের মৃত্যুর পর শেরশাহের কৃতদাস বহুবলের হস্তে গোয়ালিয়ার জুগ অর্পিত হয়। এই সময়ে বিক্রমাদিত্যের পুত্র রামশাহ রাজপুতসৈন্য সাহায্যে গোয়ালিয়ার উদ্ধারের চেষ্টা করেন। ঠিক সেই সময়ে কাবাখ। নামে অকৃবরের একজন সেনাপতি গোয়ালিরার দুর্গ অধিকার করিতে আসেন । প্রথমে রামশাহের সহিত তিন দিন ধরিয়া তাহার ঘোরতর যুদ্ধ হয় । তাহাতে মোগলসৈন্য জয়লাভ করেন । পরে বহুবলের সহিত সামান্য যুদ্ধের পর গোয়ালিয়ার দুর্গ অকৃবরের অধিকৃত হয়। রামশাহ মেবারে গিয়া আশ্রয় গ্রহণ করেন। তথtয় তৎপুল শালিবাহনের সহিত শিশোদিয়া রাজকুমারীর বিবাহ হয় । রোহিতাস হইতে প্রাপ্ত একখানি শিলালিপি পীঠে জানা যায়, শালিবাহনের পুল স্যামশাহ ও মিত্ৰসেন অকৃবরের আনুগত্য স্বীকার করিয়াছিলেন। শুমের দুই পুত্র জন্মে, সংগ্রামশাহ ও নারায়ণদাস । সংগ্রাম ১৬৭০ খৃষ্টাব্দে নামমাত্র গোয়ালিয়ারের রাজা হন । র্তাহার পুত্র রাজা কৃঞ্চসিংহ । ১৭১০ খৃষ্টাব্দে তাহার মৃত্যু হয় । তৎপুত্র বিজয়সিংহ ও ছরিসিংহ উদয়পুরে গিয়া আশ্রয় গ্রহণ করেন । হরিসিংহের বংশধরেরা এখন ও উদয়পুরে বাস করিতেছেন । মোগলসম্রাট্রদিগের অধঃপতনকালে গোহাঁদের জাটসর্দার গোয়ালিয়ার অধিকার করেন, কিন্তু অনতি কাল পরে মহারাষ্ট্রদিগের হস্তগত হয় । ভারতের ইতিহাসে এথন যে গোয়ালিয়ারের রাজবংশ প্রসিদ্ধ, মহারাষ্ট্রবীর রণজি সিন্ধিয়। ঐ বংশের আদিপুরুব । ইনি বালাষ্ট্ৰী পেশবার পাছকাবাহক এবং ইহার পিতা দক্ষিণাত্যের কোন গ্রামের পাটেল ছিলেন । পেশবার গৃহে রণজির দিন দিন শ্রী ও সৌভাগ্য বৃদ্ধি পাইতে লাগিল । ক্রমেই তিনি আপনাকে পেশবার রক্ষী দলের প্রধান ব্যক্তি দেখিতে পাইলেন । মালবের মধ্য দিয়া হিন্দুস্থানে মহারাষ্ট্রীয় সৈন্য লইয়া অনেকবার যুদ্ধ করায় তিনি মৃত্যুর কিছু পূৰ্ব্বে বর্তমান গোয়ালিয়ার রাজ্যের অধিকারী হন। তাহার মৃত্যুর পর তাহার দ্বিতীয় পুত্র মাধাঞ্জী সিন্ধিয়া সিংহাসনে অধিরোহণ করেন। রাজনৈতিক সম্বন্ধে ও যুদ্ধবিদ্যায় ইনি একজন অদ্বিতীয় ছিলেন । ১৭৬১ খৃষ্টাবে [ 666 ..] গোয়ালিয়ার -
- ाभिभtशद्र यूक नाथांबी निज दौब्राफ्द्र ७ यूकप्को*ष्णब्र शtशठे *द्भिरुग्न लिब्राझिालन । हेनि नांभभांछ cगभगाँग्न অধীন ছিলেন, কিন্তু সকল সময়ে স্বাধীন ভাবে রাজ্য শাসন করিতেন। দিল্লীর সম্রাটু তাহার আশ্রয় ভিক্ষা করেন এবং রাজপুত সর্দারের নিজ নিজ প্রসিদ্ধ অশ্বারোহী যোদ্ধা णईंग्रां७ दिछूङहे उँीशद्रtभष्टगञ्जू१ क्लिाहेtउ श्रारब्रन नाहे । ১৭৯৩ খৃষ্টাব্দে পেশবার সহিত সলবাই নগরে যে যুদ্ধ হয়, ইনিও তাহাতে নায়ক ছিলেন । ১৭৯৪ খৃষ্টাকে তিনি ভ্রাতার পৌত্র দৌলৎরায় সিন্ধিয়াকে রাজ্যতার দিয়া পরলোক গমন
করেন। মধুরাওনারায়ণ পেশবার মৃত্যুর পর গোলবোগের সময় দৌলৎরায় নিজ প্রভুত্ব বিস্তার করিতে চেষ্টা পান । তিনি বাজিরাওকে হস্তগত করেন ও হোলকারের অধিকৃত রাজ্যের অনেকাংশ কাড়িয়া লন। পরে তিনি দাক্ষিণাত্যের আহ্মদনগরের দুর্গ জয় করিয়া পেশব ও নিজাম রাজ্যে প্রবেশের পথ পরিষ্কার করেন। দৌলৎরীরের সৈন্তগণ ফরাসী সৈনিক কর্তৃক পরিচালিত দেখিয়া ইংরাজগণ মনে মনে ভীত হইলেন । বেসিনের সন্ধিমতে ইংরাজরাজ ভারতীয় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজগণের উপর নিজ ব্যয়ে সৈন্ত রাথিবীর যে ব্যবস্থা করেন, পুণানগরে ঐন্ধপ সৈন্যদল রাথিতে দেখিয়া দৌলৎরায় বেরাররাজ রঘোজি তোনসলেয় সহিত মিলিত হইয়। উক্ত ব্যবস্থা থগুন করিতে চেষ্ট{ পাইলেন । ১৮০৩ খৃষ্টাব্দে উভয়ে নিজাম রাজ্য অfক্রমণ করেন । ঐ বৎসর ২৩ এ সেপ্টেম্বর সার আরথর ওয়েলেসলি আসাই নগরে মহারাষ্ট্রগণকে আক্রমণ করেন । বহুদিবস ঘোরতর যুদ্ধের পর মহারাষ্ট্রসৈন্য পরাস্ত হইলেন । পুনরায় উক্ত বৎসর ২৮এ নবেম্বর ওয়েলেসলি আর্গাম নগরে মহারাষ্ট্রপ্রভাব একবারে খৰ্ব্ব করেন । উক্ত বৎসরে দিল্লীর অপরপারে ফরাসীনায়ক বুকা চালিত সিন্ধিমার সৈন্যগণ লর্ড লেক কর্তৃক পরাজিত হয়। ইহার পর লম্বারীর যুদ্ধে জেনারল লেক সিন্ধিয়ার অবশিষ্ট সৈন্যের ধ্বংস সাধন করেন। এইরূপে দৌলংরায়ের ক্ষমতা হ্রাস হইলে তিনি সর্জি-মঞ্জেগাও নগরে সন্ধি দ্বারা নিজ অধিকৃত হিন্দুস্থানের প্রদেশসমূহ ও অজস্ত পৰ্ব্বতের দক্ষিণস্থ সমুদায় ভূভাগ ছাড়িয়া দিতে বাধা হন । এই সন্ধিতে সিন্ধিয়া গোহাদ ও গোয়ালিয়ার হারাইয়া বড়ই ক্ষুব্ধ হইলেন এবং হোলকারের সহিত মিলিত হইয়া পুনরায় ইংরাজগণকে আক্রমণ করিতে বিশেষ চেষ্টা করিতে লাগিলেন । জনতিকাল পরেই রেসিডেন্টের তাবু জালাইয় তাহাকে কয়েদ করিয়া রাখেন । লর্ড কর্ণওয়ালিস গোহাদ ও গোয়ালিয়ার দখল করিয়া রাখা