ነ፥-3 [ సిర ] श्रेलिश्क চতুর্থীতে ইহারা গণেশদেবের প্রতিমূৰ্ত্তি গড়িয়া পূজা रु..." झर्ली, थाॉजी, मांझर्डौ, निरुब्रि ७ आज्ञा थङ्कडि हेशंcनद्र कूणদেবতা। হিন্দু শাস্ত্রোঙ্ক পৰ্ব্বদিনে ইহারাও উপয়াসাদি নিয়ম পালন করে। কোন দেবতার পূজা করিবার পূৰ্ব্বে খাতিকের স্নান করিয়া শুদ্ধাচারী হয় ও জল, চনান, পুষ্প, লারিকেল, সুপারি, চিনি, গুড়, ছোহারা, কপূর ও ধূপধুন লইয়া পূজা করিয়া থাকে। উপরিউক্ত দেবদেবী ছাড়া ইহার সূৰ্য্যদেবেরও উপাসনা করিয়া থাকে । ইহাদের মধ্যে প্রার সকলেই মাদকসেবী, পূজা পাৰ্ব্বণাদিতে আমোদের জন্ত মদ, সিদ্ধি, গাজা, ও অহিফেন ন হইলে চলে না। পুরুষেরা মাখায় টিকি রাখে। স্ত্রীলোকের লাল বা কাল রঙ্গের কাপড় ও অলঙ্কার পরিতে ভালবাসে । সধবা স্ত্রীলোকেরা বিবাহের পর হইতে বরাবর “মঙ্গলসূত্র” ধারণ করে । গরিয খাতিকের মধ্যে সকলেই ভেড়ার মাংস বিক্রয় করে, এই জন্তই ইহার কসাই জাতি মধ্যে গণ্য। কেহব জমিতে চাষবাসও করে। আয় অল্প বলিয়া বিবাহাদি কার্য্যেয় সময় ইহাদের প্রায় টাকা ধার করিতে হয় । খাতিক স্ত্রীলোকেরা প্রসবের পর ১ পক্ষ হইতে ১॥০ মাস কাল আঁতুড়ঘরে থাকে। এই অবস্থায় প্রস্থতিকে তাপ দিবার জন্ত থাটিয়ার নীচে প্রথম ১৫ দিন গামলা করিয়া আগুণ রাখিয়া দেওয়া হয় এবং গুড়, শুষ্ক নারিকেল, শুট, পিপুল, গদ ও শুকনা খেজুর প্রভৃতি গুড়া করিয়া মাখমের সহিত মিশাইয়া থাইতে দেয়। বাটীর বৃদ্ধাস্ত্রী ৬ষ্ঠ দিনে ষষ্ঠীমাতার পূজা করে ও সেই দিনে ধাত্রীবিদার হইয়া থাকে। অনেকের গৃহে ঐ দিবস বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয় কুটুম্বাদির ভোজ হয় । ১৩শ দিনে পুত্রের নামকরণ হয় এবং সধবা স্ত্রীলোকগণ পঞ্চশস্ত মুথে লইয়া ঐ দিবস পুত্রটকে কোলে করিতে আসে। ৩ মাস বা ৬ মাস বয়সে পুত্র বা কস্তার চুড়াকরণ হইয়া থাকে । বিবাহের কোন সময় নির্দিষ্ট নাই । ১ মাসের বালিকা হইতে ১৯ বৎসরের যুবতীর পর্য্যন্ত বিবাহ কয়। তবে সকলেই বাল্যবিবাহ প্রশস্ত মনে করে। কস্তা প্রথম ঋতুমতী হইলে ইহার অশুচি বোধ করেন । প্রথম পাচদিন গাত্রধৌত করির কস্তাকে উত্তমরূপে হরিদ্র মাথাইয়া থাকে, ষষ্ঠদিনে স্নান করাইয়া দেওয়া হর। পরে শুভদিন দেখিয় তাহাকে স্বামী সহবাস করিতে দেয় । ইহাদের বিবাহের সম্বন্ধ স্থির করিতে হইলে অগ্ৰে কম্ভাকৰ্ত্তার মতামত জানিতে হয় । তিনি কস্তার বিবাহ দিতে স্বীকৃত হইলে পর বল্পকর্তী কস্তাকর্তার কুলদেবতার সন্মুখে ২টা নারিকেল, তিনপোয়া ঝুনানারিকেলের শাল ও ৫ সের চিনি রাখিয়া উপস্থিত স্বজাতিগণের সন্মুখে
- আমার পুত্রের সহিত ইহার কন্যার বিবাহ হুইবে” এইরূপ বাক্যদান করে । উপস্থিত জ্ঞাতিকুটুম্বাদিকে চিনি ও পান দিয়া বিদায় করিতে হয় । শুভদিনে বিবাহ ধাৰ্য্য হয় । এই সময় হইতে বর ও কন্যা উভরে-পরম্পরের বাটভে যাওয়া আসা করে । বর কর্তীকে /৪ সের চিনি, /৪ সের শুকুন! নারিকেলের শাস, yদ পোর পোস্তদান, yদ পেয়ে সুপারি ও ২•• পান, কন্যার জন্য ৪টা কঁচুলী, রূপার ধাল ও হার ও ১ট পোষাক দিতে হয়। পক্ষাস্তরে কন্যাকৰ্ত্ত নিজ পুল্পীকে
গৃহদেবতার সম্মুখে বসাইয় তাহার কোলে ৫টা সুপারি, ৫ট শুকুন। খেজুর, ৫ টুকরা নারিকেলের শাস, ৫টা কল ও /৫ সের চাল ঢালিয়া দের ও জামাতাকে ১ খানি চাদর ও ১টী পাগড়ী ও উপস্থিত লোকদিগকে পান ও চিনি বিতরণ করিয়া থাকে। দৈবজ্ঞস্বারা বিৰাহের শুভদিন স্থির করিয়া লয় এবং সেই দৈবজ্ঞ দুইখও কাগজে বর ও কন্যার নাম লিখিয়া বরের নামের কাগজখানি বরকর্তীকে ও কন্যার নামের কাগজখানি কন্যাকৰ্ত্তাকে দেন। এই দুইখানি কাগজ বিবাহের সময় ন্যাকড়ার জড়াইয়া বর ও কন্যার গলায় বাধির দেওয়া হয়। বিবাহের ৪ । ৫ দিন পূৰ্ব্বে একটী চৌকা ডোব কাটিয়া তাছার চারিকোণে ৪ট জলপাত্র রাখিয়া স্থতা দিয়া তাহার চারিপাশ ঘেরিয়া ফেলে। বরের গায়ে হলুদ মাখাইয়া ঐ ডোবার জলে স্নান করাইতে হয়। ঐ দিবস বর ও কন্যার কল্যাণার্থপূজা হয়। বিবাহের দিন ডোব খুড়িয়া বর ও কন্যাকে স্নান করাইয়া নুতন শাদা কাপড় পরিতে দেয় । বর ঘোড়ার চড়িয়া বিবাহু করিতে বায় । বর সম্প্রদান স্থানে যাইয়া কন্যার দিকে সন্মুখ করিয়া ঝুড়ির উপর দtড়ায় ও কন্য। জাতার উপর দাড়াইয়া থাকে । গাত্রহরিদ্রার সময় স্নানকালে যে স্বত্র দিরা ডোবা ঘেরা হয়, ঐ সুত্র একগাছি কন্যার বামহস্তে ও অপর একগাছি বরের দক্ষিণহস্তে বাধিয়া - দেওয়া হয় । বিবাহের সময় বর কন্যায় সম্মুখে একখানি কাপড়ের পর্দা দেওয়া থাকে। পুরোহিতের মন্ত্র পাঠাদি শেব হইলে তিনি ও আগত সকলেই নবদম্পতীয় উপর ধান দিয়া আশীৰ্ব্বাদ করেন । পরদিন সন্ধ্যাকালে বরকন্যা র্যাড়ে চড়িয়া যায় । যাত্রাকালে পথে গ্রাম্য দেবতাকে প্রণাম করিতে হর। বর বাড়ী আসিয়া পৌছিলে কন্যার মাতা নিজ কন্যাকে লইয়। বেয়ানের ( বরের মাতার ) হাতে সঁপিয়া দেন, বিবাহের পর তৃতীর দিবসে কল্পার পিতা জ্ঞাতিভোজ দিয়া থাকে ও বরের পিতামাতাকে কাপড় ও লৌকিকতার জন্য ১ট টাকা দের। ৫ম দিনে বরকর্তীকেও ঐরূপ জাতিভোজও দ্বিগুণ করিয়া মৰ্যাদার টাকা দিতে হয় । سمعہ