अङ्गर्पङ्ग [ છ૨] ঙ্গের যেখানে যাহা ভাল সাজিয়াছে, মন ভরিয়া সেখানে তাছাই পরিয়াছেন। মুখ যুড়িয়া অলকা কাটা ; ভালুঙ্কের লোম, কড়ী, পালক ও বেতের নানা রকম সাজ— জগতের ভূষণ আর বাকি নাই। এমন কল্পমূৰ্ত্তি না হইলে ফের্মীরি বা মন ভূলিবে কেন ? ফেনী শৈবঙ্গের পত্নী। ইনি বাস্তবিক একটা সুগ্ৰীলোক। ফেমীর কটিতে কেবল একখানি ধড় পরা; শরীরের আর কোথাও বস্ত্র নাই। বড়ার উপর সামান্ত রকম কড়ার অলঙ্কার । হাতে বেতের বালা ও বাজু, গলায় পাথরের মালা। নাগাদের পুরুষেরাই অধিক ভূষণপ্রিয়; স্ত্রীলোকেরা অলঙ্কার পরিতে ততটা ভাল বাসে না। অজার (পুং ক্লী) অঙ্গ আরন • অঙ্গিমদিমনিত্য জার। উ৭পাদ ৩। ১৩৪। অঙ্গ মদ এবং মন্দ ধাতুর পর আরন্থ প্রত্যয় হয়। কাষ্ঠাদি কিঞ্চিৎ দগ্ধ হইলে অগ্নিনির্মাণের পর যে কৃষ্টবৰ্ণ পদার্থ অবশিষ্ট থাকে ; আঙার, কয়ল। { পুং ) মঙ্গলগ্রহ। (ক্লী) রক্তবর্ণ । (ত্রি) রক্তবর্ণবিশিষ্ট্র। অগ্যতে চিহ্নং ক্রিয়তে অনেন ইতি অঙ্গরম্। অঙ্গার দ্বারা এখনও অনেকে চিহ্ন রাখিয়া থাকেন। পূৰ্ব্বেও অঙ্গার দ্বারা চিহ্ন করা হইত। কুমার সম্ভবে তাহার প্রমাণ পাওয়া যায়। যথা— বমোহপি বিলিখন ভূমিং দণ্ডেনান্তমিতভিষা। কুরুতেইন্মিল্লমোযেহপি নিৰ্ব্বাশালাতলাঘবম্। - ২ । ২৩ ৷ অঙ্গার (Carbon)। সাঙ্কেতিক চিহ্ন“অঙ্গ” {C); সাংযোগিক গুরুত্ব ১১.৯৫ । পৃথিবীতে অাময় যে সমস্ত বস্তু দেখিতে পাই, তাহার কতকগুলি রূঢ় পদার্থ, আর কতক গুলি যৌগিক । ৰে বস্তু নিজেই একটা স্বতন্ত্র পদার্থ, দুইতিন বস্তুর যোগে উৎপন্ন হয় মাই, তাছা জড় পদার্থ। । যে বস্তু চুই তিন পদার্থের সংযোগে উৎপন্ন হটয়াছে, তাহা যৌগিক পদার্থ। সোম, রূপা, লোম্ব, গন্ধক, অম্লজান,জলজান প্রভৃতি দ্রব্য রাঢ় পদার্থ জল যৌগিক পদার্থ, কারণ ইহা অম্লজান ও জলজ্ঞানের যোগে উৎপন্ন হয়। মনে করিলেই জামরা এই দুই পদার্থকে পৃথক করিয়া দিতে পারি, আবার এই দুই পাৰ ৰােগ দি জল | i কাঠ পোড়াইয়া ৰে কয়লা প্রস্তুত হয়, সাধারণ ভাষায় তাহাকে আমরা অঙ্গার বলি। কিন্তু রাসায়নিক दिना भरङकङ्गणी वि७क अन्नोज्ञ (carbon) नग्न। विस्त्रक অঙ্গারের গুণ এই যে, ইহাতে উত্তাপ লাগিলে অল্পজনের সহিত মিশিয়া ৰাষ্প হইয়া উড়িয়া যায়, অবশিষ্ট কিছুই পড়িয়া থাকে না । কিন্তু কয়লা পোড়াইলে ছাই পড়িয়া থাকে। চূণ, ক্ষার প্রভৃতি পার্থিব পদার্থে ছাই হয়। সে জন্য কয়লায় অঙ্গার ছাড়া অপরাপর বস্তুও মিশ্রিত আছে। পুড়িলে অজার টুকু অমঙ্গানের সহিত মিশিয়া অঙ্গারক বাষ্প হইয়া উড়িয়া যায়, অপরাপর বস্তু ছাই হইয়া পড়িয়া থাকে। মোটামুটি ধরিতে গেলে কয়লাকে ( charcoal ) অঙ্গার বলিতে পারা যায় । প্রদীপের উপর সর ঢাকা দিলে যে ভুস পড়ে, কয়লার চেয়ে তাহা বিশুদ্ধ অঙ্গার। স্বাভাবিক অবস্থায় বিশুদ্ধ অঙ্গার দুই প্রকার-হীরা ও কৃষ্ণসীস। অতএব অঙ্গারের রূপ এক প্রকার নয়। ভুস অতি কোমল পদার্থ, তাঙ্কাও অঙ্গার, আবার বঙ্গ তুল্য হীরকও অঙ্গার। কৃষ্ণবর্ণ কদাকার কয়লাও অঙ্গার, আবার প্রভাশালী মহামূল্য হীরকও অঙ্গার। হীরক, কৃষ্ণসীস ও কয়লা, অঙ্গারের এই তিনটা রূপের সংক্ষেণ বিবরণ পশ্চাতে লিখিত হইতেছে। হীরক (diamond)–১৭৫৬ খৃঃ অন্সে ল্যাভোসিও, আমজানে দ্বীরা পোড়াইয়া দেখেন যে, ইহা বিশুদ্ধ অঙ্গার বৈ জার কিছুই নহে। হীরার আপেক্ষিক গুরুত্ব ৩৩ হইতে ৩৫ । মাটর ভিত্ত্বর বেলে পাথরের খনিতে ইহা জন্মে। স্বাভাবিক অবস্থায় ইহার চারিদিকে বিস্তর কোণ, দেখিতে ঠিক জ্যামিতির ক্ষেত্রের মত্ব । বজ্ৰতুল্য धशन कठैिन गप्रर्ष अशरङ मांज़ दिउँौग्न नाहे । फारुद्र इहेरउ छूनिद्रा शैब्राहरू कारिऊ श्छ। काफ़िरग देशद्र উজ্জল দীপ্তি প্রকাশ হইয়া পড়ে। গোলকুণ্ড, বোর্শিও এবং ব্ৰেজিল প্রদেশের হীরাই প্রসিদ্ধ। আফ্রিকার দক্ষিণ কেপ প্রদেশেও অনেক হীরা পাওয়া যায়। হীর অমূল্য রস্তু। জাহার মধ্যে পরিষ্কার জলের মত যে দ্বীরা নিৰ্ম্মল, তাহারই আদর অধিক। হীরা দিয়া কাচ পাথর কাটিতে হয় এবং বৈদ্যের দ্বারাস্তম্মে ঔষধ প্রস্তুত করেন। অন্ত কোন প্রব্যের সঙ্গে মা মিশাইয়া শুধু হীরাতে যদি প্রখর তাপ দেওয়া যায়, তৰে ফুলিস্থা ঠিক কোক কয়লার মত হয়। তাই সকলে অহুমান করেন, খনিজ দ্ৰৰো অধিক তাপ লাগিলে হীর জন্মে না । [ হীরক দেখ }, °, जैिक अज्ञान,-झ्ख्जैन (Plunbago ar Gra
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/১০৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।