আজ্ঞান ബത്ത লেন। (আত্ৰেয় ব্রাহ্মণ )। অজীৰ্ণ (রা)ন জ্বয ত্রু ভাবে। অপাক, বায়ুগও, অন্তবমি, পলতাশয় । এই রোগের বিবরণ অগ্নিমালা, উদরাময়, অতিসার এবং আমাশয় শব্দে দেখ। কর্তরি ক্ত, বৃদ্ধ । অজীব (ত্রি) নাস্তি জীবে জীবনং যন্ত । মৃত । অবসন্ন । জীব অর্থাৎ প্রাণী ভিন্ন অন্ত কিছু। অজীবনি (স্ত্রী) ন জীব-অনি। শাপ, অকরণি, জীবনভাব । * । আক্রোশে নঞানি: । পা ৩। ৩ । ১১২ ৷ আক্রোশে (শপনে) নঞ উপপদে ধাতুর উত্তর অনি প্রত্যয় হয়। আনি নিম্পন্ন শব্দ স্ত্রীলিঙ্গ হইয়া থাকে । অজীবনিন্তে শঠ ভূয়াৎ । ( ভট্রোজিদীক্ষিত )। রে শঠ! তুই অল্পায়ু হ। - অছুগুঙ্গিত (ত্রি ) ন গুপ নিন্মায়াম্ সমৃক্ত। অনিন্দিত। অজুর (ত্রি) অজ-কুরচু। বেগশীল। বলবান। অজেয় (ত্রি) ন জি-যৎ। অজেতব্য, অজয়নীয়, জয়ের অযোগ্য । অজৈকপাদ (পুং ) অজস্ত ছাগস্ত পাদ ইব একপাদে যন্ত। রুদ্রবিশেষ। পূৰ্ব্বভাদ্রপাদ নক্ষত্র। বীরভদ্র। শম্ভু। অজ্জকা (স্ত্রী) অর্জয়তি যা সা অর্জি-উকৃ, পৃ• রকারস্ত জত্বম্। নাট্যোক্ত বেগুণ। নাট্যাদন্তন্ত্র প্রয়োগে নান্তীতাৰ্থ । ( মহেশ্বর ) । অজকটা (স্ত্রী) অঙ্গতি দোষং ক্ষিপতি অজঙ্কিপ, ৰুটক্তি সংহন্ততে অজ বট অচ। এখানে কুত্ব কিম্বা অজ ধাতু স্থানে বী আদেশ হয় নাই। ভূঁই আমলা। কটা, অমলা, তালী, শিবা, ভূম্যামলকী। [ ভূই আমল দেখ]। অজাল (রী) অঞ্চতি ক্লিপ্ত অঙ্ক, হলতি বিলিখতি হল: অচ। কৰ্ম্মধান। পৃষোদরাদি হেতু এখানে কুত্ব হইলন। ঢাল । ফলক । অজ্ঞ (ত্রি) ন জানাতি জ্ঞা-ক । মূৰ্খ, জ্ঞানশূন্ত। সহজ বিষয় তিন্ন কঠিন তত্বে যাহার বোধ প্রবিষ্ট হয় না। সচরাচর যে লিখিতে পড়িতে জানে না, সমাজের মধ্যে ভাল রূপ কথাবার্তা করিতে পারে না, কোন বিষয়ের সিদ্ধান্ত করিতে যে অক্ষম, তাহাকেই আমরা অজ্ঞ বলি। স্তীদন্ত্রে জড়মূৰ্খয়োঃ । (মেদিনী)। অজ্ঞাত (ত্রি ) ন জ্ঞা-ক্ত। অপরিচিত। জ্ঞানের অবিষয়ী ভূত পদার্থ। अस्नान (छि) नासि जानी गछ। शाशब्र छान मारे। - (फ्रैंौ) म खांनम् । छांनांछाद । दिङ्गश छन । ॐौभद्धांश्रृं [ ১১৮] অঞ্চল
- --
বত মতে, স্বষ্টিকালে ব্ৰহ্মা পাচ প্রকার অজ্ঞানের কল্পন। করেন। যথা,—তমঃ, মোহ, মহামোহ, তামিস্র এবং অন্ধতামিত্র। বেদান্তমতে, সৎ ও অসৎ ইহা বুঝিবার জষ্ঠ্য যে ত্রিগুণাত্মক ভাব রূপ জ্ঞান, তাহার বিরোধীক অজ্ঞান বলা যায় । অজমন (ন্ত্রি ) অজতি গচ্ছতি স্বৰ্গং দানেন অনয়া, অজমনি করণে। এখানে অজ ধাতু স্থানে বী আদেশ হয় নাই। গাভি, গাই । অঞ্চতি (পুং-ল্পী) অন্চ-অতি । * । অঞ্চে কে বা। উপ্ ৪। ৬১। অক্ষতিঃ অঞ্চতিৰ্ধা । অঞ্চ ধাতুর উত্তর অতি প্রত্যয় হয় এবং চকার স্থানে বিকল্পে ক হয়। বায়ু, বাতাস। (ত্রি ) গতিশীল । অঞ্চল (পুং ) অঞ্চ-অলচ। প্রান্তভাগ, আঁচল। কাপড়ের যে প্রান্তে দলী ও পাড়ের অধিক সৌন্দর্য্য থাকে তাহাকে আঁচল বা আঁচলা বলা যায়। এ দেশের স্ত্রীলোকদের বস্ত্রেরই আঁচল থাকে । পুরুষদের বস্ত্রের প্রান্তভাগ আছে, কিন্তু তাহার নাম আঁচলা নয়। স্ত্রীলোকের অঞ্চল লুটাইতে লুটাইতে চলিয়া গেলে বৃদ্ধা গৃহিণীর তাহা বড় কুলক্ষণ বলিয়া জ্ঞান করেন। লোকের এই রূপ বিশ্বাদ, ভূতপ্ৰেতাদি কাপড়ের আঁচল ধরিয়া শরীরে প্রবেশ করে। অঞ্চলের অপভ্রংশে আঁচল ও আঁচলা । প্রতিম। সাজাইবার সময় একখানি প্রশস্ত ডাকের অলঙ্কার ঠাকুরের বুকের উপর দিয়া ঝুলাইয়। দেওয়া হয়, তাহার নাম আঁচলা। নূতন কাপড় পরিবার সময় বাঙ্গালার অনেক স্থানের স্ত্রীলোকেরা আঁচলের একপাশ হরিদ্র দিয়া ছোপাইরা লন এবং অঞ্চলের এক গাচি হুতা খুলিয়া তাহার এক এক খণ্ড ছিড়িয়ার্কাটা, খোচী,চোর ও অগ্নি প্রভৃতিকে সমর্পণ করেন। ইহার তাৎপৰ্য্য এই যে, কঁাটা প্রভৃতি সমস্ত শক্রকে বস্ত্রের অংশ দেওয়৷ হইল, অতএব আর কেহ অনিষ্ট করিবে না। যখন ভাগ পাইল, তখন কঁাটাতেই বা ছিড়িবে কেন ? আগুনেই বা পুড়িবে কেন ? কোন কথা মনে করিয়া রাখিবার জন্ম স্ত্রীলোকের অাচলের এক কোণে গাইট দিয়া রাখেন । বালকদের মাথায় কাপড়ের অঞ্চল লাগিলে অকল্যাণ হয়। তজ্জন্তু হঠাৎ কোন শিশুর মস্তকে অঞ্চল লাগিলে একবার তাহ মাটীতে ঠেকাইলে আর কোন দোষ থাকে না। বিবাহের সময় কষ্ঠার অঞ্চলে ৪ পাত্রের চাদরে একত্র গাইট ছড়া বাধিয়া দেওয়া হয়। "