অণুবীক্ষণ একটা প্রশস্ত বাহু ও নিম্ন দিয়া ঘ দিকে চলিয়া আসিয়াছে। যে বস্তু দেখিতে হইবে তাহা ঐ বাহুর উপর দুইখানি কাচের মধ্যে রাখিতে হয়। অর্থাৎ পিতলের নলের চ চিহ্নিত সরু মুখের নিয়ে, উপরের লিখিত বাহুর ঘ চিহ্নিত প্রান্তে। ঐ বাহুর ঘ চিহ্নিত প্রাস্তে একখানি কাচ বসানো আছে। উহাই আধার মুকুর (object glass ) । পিতলের নলের উপরিভাগে যে কাচখানি আছে, তাহার নাম অক্ষিদর্পণ (eye glas৪)। ঘ চিহ্নিত স্থানে ছুইখানি কাচের মধ্যে পরীক্ষার দ্রব্যটা রাখিয়। তাহাকে আধারমুকুরের ( object glass ) कि मिठम আনিতে হয়। তাহ হইলে ঐ বস্তুর একটা বড় প্রতিকৃতি নলের ভিতরে পড়ে। তখন নলের উপর মুখ দিয়া দেখিলে ঐ প্রতিকৃতি অত্যন্ত বড় দেখায়। দ্রব্য, টতে আবশুক মত আলো পড়িবে বলিয়া উপযুক্ত ব্যবস্থা করা আছে। বাহুর যে স্থানে পরীক্ষার দ্রব্যটা রাখা হয় তাহার নিম্নে একটা ছিদ্র আছে। থ চিহ্নিত দর্পণ হইতে ঐ ছিদ্র দিয়া আলোক পড়ে। দৰ্পণখানি যন্ত্রের সঙ্গে এমন ভাবে লাগানে আছে যে, প্রয়োজন|মুসারে উহাকে সকল দিকেই বসানো যায়। তম্ভির আবশ্যকমত আলোকের কম বেশীও করা যাইতে পারে। বাহুর ঘ চিহ্নিত প্রান্তের নিয়ে গ চিহ্নিত একটী গোলাকার ধাতুখণ্ড আছে। ইহাতে ছোট বড় চারিট ছিদ্র কাট । দর্পণের আলো ঐ ছিদ্র দিয়া পরীক্ষার দ্রব্যের উপর পড়ে। অধিক আলোক আবখ্যক হইলে বড় ছিদ্ৰ দিয়া আলো লইয়া যাইতে হয় ; অল্প আলোক আবশ্বক হইলে ছোট ছিদ্র দিয়া আলো লইয়া যাইতে ছয় । অণুবীক্ষণ ঠিক করা হইলে দ্রব্যটা দেখাও একটু কঠিন। যন্ত্ৰট এমন করিয়া বসানো চাই এবং আধার মুকুরট (object glass) পরীক্ষার দ্রব্যের এতটুকু দূরে রাখা আবশ্বক যে, ঐ আধার মুকুরের ভিতর দিয়া দ্রব্যটর যে প্রতিবিম্ব আসিবে, তাহা যেন পিতলের নলগুলির ভিতরেই পড়ে । এ ভিন্ন আরও কিছু ব্যবস্থা আছে। দ্রব্যের ছায়াট অক্ষিদর্পণ (eye piece) s sista gweltwzorā (principal focus ) NKJ এবং অক্ষপ্রদেশ হইতে যতদূরে থাকিলে বেশ স্পষ্ট ও বড় দেখাইবে তাছারও উপযুক্ত ব্যবস্থা করা চাই। সাধারণতঃ, প্রতিকৃতিটা অক্ষিদর্পণ হইতে ১০ । ১২ ইঞ্চ দূরে পড়িলে এই উদেশ্ব সিদ্ধ হয়। তবে সকলের [ ১২৯ ] অণুশ্রোত্র - T-TTTTTTTTF চক্ষুর তেজ সমান নয়, তাই এই দূরতার কমবেশীও হইয়া থাকে। 'এই সমস্ত ঠিক করিয়া লইবার জন্ত প্রথমে উপরের ছুটী পিতলের নল নীচের নলের মধ্য দিয়া উঠাইয়। কিম্বা নামাইয়া আধারমুকুরকে দ্রব্যটার এমন দূরে রাখিতে হুইবে যে, তাহার প্রতিকৃতিটা কতক পরিমাণে যেন স্পষ্ট দেখা যায়। পরে পশ্চাত্তাগের লৌহনলের দ্বারা সমস্ত যন্ত্রট এ দিক ও দিক ঘুরাইতে ফিরাইতে যখন দ্রব্যট বেশ স্পষ্ট ও বড় দেখা ইবে, তখনি বুঝিতে পারা যাইবে যে, অণুবীক্ষণ ঠিক বসানো হইয়াছে। তাহার পর যেন আবশ্ব কমত আলো পড়ে তজ্জন্য খ চিহ্নিত দৰ্পণ ঠিক করিয়া বসানে চাই । প্রচুর স্বর্য্যের আলো না থাকিলে প্রদীপ জালিয়া লইবে। প্রদীপটী কেমন স্থানে রাখিলে দর্পণে তাহার প্রতিবিম্ব পড়িয়া সেই প্রতিবিম্ব পরীক্ষার দ্রব্যের উপর পড়িতে পারে, তাহ দেখিয়া হাওয়া চাই । এই সমস্তগুলি সুব্যবস্থা মত করিয়া লইবার জন্ত বিশেষ কোন নিয়ম নাই। একবার অণুবীক্ষণের পরীক্ষা দেখিলে সকলেই অনায়াসে যন্ত্ৰটী সাজাইয়া লইতে পারেন। এক একটা অণুবীক্ষণে অনেকগুলি অক্ষিদর্পণ ( eye piece) এবং আধারমুকুর থাকে। এই সকল কাচের গুণে দ্রব্যটা অধিক বা কম বড় দেখায়। কাজেই প্রয়োজনানুসারে বখন যেমন অক্ষিদর্পণ ও অাধারমুকুর লাগাইবে, দ্রব্যটও তাদৃশ বড় কিম্বা ছোট দেখাইবে । অণুবীক্ষণ অনেক রকমের আছে, কিন্তু গঠনের প্রণালী সকল গুলিরই এক প্রকার । fŘITfts Fttr (binocular microscope) eta এক প্রকার অণুবীক্ষণ আছে। উপরে যে অণুবীক্ষণের কথা বলা হইল, তাহাতে তিনটী পিতলের নল উপরি উপরি সাজানো থাকে । দ্বিমালিক অণুবীক্ষণে ঐ রূপ আর তিনটা মল আছে। ইহার অক্ষিদর্পণ ভিন্ন ভিন্ন, কাজেই দুইটা কাচ দিয়া দুইচক্ষে দেখা যায়। তাহার পর আধারমুকুর এক। অক্ষিদর্পণ দ্বারা ছুইটী প্রতিকৃতি পড়ে। কিন্তু ঠিক এক কালে ও এক ভাবে দেখিতে হয়, তাই দুইট প্রতিকৃতি বলিয়া জানিতে পারা যায় না। এই যন্ত্র দ্বারা বস্তুটীর সকল দিক বেশ পরিষ্কার রূপে দেখা যায় । অণুব্রীহি (পুং ) অণু স্থক্ষ্মে স্ত্রীহিঃ ধান্তস্থ কৰ্ম্মঞ্চ গুঞ্জ ধান্ত, চীনা ধান, কাউন্ট, তামা। BBBB SYS BB BBBB DDDD DBBBBS
- - ૭]