অতিসার [sge অতিসার অতিসর্গ (পুং) অতি-স্বজ-ঘঞ্জ। দান। উৎসর্গ। স্বষ্টি অতিক্রমকারী । অতিস্থজ্যতে যথেষ্টং কৰ্ম্ম ক্রিয়তে ইনেন। কামাচারামুজ্ঞা । নিত্য মুক্ত। প্রৈবাতিসর্গ প্রাপ্তকালেষু কৃত্যাশ্চ। ৩। ৩। ১৬৩ প্রৈষ বিধি এবং অতিসর্গ কামাচারামুজ্ঞা এই অর্থে ধাতুর উত্তর কৃত্যসংজ্ঞক প্রত্যয়ও বিহিত হয়। হুত্রে চকার থাকায় এমন স্থলে লোট্র প্রত্যয়ও বিহিত হইবে ইহাই বুঝাইতেছে। কুপথ্য কিম্বা গুরুপাক দ্রব্য অধিক খাইলে অনেকে তাহা পরিপাক করিতে পারেন না। বিশেষতঃ যাছাদের কায়িক পরিশ্রম নাই, অষ্টপ্রহর কেবল একস্থানে বসিয়া লেখা পড়ার চর্চা করিতে হয়, কিম্বা যাহার। স্বভাবতঃ অলল,—চুপা হাটিতে কষ্ট বোধ করেন, র্তাহীদের পক্ষে গুরুপাক দ্রব্য নিষিদ্ধ। কুপথ্য ও গুরুপাক দ্রব্য কি কি এবং অতিভোজন কাহারে বলে, এ সকল কথার ঠিক উত্তর নাই। কেন অতিসর্জন (ক্লী) অতি-স্বজ-লুটি। বিসর্জন। দান। ত্যাগ। নিয়োগ । বধ । বিপ্ৰলন্ত । অতিশয় দান । অতিসৰ্ব্ব (ত্রি ) অতিক্রান্তং সৰ্ব্বান। সকলের অতীত। অতিসান্তপন (ক্লী) অতিক্রান্তং সান্তপনম অধিকদিন না, এক জনের পক্ষে যাহা কুপথ্য ও গুরুপাক এবং যতটুকু খাইলে পীড়া জন্মে, আর একজন ব্যক্তি সেই সকল দ্রব্য দশগুণ খাইয়া স্বচ্ছন্দে পরিপাক করেন। আবার শীতকালে যে দ্রব্য অনায়াসে জীর্ণ হইয়া যায়, সাধ্যত্বাং । অত্যাদি-তৎ। মনুসংহিতায় লিখিত আছে যে, জ্ঞানপূর্বক জাতিভ্রংশ কর পাপ করিলে সান্তপন ব্রত করিবে, কিন্তু অনিচ্ছাক্রমে ঐ পাপ করিলে প্রাজাপত্য ত্ৰত করিবে । যথা— জাতিভ্রংশকরং কৰ্ম্ম কৃত্বান্ততমমিচ্ছয়া । চরেং সান্তপনং কৃচ্ছং প্রাজাপত্যমনিচ্ছয়। ১১। ১২৫। বিষ্ণুসংহিতার মতে, প্রথম দিন গোমূত্র, গোময়, দুগ্ধ, দধি ও স্থত এবং কুশোদক খাইয়া থাকিবে। দ্বিতীয় দিনে উপবাস করিবে। ইহাকেই সান্ত-পন কহে। এই ব্রতট ব্র্যহাভ্যস্ত হইলেই তাহাকে অতিসাস্তপন কহে । অতিসাম্য (স্ত্রী ) অত্যন্তং সাম্যং অধুনা অস্তঃ । বহুব্রী মধু্যষ্টিলতা । (কী) প্রাদি স• । অত্যন্ত সাদৃশু। অতিসায়ম্ (অব্য) অতিশয়িতং সায়ং । অত্যন্তু সায়ং কাল । অতিসার, অতীসার (পুং ) রুধিরাদিকম্ অতিশয়েন সারমর্তীতি অতি-স্ব-ঘঞ অন্তর্ভাবিতণ্যৰ্থোছত্র সরতিঃ । * । ব্যাধিমৎস্তবলেষু চেতি বাচ্যম্। (কাত্যায়ন)। ব্যাধি, মৎস্ত এবং বল এই সকল অর্থে স্ব ধাতুর উত্তর ঘঞ্চ প্রত্যয় হয়। অতিসার শব্দের ইকার বিকল্পে দীর্ঘ ছয় । উপসর্গঙ্ক ঘঞিতি দীর্ঘ । ঘএ প্রত্যয়াস্তু শঙ্কা পরে থাকিলে উপসর্গের স্বর বিকল্পে দীর্ঘ হয় । যেমন, প্রসদ-ঘঞ্চ প্রাসাদ,প্রসাদ পরিহ-ঘএ পরিহার, পত্নীহার। সরতি অতীব ইত্যতিসার (ইতিবৈদ্যকৰ্ম) রোগবিশেষ। উদরাময় রোগ। অতিসার রোগ সাধারণতঃ দুই প্রকার। এক শ্লেষ্মাক্তিসার (diarrhoea) भांद्र ७बैौ ब्रख्ॉङिनांद्र (dysentery) । ऐशरषद्र छिद्र ভিন্ন কারণ,লক্ষণ ও চিকিৎসাদি এই রূপ — · গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে তাহ খাইলে পীড়া হয়। তবেই হইল, দৈহিক স্বভাব এবং অভ্যাস ও শীতগ্রীষ্মের কম বেশী বুঝিয়া সুপথ্য ও কুপথ্য বিচার করিয়া লইতে হইবে। সচরাচর পিষ্টক, লুচি, মিঠাই প্রভৃতি মিষ্টান্ন, পোলাও প্রভৃতি যে দ্রব্যে অধিক স্থত ও মসলা থাকে, এই গুলিকে গুরুপাক বলা যায়। তদ্ভিন্ন যে সকল দ্রব্যে অগ্নিক খোসা কিম্বা আঁশ ও বীজ আছে, তাহাই কুপথ্য। পিয়াজ এবং রসুনও সুপথ্য নহে । কিন্তু ইউরোপীয় পণ্ডিতেরা এই দুটা পদার্থকে আগ্নেয় বোধ করেন। এ দেশে অত্যন্ত গ্রীষ্ম, পিয়াজ রসুন এখানকার সুপথ্য হইতে পারে না। মনুসংহিতায় লিখিত আছে,—খষির মঙ্গুসন্তান ভৃগুকে জিজ্ঞাসা করিলেন যে, সত্যযুগে মমুষ্যের পরমায়ু চারিশত বৎসর, তবে বেদপারগ ব্রাহ্মণদের অকাল মৃত্যু ঘটিতেছে কেন ? ভৃগু, তাহার উত্তরে খাদ্যদোষই মৃত্যুর প্রধান কারণ বলিয়া উল্লেখ করিলেন। [ অভক্ষ্য দেথ ] । এবং তাহাতে পিয়াজ ও রক্ষনের দোষ দেখাইয়াছেন। উপরের লিখিত কুপথ্য ভিন্ন আরও অনেক অনিষ্টকর দ্রব্য প্রায় সকলেই থাইয়। থাকেন। তন্মধ্যে বাজারের মিষ্টান্ন প্রধান। সচরাচর ময়ূরায় দোকাশে যে সকল খাদ্য দ্রব্য পাওয়া যায়, তাছা বিশ্বের সঙ্গে সমান। মোদকেরা সস্তাদরে স্কৃত ক্রয় , করে। সস্তা স্বতের মধ্যে নাই, জগতে এমন স্ত্রব্য খুজিয়া পাওয়া যায় না। ক্টোচড়ার তেল, খাসীর ও গোরুর চকী, এরও তৈল—জার কত বলিব ? স্কৃতে স্বাহ মিশ খায়, তাছাই আছে। এই রূপ স্বতে মিষ্টায় পাক করা হয়। তাহার পর কোন দ্রৱ্য বিক্রয় মা হইলে, प्रहबाब गरे भूराउन जरा जांबाब मूख्न बिशाहब
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/১৭৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।