[S&6 J
- .
অতিসার অতিসার ● কাইনোর অরিঃ - - - * * * s. yy সুগন্ধ ਔਂ ১৬ রতি গদের মও • এক কাঞ্চী পিপারমেণ্টের জল ... ... এক কাঞ্চ একত্র মিশ্ৰিত করিয়া এই রূপ এক এক মাত্রা ঔষধ ৬ ঘণ্টা অনন্তর সেবন করিবে। সন্ধ্যার পর ৭ বিন্দু আফিঙের অরিষ্ট সেবন করাইলে ধারক ও মুনিদ্রা হইতে পারে। তদ্ভিন্ন ১ গ্ৰেণ আফিঙ, ২০ গ্রেণ সাবান একত্র উত্তম রূপে মিশ্রিত করিয়া ৪ টা বট প্রস্তুত করিবে । ইহার একটা বটা মলদ্বারে প্রবেশ করাইলে উদরের বেগ নিবারণ হইতে পারে। রোগী দুৰ্ব্বল হইয়। আসিলে অল্প মাত্রায় পুরাতন পোর্ট প্রত্যহ তিন চারিবার থাইতে দিবে। তদ্ভিন্ন মাংসের ঝোল, একভাগ চুণের জলের সঙ্গে নয় ভাগ ছাগ গুপ্ত মিশ্রিত করিয়া সেবন করাইবে। প্রথম হইতে পেটে হুঃসহ বেদন। এবং মাটীর মত মল নির্গত হইলে পারদ ব্যবহার করা উচিত। হাইডার্জ কম ক্রিট ১ রতি বিসমথ ৩ রতি ইপিক্যাক • ১ রতি সুগন্ধ খড়ী - ১০ রতি একত্র মিশ্রিত করিয়া একটী পূরিয়া প্রস্তুত করিবে। রাত্রিকালে এই রূপ দুইটা পুরিয়া সেবন করাইবে। পীড়। পুরাতনাবস্থায় দাড়াইলে অল্প অল্প অমুত্তেজক লৌহ ঘটিত ঔষধ প্রয়োগ করা আবশ্যক। অফিঙের অরিষ্ট ৭ বিন্দু ফেরম্ টার্টুেটাম্ ৩ গ্ৰেণ দারুচিনির জল অৰ্দ্ধ ছটাক একত্র মিশ্রিত করিয়া এই রূপ এক এক মাত্রা ঔষধ প্রত্যহ ৩ বার সেবন করিতে দিবে। জীর্ণ উদরাময় রোগে আমাদের দেশের বেল একটা মহৌষধ বলিয়া গণ্য। বেলের ভিতর প্রচুর আটা জন্মিলে, তাহা বীজ সমেত চাকা চাকা করিয়া কাটিয়া ছায়ায় শুকাইবে । ৮ ভাগ বেল এবং এক ভাগ শুঠ একত্র জলে সিদ্ধ করিয়া উত্তম রূপ ঘাটিয়া লইবে । পরে সেই মণ্ড কাপড়ে ছাকিয়া অল্প খেজুরে গুড়ের সঙ্গে রোগীকে খাইতে দিবে। তদ্ভিন্ন টাটুক। বেল পোড়াইয়া খেজুরে গুড়ের সঙ্গে সেবন করাইলে উপকার হয়। রক্তাতিসার বা রক্তামাশয়-পূৰ্ব্বকালে এই পীড়া পৃথিবীর সর্বত্রই অধিক বিদ্যমান ছিল। এখনও বনবাসী অসভ্য লোকেরা এই ব্যাধিতে অত্যন্ত কষ্ট পায় । তাহারা জর কি অন্য কোন রোগ ততটা জানে না, কিন্তু রক্তামাশয়কে সকলেই ভয় করে। গড়ে হিসাব করিগ দেখিলে, প্রায় ১০০ জনের মধ্যে ৮০ জন অসভ্য লোক রক্তামাশয়ে প্রাণত্যাগ করে। তাই স্পষ্ট বুঝা যাইতেছে গলিত ও শুষ্ক মৎস্ত মাংস ভোজন এবং অপরিমিত সুরাপান এই রোগের প্রধান কারণ এক জাতীয় পৰ্ব্বতবাসী লোক আছে তাহারা শীতকালে বানর, হরিণ প্রভৃতি বন্য পশু মারিয়া তাহদের মাংস শুষ্ক : করিয়া রাখে। বৃষ্টির সময় মৃগয়া করা কষ্টকর হয়, তাই অত্যন্ত বর্ষ পড়িলে তাহারা কুটীরে বসিয়া সেই শুষ্ক মাংস দগ্ধ করিয়া পচাই মদের সঙ্গে খায় । আবার কোন কোন বনে বর্ষার সময় চারিদিক ডুবিয়া যায়। হরিণ ও শশক উচ্চ ভূমির উপর গিয়া আশ্রয় লয়। অসভোরা সেই সময়ে তাহাদিগকে অনায়াসে বধ করে। বর্ষাকালে আকাশ প্রায় মেঘে আচ্ছন্ন হইয়া থাকে, কাজেই মাংস শুকাইবার সুবিধা হয় না । সুতরাং বনবাসীরা অধিক শিকার পাইলে কতক মাংসে হলুদ ও লবণ মাখাইয়া অল্প দগ্ধ করিয়৷ রাখে। এই রূপ কুখাদ্য ভোজনের জন্যই তাহাদের রক্তামাশয় রোগ এত প্রবল। ইউরোপের লোকের ভারতবর্ষে আসিয়া প্রথমে এখানকার জলবায়ুর প্রতি তাদৃশ দৃষ্টি রাখেন না। বিলাতে যে পরিমাণে মাংসাদি ভোজম করেন, এখানেও সেই রূপ অপৰ্য্যাপ্ত আহার করিতে যান, কাজেই শেষে উৎকট আমাশয় প্রভৃতি CRISI GTI I [Madras Hygene cya ] [ TFffsসারের অন্যান্ত কারণ অনেকটা শ্লেষ্মা অতিসারের মত । ইউরোপীয় চিকিৎসকগণ এই রূপ অনুমান করেন যে, দুৰ্গন্ধ স্থান হইতে কিম্বা অন্ত কোন কারণে এক প্রকার বিষ জন্মে। সেই বিষ মনুষ্য শরীরে প্রবিষ্ট হয়। পরে ঐ বিষ বৃহৎ অন্ত্রের প্লৈখ্রিক ঝিল্লির গ্রন্থি দিয়া শরীর হইতে বাহির হইরা যায়, তজ্জন্ত রক্তামাশয়রোগ জন্মে। বাঙ্গালা দেশের যেখানে মেলেরিয়া জ্বরের অভ্যস্তু প্রাচুর্ভাব, রক্তামাশয় রোগ সেই খানে অধিক ঘটিয়া থাকে। প্রথমে আর অল্প শীত ৰোধ হয়; কোথাও প্রয়ল কল্পও ছইতে পারে। জাহারের পর পীড়ার স্বত্রপাত হলে অনেক স্থলেই রোগী বমম কন্ধিয় ফেলে। এই অবস্থার জিজ্ঞ শুষ্ক, মধ্যস্থল খেতৰ লেপযুক্ত এবং