আদি মগ্ন Isve l जनःि शशी চুক্ৰম, তুঙ্গথা, লুসাই, কুকী প্রভৃতি নাম উহাদের নিজের দেওয়া নয় । বাঙ্গালী, ব্রহ্মদেশবাসী, চীনবাসী প্রভৃতি লোকেরাই অসভ্য পাহাড়ীদের এক একটা নাম দিয়া থাকিবেন। ‘আদিমগ’ এই শব্দ আদি মগ কিম্বা অত্রিমগ শব্দের অপভ্রংশ, তাহাতে সন্দেহ নাই। কিন্তু তুঙ্গথা (অর্থাৎ পৰ্ব্বতপুত্র) এই শব্দটা দেখিয়া প্রকৃত কথাটী অদ্রিমগ বলিয়া বোধ হইতেছে। छूलथाप्नद्र शूलं हेउिशन किङ्कहे कि इब्र नाहे । কাহারও মতে, ইছাদের পুৰ্ব্বপুরুষের ব্রহ্মদেশের লোক। সেখানে চুরি করিত, লুঠ পাট করিয়া খাইত, শেষে রাজার ভয়ে ভারতবর্ষে আসিয়া আশ্রয় লইয়াছিল। কেহ কেহ বলেন, ইহারা ভারতবর্ষের আদিম নিবাসী,-অন্ত দেশ হইতে এখানে আসে নাই। কিন্তু ব্ৰহ্মদেশ হইতে দস্যরা আসিয়া ভারতবর্ষে আশ্রয় লইত, এ কথার দুই একটা আধুনিকু প্রমাণ পাওয়া যায় । কারণওয়ালিসের সময়ে ব্রহ্মরাজ চট্টগ্রামের সর্দারের কাছে একখানি পত্র পাঠাইয়াছিলেন, তাহাতে দক্ষ্যদের কথা লেখা ছিল। ১৭৮৭ খৃঃ অব্দে আরাকালের রাজাও চট্টগ্রামের সর্দারকে একখানি পত্র লেখেন, তাহাতেও দস্বাদের বিষয় উল্লিখিত আছে। পত্র কুইখানি পড়িলে তখনকার অনেক কথা জানা যায়, তাই এখানে তাহাদের মৰ্ম্ম লিখিয়া দেওয়া হইল। ব্ৰহ্মরাজ তুর্কমার পত্র। রাজার আজ্ঞায় আরাকামের সর্দার ঐ পত্র চট্টগ্রামে পাঠাইয়া দেন। “আমি মহারাজচক্রবর্তী। একশত , একখানি গ্রাম জামায় শাসনে আছে । লোকে আমাকে রাজচ্ছত্রধারী বলিয়। ডাকে । আমি স্বৰ্য্যকুলোদ্ভব ; সোনায় চক্তাতপ সৰ্ব্বদাই আমার মাথার উপরে শোভা পাইতেছে। অসংখ্য অসংখ্য রাজা আমার পূজা করিয়া থাকেন। আমার রাজ্যে সোনা, রূপা এবং কত শত স্বত্ব জন্মে। [ অামার কাছে বজের মত অস্ত্ৰ শস্ত্র আছে, শত্রুরা ; তাহা দেখিলেই আমার শরণাগত হয়। ৰে সকল সৈন্ত সামগু আমার কাছে জাছে, তাহাদিগকে কোন কথাই বলিতে হয় না। এই রাজসংসারে হাতী ঘোড়ার সংখ্যা | माहे । श्रीमांद्र नडांब्र म* छन भाञ्चल न७िठ प्रब६७कखंड চারি জন পুরোহিত আছেন। তাছাদের পরামর্শ লইয়া | জামি রাজ্য শাসন ক্ষরি। বরং বিছাতের বেগ ফিরে শুধু আমার আজ্ঞ ফিরে না। অামার প্রজার ধাৰ্ম্মিৰ ওন্তায়পরায়ণ। যুদ্ধৰ্ম্ম কি, তাহ জামে না। আমি | স্বৰ্য্যের সমান, অন্ধকারেও আমার জ্ঞানের আলোক পড়িতেছে। লোকের দুরভিসন্ধি আমি সহজে বুঝিতে পারি। দয়া এবং ছায়পরায়ণতাই রাজার ধৰ্ম্ম । এই রাজ্যে চোর এবং অসত ব্যক্তিরা উচিৎ শাস্তি পাইতেছে । এখন আমার নাম শুনিলে তুষ্ট লোকের প্রাণ র্কাপিয়। उँट% । আমি দুই হাজার নদী এবং অসংখ্য নালার মধ্যে যেন সাগরের মত হইয়া আছি । চল্লিশটা পৰ্ব্বতের মধ্যে আমি সুমেরু সমান। ইহাদের মত একশত এক জন রাজার উপর আমার আধিপত্য বিস্তীর্ণ হইয়া পড়ি তেছে। তদ্ভিন্ন, প্রত্যহ দশ হাজার রাজা আমায় সভায় যাতায়াত করিয়া থাকেন । এ রাজ্যের কথা কি বলিব ?—জগতে এমন ঠাই আর কোথাও মিলিবে না। অমরাবতীর স্তায় আমার রাজসতা ; অমূল্য মণিমাণিক্যে ভূষিত,—ত্রিসংসারে এমন আদর কিছুর নাই। দেবতাদের দ্যায় আমার সকল কাজগুলি পবিত্র। আরাকানের গ্রামে গ্রামে নগরে নগরে অামি ঘোষণা দেওয়াইয়াছি, যেন চট্টগ্রামে এই পত্ৰখানি নিৰ্ব্বিয়ে পৌছে । ঐ দেশ পূৰ্ব্বে মোঙ্গল রাজার অধিকারে ছিল। সেই রাজা চট্টগ্রামে প্রজাপত্তন করিয়া তাহাদের দ্বারা আবাদ করাইয়াছিলেন। সেখানে মোঙ্গল রাজ এবং অমরপুরের রাজা কুমার প্রতিষ্ঠিত ২৪৭-টা দেবালয় এবং ২৪টা সরোবর আছে। মোঙ্গলদের আসিবায় পূৰ্ব্বে চট্টগ্রাম অন্ত রাজাদের অধিকারে ছিল। লোকে তাহাদিগকে ছত্রধয় বলিত। তাহার। দেবালয় প্রতিষ্ঠিত করিয়াছিলেন এবং অনেক পুরোহিত নিযুক্ত করিয়া রাখিয়াছিলেন । প্রজাদের মধ্যে যাহার যেমন ধৰ্ম্ম ছিল, সেই পুরোহিতেরা তাহাদের তদনুরূপ যাজনাদি ক্রিয় করাইতেন। কিন্তু প্রভূম চুকম রাজা হইবার পূৰ্ব্বে, রতনপুর, দুর্গাবতী, আরাকান, দুর্গাপতি, রামগতি, চরদোণ, মহাদইন, মলঙ্গ প্রভৃতি স্থানে কোন সুশৃঙ্খলা ছিল না। প্রভূম রাজা হইলে পর, তাহার শাসনগুণে প্রজার সুখী হইয়া উঠিল । সে সময়ের ধাত্মিক লোকের। তাহাকে বিশেষ অনুগ্রহ করিত। বিশেষতঃ, বুদ্ধ তাছার সভায় অধিষ্ঠান করিয়াছিলেন। রাজা ধর্থোপদেশ পাইবার জন্ত তাছার কাছে এক জন সদগুরু চাছিলেন, তাই তদানি রাজার ধর্শ্বোপদেষ্ট হন। " # তখন পুশ্যবলে དས་ཐད་༥.ཝཱ་ཙི་ཝ་ লোনী, রূপ এবং
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/২০৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।