थञान व भ লোকের জাষ্ট্ৰীয় স্বজন না থাকিলেও সে আপনাকে আপনি বাধা দিতে পারে। মহাজনের এই সকল দল দাসীকে অত্যন্ত ভাল বাসেন। আপনার পুত্র কন্য পরিবারদিগকে ষে প্রকারে লালনপালন করিতে হয়, তাহার বন্ধকী দাস দাসীকে ঠিক সেই রূপ স্নেহ মমতা করেন। আমরা বলি ক্রীতদাস, তাহার। মহাজনের ঘরে আপনাকে বেচিয়া রাথিয়াছে। সেটা আমাদের বুঝিবার ভুল। তেমন দাসত্বদশার সুখ দেখিলে সকলেরই জন্ম জন্ম দাস হইয়া থাকিতে ইচ্ছা করে । প্রভু, দাসদাসীকে পুত্র কন্যা বলিয়া জানেন, দাসদাসীও প্রভুকে পিতার মত পুজনীয় বলিয়া ভাবে । এই রূপ, এক এক গৃহস্থে পুরুষানুক্রমে কত দাসদাসী থাকিতেছে। দাসের ঔরসে দাসীর গর্ভে পুত্র কন্যা জন্মাইতেছে । গৃহস্থের মধ্যে কোন দাসের কন্যার বিবাহের কাল উপস্থিত হইলে, প্রভূ নিজে যত্ন করিয়া বিবাহ দেন। বিবাহের সমস্ত ব্যয় প্রভূ নিজেই করিয়া থাকেন। ঘরে অবিবাহিত যুবতী দাসী থাকিলে পাহাড়ীদের মধ্যে এমন কুলাঙ্গার কেহই নাই যে, তাহার সতীত্ব নষ্ট করিবে । কিন্তু প্রভূর স্ত্রী মরিয়া গেলে, যদি দুজনের মন মিলে, তবে তিনি কোন দাসীকে বিবাহ করিতে পারেন। তখন কালি যে দাসী ছিল, আজ তিনি গৃহলক্ষ্মী,—প্রভূর অৰ্দ্ধাঙ্গভাগিনী হইয়া মুখে সংসারধৰ্ম্ম করিতে থাকেন। কোন মহাজন নির্ধন হইয়া পড়িলে তিনি আপনার দাসদাসীকে অন্ত ব্যক্তির কাছে বেচিতে পারেন। মানুষ বন্ধক রাখার প্রথা থিয়ঙ্গথ জাতির মধ্যেই অধিক । [ খিয়ঙ্গথা দেখ ] । তুঙ্গথাদের মধ্যে এ রূপ মানুষ বাধা রাখার প্রথ৷ কদাচিৎ শুনিতে পাওয়া যায়। অনেকে এ কথাও বলিয়া থাকেন যে, যুদ্ধের পর পর- | ঞ্জিত জাতির ষে সকল স্ত্রীপুরুষকে ইহার ধরিয়া আনে, তাহাদিগকেই বাটীর দাসদাসী করিয়া রাখে, কিন্তু श१ लईग्री हेशंद्र भांश्व दकरु ब्राट४ मा । णिछेहेन সাহেবও আপনার পুস্তকে এই মতের সমর্থন করিয়াছেন। কিন্তু আরও একটা গল্প আছে, সত্য কি লোকের মন গড়া, সে কথা বলিতে পারি না। পূৰ্ব্বে অসভ্য পাহাড়ীর নাকি গ্রামের মধ্যে আসিয়া লোকের ছেলে চুরি করিত। ছেলের মাংস, জালী পাঠার ,চেয়েও কোমল । যাহারা খায়, সে সকল । নরপিশাচ রাক্ষসের মুখে ভালও লাগিন্তে পারে। I b^రి] चक्र श्ण পাহাড়ীর নাকি ছেলে লইয়া গিয়া কাহারও স্বংস খাইত কাহাকেও দাস করিয়া রাখিত। পূৰ্ব্বকালের আরাকান প্রভৃতি স্থানের অসভ্য লোকের মানুষ খাইত, ব্ৰহ্মদেশের রাজা যে পত্র লিখিয়াছিলেন তাহাতে সে কথার অনেকটা জাভাস পাওয়া গিয়াছে। অারও একটা প্রমাণ আছে । আরাকান প্রভৃতি পাহাড়ী লোকেরা স্নান করিবার সময় মাথা ভিজায় না। মাথা लिखाहेप्ण निबिज् गश गषा झुण ७काहेङ ब्रङ्गहे कडे इब्र, लाहे ८रुवण श्रा फूबाहेब डाशद्रा छग हईट्ठ উঠিয়া আসে। আরও এক ভয়,-ভিজা মাথায় নাকি অত্যন্ত উকুণ জন্মে। একটা গল্প আছে যে, জাগে থিয়ঙ্গথা, তুঙ্গথা প্রভৃতি পাহাড়ীদের মাথায় উকুণ ছিল না । তাহার পর হঠাৎ এক দিন আরাকানের রাজার মাথা অত্যন্ত চুলকাইতে লাগিল। রাণী চুলগুলি । তুলিয়া বাছিয়া বাছিয়া দেখেন যে, মাথার ভিতর এক রকম কাল কাল কীট হইয়াছে। চক্ষে দেখিবে কি ?—তেমন পোকার নামও কেই কখন গুনে নাই। পোকাগুলি বাছিয়া স্বর্ণপিঙ্গরের ভিতর রাখা হইল ; পিজরাট রাজবাটীর সিংহদরজায় ঝুলিতে লাগিল। কত লোক দেখিতে আসে, কত লোক দেখিয়া শুনিয়া চলিয়া যায় । সকাল হইতে সন্ধ্যা পর্য্যস্ত লোকের ভিড় ঘুচে না। যে আসে, সেই গালে হাত দিয়া ভাবে,— ব্ৰহ্মার স্বষ্টির ভিতর এ আবার কি ! রাজা নগরে নগরে ঘোষণা দেওয়াইলেন । ঘোষণায় বলা থাকিল,—যিনি পোকার নাম ও উৎপত্তি ঠিক করিয়া দিতে পারিবেন, । আর বেশী কথা কি ? --র্তাহাকে রাজকন্যার সঙ্গে বিবাহ দেওরা যাইবে। দৈবজ্ঞ ও পুরোহিতেরা পাজি পুর্থী খুলিয়া বসিলেন ; কত গণিলেন, অঙ্কপাত করি८शन, ८श्राकाङ्ग नाश कि श्श्ण म । cनभ-cनश्राखङ्ग হইতে কত লোক আসিল, পোকার নাম বলিতে পারিল না । শেষে একটা রাক্ষস মানুষের রূপ ধরিয়া রাজসভায় আসিল । সেই গণনা করিয়া বলিল যে,--“এই পোকার नाभ फेकू१ । आयश्न थै नाभक ५कखन यांकांनौ সওদাগরের চুল হইতে রাজার মাথায় আসিয়াছে'। তখনি সেই সওদাগরকে ধরিয়া আনা হুইল । চাক্ষরের তার চুল খুলিয়া দেখে, সকল কথাপত্য, একটমিথ্য ময়,-আবুল ধার মাথা ভরা কেবলি উষ্ণু৭। অপরাধ गयमान श्रेण, ७थन प्लेडि भाषि प्राख्द्राक्ष३ुन अछ তৎক্ষণাং গর্তের ভিতর বড় বড় গেঃ কেইটা
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/২০৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।