গষ্ট আলো দেখিতে পাওয়া যায়। শূন্তে প্ৰজলিত গোলার মতপাথর ছুটিতে থাকে। পরে সেই প্রস্তর ফাটিয়া যায়, তাহাতেই ভয়ঙ্কর শঙ্ক হইয়া পড়ে। দিনের বেলায় অনলশিলা পড়িবার পূৰ্ব্বে আকাশে যে কাল মেম্ব হয়, বাস্তবিক তাহ মেঘ, নয়। অগ্নিশিলা হইতে ধোয়। উড়িতে থাকে, তাহাই মেঘের মত দেখায় । রাত্রিকাল হইলে ঐ মাগুনের আলো দেখিতে পাওয়া যায়। অল্প জাগুন হইলে সুর্য্য কিরণে তাহ প্রকাশিত হয় মা । কিন্তু যে বার অধিক অগ্নিবৃষ্টি হয়, সেবার নভোমণ্ডল এমন জলিয়াউঠে যে, প্রখর স্বৰ্য্যকিরণে তাহার তেজ ঢাকিতে পারে না । - প্রাচীন সংস্কৃত পুস্তকে অগ্নিবৃষ্টির উল্লেখ দেখা যায়। ইহা অতিশয় অমঙ্গলের লক্ষণ । পূৰ্ব্বকালে অস্তান্ত দেশের লোকেও অগ্নিবৃষ্টি মানিতেন। কিন্তু এই অদ্ভূত কাও সৰ্ব্বত্র ঘটে না, সকল সময়েও দেখা যায় না । তাই দিন কতক লোকে ইহা অবিশ্বাস করিতেন । কিন্তু এখন অনেকের চাকুষ প্রমাণ দ্বারা নিশ্চিত হইয়। গিয়াছে যে, রাস্তবিকই আকাশ হইতে অগ্নিশিল। পড়িয়া থাকে। লিবি বলেন যে, ৬৫৪ খৃঃ পূৰ্ব্বে রোমনগরের নিকটবর্তী আলবান পৰ্ব্বতে অনলশিলা পড়িয়াছিল। ৪৬৭ খৃঃ পূৰ্ব্বে ইগস্পোটেমিতে একটা বৃহদাকার প্রস্তর আকাশ হইতে পড়িয়াছিল। টার্ক এবং প্লিনি ইহার বিষয় লিখিয়া গিয়াছেন। পারিয়ান ক্রনিকলেও এই প্রস্তরের কথা উল্লিখিত আছে। ১৪৯২ খৃঃ জন্ধে আলসেসের অন্তর্গত এনলিস্ছেম গ্রামে একটা বৃহৎ প্রস্তয় জাকাশ হইতে পড়ে। উহা ওজনে নাকি তিন মণ দশ সের হুইয়াছিল। ১৮০৩ খৃঃ অধো ২৬ এপ্রেল মর্মন্দির অন্তর্গত লা-আগ্নিতে ভয়ঙ্কর অগ্নিময় শিলাবৃষ্টি হুইয়া যায়, তাহ অনেকেই দেখিয়াছিলেন। ফরালিস্ "গভর্ণমেণ্ট, বিখ্যাত তত্ত্বৰিৎপণ্ডিত মোসিও বিওস্কে at Biot) এ বিষয়ের তথ্য লইবার নিমিত্ত পাঠাইয়াছিলেন। তিনি লাস্ত্ৰাগ্নিতে গিয়া পুঙ্খানুপুঙ্খ ৰূপে সকল বিষয়ের জন্থসদ্ধান করেন। পরে তাহার মজুন প্রকাশিষ্ট ইলে, "অগ্নিময় পাথর বৃষ্টি সম্বন্ধে মার কাথাও গৰেহ থাকিল লা। প্রায় লাড়ে তিন ক্রোশ a ro [ ૨૭૦ ] अबलभिक्ष --~~ स्रग्निशूटैि रुद्र । dहे नकण अधिभिजीं★♚ाद्र-अलाछ क्रूझ । इटचां* cप्तशिङ्गारश्न, हेशएमब्र ७छन *नद्र ब्रङि झहेरऊ गां८फू डिन cनब्र পৰ্য্যস্ত হইয়া থাকে। ১৮৩৩ খৃঃ অশ্বে - - - উত্তর আমেরিকায় ৯নয় ঘন্টার মধ্যে নুনাধিক ২৪০,০০০ অগ্নিময় ক্ষুদ্র পাথর বৃষ্টি হইয়াছিল। নবহাৰেনের অধ্যাপক অমসতো ইহার বিষয় বর্ণন করিয়া গিয়াছেন। হম্বোণ্ট প্রভৃতি কোন কোন তত্ত্ববিৎ পণ্ডিত বলেন যে, এ প্রকার নক্ষত্রপাত অনেক স্থলে সাময়িক ঘটনার মত দেখিতে পাওয়া যায় । কোন কোন বৎসরের এক একটা নিদিষ্ট দিনে প্রায় এই উৎপাত ঘটিয়া থাকে । হম্বোণ্ট স্থির করিরাছেন, ২২ হইতে ২৫ এপ্রেল, ১৭ই জুলাই ; ১• আগষ্ট , ১২ হইতে ১৪ নবেম্বর ; ২৭ হইতে ২৯ নবেম্বর ; ৬হইতে ১২ই ডিসেম্বর ; এই রূপ উপদ্রব ঘটিবার সম্ভাবনা । আকাশ হইতে যথার্থই অগ্নিশিলার বৃষ্টি হয়, সে বিষয়ে আর সন্দেহ নাই। কিন্তু এই অগ্নিশিলাগুলি কি ? কেহ কেহ অনুমান করেন, এখানকার আগ্নেয় পৰ্ব্বত হইতে প্রস্তর খণ্ড উপর দিকে ছুটিয়া যায়। ছুটিয়া গিয়া কিছুকাল পৃথিবীর সঙ্গে ঘুরিয়া ফিরিয়৷ বেড়ায়। তাহার পর আবার এই পৃথিবীতে জালিয়। পড়ে। অন্য পক্ষের মত অার এক রকল্প। তাহার। বলেন, ষে সকল উপাদানে অস্থিশিলা হয় সেই সকল উপাদান আকাশে বাষ্পস্কপে অবস্থিত্তি করে। পরে কোন কারণবশতঃ তাহারা জমাট বাধিয়া নীচে পত্ত্বিয় স্বাক্ষ । এখন এই টীমত্তের একটরও জাদর জাই। আর এক পক্ষের লোক এই সিন্ধান্ত করেন যে, आजिब्रा गरछ । किरू *sथल फे$क्रकेयूल्लहौजाशहरांडे 丽...* ইয়াছেঃ স্থায় জলোক পেশষ্ট মেশিয়েঞ্জ
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/২৫৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।