অমু প্রাস করিতে পারিলে গুণ হইয়। দাড়ায়। অনুপ্রাস কি এবং তাহাতে রচনা কতটুকু মিষ্ট হয়, এখন তাহাই দেখ। काहे । ততোহরুণপরিস্তনামীকৃতবপুঃ শশী । দধে কামপরিক্ষামকামিনীগণ্ড পাণ্ডুতাম্। ( পরে চন্দ্র, স্বৰ্য্যকিরণে প্রভাহীন হইয়া, কামচিন্তায় ক্ষীণ কামিনীদিগের গণ্ডের মত পাণ্ডুবৰ্ণ হইলেন)। উপরের শ্লোকে স্তন’ এবং ‘মলদ’ এই দুই শব্দে নকার ও দকার ব্যঞ্জনবর্ণের দুইবার আবৃত্তি হইতেছে। এবং কাম ও ক্ষম, এবং গণ্ড ও পাণ্ডু এ সকল শব্দে ম ও ণ এবং ড বর্ণ দুইবার করিয়া বসিয়াছে, তজ্জষ্ঠ্য ইহাকে অসুপ্রাস বলা যায়। তবে কি মরিত রণে শূলী শঙ্কুসম ভাই কুম্ভকৰ্ণ মম ? — এখানে 'শূলী’, ‘শস্তু', এবং ‘সম’ এই তিনটা শ, শ, স বাঙ্গালায় এক প্রকার উচ্চারিত হয়, সুতরাং এ তিনটী এক রকম বর্ণ এবং এখানে কাছাকাছিও বসিয়াছে, তজ্জন্ত ইহাকে অনুপ্রাস বলা যায়। আবার শম্ভুঃ ও ‘কুম্ভ এই দুই শব্দের ‘ম্ভ এক প্রকায় যুক্তবর্ণ। ’শঙ্কু “ভাই’ ও ‘কুম্ভ এ তিনটা শব্দে 'ভ' এক প্রকার বর্ণ। পুনশ্চ, ‘সম’ ও ‘মম’ এই দুই শব্দে মকার দুই বার বসিয়াছে। এই রূপে দুই তিনটী এক প্রকার বর্ণ কাছে কাছে বসিলে তাহকে অনুপ্রাস কহে । ব্যঞ্জনবর্ণের অনুপ্রামই মিষ্ট, স্বরবর্ণের অনুপ্রাস ততটা মিষ্ট লাগে না । অন্নপূর্ণ অপর্ণ অন্নদ। অষ্টভূজা । অভয়। অপরাজিত। অচ্যুত-অম্বুজা । এখানে অকার বর্ণের অনুপ্রাস হইয়াছে। অকার স্বরবর্ণ, তাই ব্যঞ্জন অসুপ্রাসের মত ইহা শুনিতে cङभन भिछे शग्र नाझे । এক প্রকার ব্যঞ্জনবর্ণে যদি অ, আ, ই, উ প্রভৃতি নান। রূপ স্বরবর্ণ যুক্ত থাকে, তাঙ্গতে অনুপ্রাসের কোন ক্ষতি হয় না । অয়মেতি মলং মন্দং কাবেরীবারিপাবনঃ পবন । এখানে বেরী ও বারি এই দুই শব্দে ভিন্ন ভিন্ন স্বরবর্ণ রহিয়াছে। অর্থাৎ, বেরীর ব একার সংযুক্ত । এবং বারির ব আকার সংযুক্ত। এরূপ বিভিন্ন স্বর থাকায় অনুপ্রাসের কোন ক্ষতি হয় নাই । পুনশ্চ, পাখন এবং পবন এই দুই শষো ও একটীর পবর্ণে [ ২৬৩ ] অনুপ্রাস আকার আর একটীর আকার নাই। তথাপি বেশ মুশ্রাব্য অনুপ্রাস হুইয়াছে। এই রূপ কবিতার স্থানে স্থানে সম্ভবমত দুই একটা অনুপ্রাস থাকিলে তাহাই শুনিতে মিষ্ট হয় । কিন্তু অধিক অনুপ্রাসের আড়ম্বর করিলে পদলালিত্য থাকে না, বরং তাদৃশ রচনা পড়িতে কটু লাগে। অনুপ্রাস দিয়া কবিতা সাজাইবার সময় কাব্যের রস বুঝিয়া অল্পপ্রাণ ও দীর্ঘপ্রাণ বর্ণ দিয়া কবিত। রচনা করা চাই । আদি, করুণ ও শান্তিরস অল্পপ্রাণ বর্ণ দিয়া রচনা করবে। এবং বীভৎস, হাস্ত, রৌদ্র, বীর, ভয় ও অদ্ভুতরস দীর্ঘপ্রাণ বর্ণ দিয়া রচিবে। বর্গের প্রথম, তৃতীয় এবং পঞ্চম বর্ণ এবং য র ল, এই গুলি অল্পপ্রাণ। বর্গের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বর্ণ এবং শ ষ স হ এই গুলি মহাপ্রাণ। আদি প্রভৃতি রসে ন এবং ম সংযুক্ত বর্ণ প্রশস্ত, কিন্তু টবর্গের সংযুক্ত বর্ণ প্রশস্ত নহে । বীভৎস প্রভৃতি রসে অনুনাসিক ভিন্ন অন্য সংযুক্ত বর্ণ এবং টবর্গের সংযুক্ত বর্ণই প্রশস্ত। কিন্তু রচনার সময় বাছিয়া বাছিয়া কেবল অল্পপ্রাণ বা দীর্ঘ প্রাণ বর্ণের প্রয়োগ প্রায় ঘটির উঠে না । সৰ্ব্বত্রই দুই প্রকার বর্ণ মিশ্রিত থাকে। তবে, আদি করুণাও শান্তিরসে অল্পপ্রাণ বর্ণের সংখ্য। অধিক এবং ধীর প্রভৃতি রসে দীর্ঘ প্রাণ বহুল পরিমাণে থাকে। গিরিবর! আর আমি পারি না। হে প্রবোধ দিতে উমারে। উমা, কেঁদে করে অভিমান, নাহি করে স্তনপান, নাহি খায় ক্ষীর ননী সরে । অতি অবশেষ নিশি, গগনে উদিত শশী, বলে ও মা ধরে দে উহারে । আমি যদি বলি তার, চাদ কি রে ধরা যায়, ভূষণ ফেলিয়া মোরে মারে । এই কবিতাগুলিতে অল্প প্রাণ বর্ণই অধিক, তজ্জন্ত মেনকার বাৎসলা ভাবে যে করুণারস রছিয়াছে, তাহ। উত্তম প্রকাশিত হইয়াছে। ८५ ८ष cया ८५। नाशाब्र। शृङ्ग शृङ्ग १ज़, १फ़्, চেীঘড়ী ঘোরঘর্বৈঃ, ভোভে ভোরঙ্গ শস্বৈর্ধন ঘন ঘনবাজে চ মীরনাদৈ । ८ङद्रौ छूद्रौ नाभाभी मश्रफ़ मक्लभनाशकनिखक cनदेश দৈত্যোংলে ঘোরদৈত্যেঃ প্রবিশতি মৰিঃ • - गाकी छोरम बङ्गा ।
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/২৮৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।