অনুরাধপুর গফালাফি করিয়া বেড়াইতেছে । কাছে বড় বড় পাহাড়, পাহাড়ের উপয় দেবালয়। দূর হইতে তাহার পানে চাহিলে পূর্কের দিন মনে পড়ে আয় গ্রাণের ভিতর কেমন যেন করিয়া উঠে। অনুরাধপুর দুদিনের সহর নর। ভূগোলবেত্ত টলেমীও এ স্থানকে চিনিতেন । বিদেশীর লোকের মুখ দিয়া এদেশের কথা বাহির হয় না, তাই অনুরাধপুরকে তিনি ‘অনুরোগ্রামম্ বলিয়া গিয়াছেন। সিংহলে মহা ংশ নামে একখানি ইতিহাস আছে। ঐ পুস্তকে লঙ্কার অনেক বৃত্তান্ত পাওয়া যায়। যে বৎসর বুদ্ধদেবেয় মৃত্যু হয়, সেই বারে বিজয় নামে জনৈক ব্যক্তি ভারতবর্ষ হইতে গিয়া সিংহল জয় করিয়াছিলেন। এই বুদ্ধই চতুর্থ গৌতম। ইউরোপীয়দের হিসাবে খৃষ্টের ৫৪৩ বৎসর পূৰ্ব্বে তাহার মৃত্যু হইয়াছিল। এই হিসাবে যদি ভুল হইয়া না থাকে, তবে অনুরাধপুর কত দিনের সহর তাহা সহজেই নিশ্চিত করা যাইতেছে। বিজয় সিংহলেয় রাজা হইলেন। এক দিকে রাজা, অন্যদিকে প্রজাদের ধৰ্ম্মগুরু-লঙ্কায় প্রথম বৌদ্ধধন্মের প্রচার তাহা হইতেই ঘটিয়াছিল। কিন্তু কেহ কেহ বলেন, দেবানন প্রিরতিব্য সিংহল বাসীদিগকে বোদ্ধ ধৰ্ম্মে দীক্ষা করিয়াছিলেন। অমুরাধ নামে বিজয়ের জনৈক শিষ্য ছিলেন । এই নগর তাহারই প্রতিষ্ঠিত। প্রথমে এখানে সামান্ত একটা পরিগ্রম বৈ আর কিছুই ছিল না। খৃষ্ট্রের ৪৩৭ বৎসর পূৰ্ব্বে পাণ্ডুকাব্য সিংহলের রাজা হন। তিনিই অমুরাদপুরকে সুরম্য অট্রলিক দিয়া সাজাইয় আপনার রাজধানী করেন। অতএব, अनून २००० झरे शयाग्न ठिन"उ द९जग्न १उ झ्हेब्र গেল এই নগয় নিৰ্ম্মাণ করা হইয়াছে। পূৰ্ব্বে এই নগর চারিদিকে ৰত্ৰিশ ক্রোশ যুড়িয়া প্রাচীরে ঘের ছিল। এখন সেই পাচিল ভাঙ্গিয়া গিাছে, স্থানে স্থানে তাহার চিহমাত্র দেখিতে পাওয়া যায়। । { २४० ] জমুরায়পুর গৌতম একটা বুদ্ধবৃগের তলে বসিয়া কঠোর তপস্ত। করিতে করিতে সিদ্ধ হন। প্রবাদ আছে, সিংহলে সাকি দৈববাণী হইল যে, সেই গাছের একটা শাখা আসিয়া লঙ্কায় পড়িবে। দৈববাণী মিথ্যা হইবার নয়। ষ্টের ৩০৭ বৎসর পূৰ্ব্বে সত্য সত্যই একটা শাখ আসিয়া লঙ্কায় পড়িল। তখন দেবানন প্রিয়তিষ্য সিংহলের রাজা । শাখা দেখিয় তাহার ডক্তির স্রোত উথলিয়। উঠিল । তিনি প্রজাদিগকে বৌদ্ধধৰ্ম্মে শিক্ষা দিতে লাগিলেন। ক্রমে অম্বুরাধপুর বৌদ্ধদের একটি তীর্থস্থান হইল। সেই বুদ্ধতরু আজও মরে নাই ; দৈবের কেমন মাহাত্ম্য, দুই হাজার বৎসর গত হইল, তবু যেমন বৃক্ষ তেমনি রহিরাছে। তাহার হ্রাস নাই, বৃদ্ধি নাই। ৯৯৬ খৃঃ অবে অনুরাধপুর হইতে রাজধানী উঠিয়া গিয়াছে। কিন্তু ইহার তীর্থ মাহাত্ম্য এখনও নষ্ট হর নাই । . বুদ্ধতরুর পিঠস্থানের নাম মহাবিহার। এই পিঠে দুইটী মহল আছে। প্রথম মহলটা চতুষ্কোণ প্রাচীরে ঘেরা। ঐ পাচিল দৈর্ঘ্যে ২১০ হাত, প্রস্থে ১৬০ হাত এবং উচ্চে ৬ হাত। উত্তর দিকেয় মধ্যস্থল হইতে একট উঠান বাহির হইয়া আসিয়াছে। ইহার পরিসর প্রায় ৪০ চল্লিশ হাত। ঐ উঠানের দুইধারে ছোট ছোট ঘর আছে, তাহদের ভিতর দিয়া পিঠস্থানে প্রবেশ করিতে হয়। ঐ ঘরগুলির সন্মুখে পাথয়ের খোদাই প্রতিমূৰ্ত্তি বসানো আছে । তাহায় পর বুদ্ধবৃক্ষের পাচিল। সেখানে ধাপে ধাপে পৈঠা আছে, সেই পৈঠ দিয়া বৃক্ষের কাছে যাইতে হয়। লঙ্কার বেীদ্ধের এই গাছকে অত্যন্ত ভক্তি করেন। খৃঃ ৩৯৯ সালে ফ। হিন্ নামক জনৈক চীন পরিব্রাজক সিংহলে তীর্থযাত্রা করিতে আসিয়া এই বটবৃক্ষ দেখিয়। যান । তাহার ভ্রমণ বৃত্তান্তে লেখা আছে যে, তখন ঐ গাছের শাখা হইতে চারিদিকে ঝুরী নামিয়াছিল। ১৮২৯ সালে চাপমান সাহেব ঐ গাছটা দেখিয়াছিলেন। তিনি বলেন, সে সময়ে উহাতে পাচটা বড় বড় শাখা ছিল এবং চারি পাচট ছোট গাছ সিড়ির নীচা হইতে গঙ্গাইয়া উঠিয়াছিল। এই ছোট গাছগুলি নীক এক রকম নয়। সিংহলের বেীদ্ধের বলেন যে, পাচ জন বুদ্ধই পৃথক পৃথক্ বৃক্ষমূলে বসিয়া সিদ্ধ হইয়াছিলেন ; সে अछ ७रे श्रेष्ठी भोइ ५क ज्ञकम मरङ् । भशशैब्र इफ़ाहेब्रा ७क cशाझा ग४ जून शूजाउन ४५ण देिल्फा छु'ोकाङ्ग इहेका अप्लिग्न आएझ् । यहे
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৩০৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।