পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৩৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
অন্ত্রম্বর
[ ৩৩৬ ]
অন্ত্রম্বর


উঠে। কখন কখন নাক দিয়া রক্ত পড়ে এবং প্রথম श्रेष्ठहे अग्न अम्न प्लेमब्राभग्न उँभष्ट्रिज्र इच्न । रुtिझण ७ হস্ত পদের গ্রন্থি কামড়াইতে থাকে। রোগী গুইলে উঠিতে চায় না, উঠিলে বসিতে পারে না। এই অব স্থায় পাচ সাত দিন কাটিয়া যায়।

কোন কোন স্থলে এ সকল লক্ষণ কিছুই প্রকাশ পায় না। রোগী কেবল অমুধী ও অসুস্থ হইয় থাকে । জিজ্ঞাসা করিলে, নিজে পীড়ার কথা কিছুই বলিতে পারে না। ডাক্তার বড় কহেন যে, এই অবস্থা ১০ দিন হইতে ১৪ দিন পর্য্যস্ত থাকিতে পারে। ডাক্তার ফিলণ্ট কহেন যে, এরূপ অবস্থা ১০ দিন থাকিবার সম্ভাবনা।

এই সকল লক্ষণের পর জর প্রকাশিত হয়। রাত্রিকালে দেহের সন্তাপ প্রখর হইয়া উঠে। তিন চারি দিন পরে জিহবার নিম্নে তাপমান যন্ত্র দিলে ১৯৩”, ১০s" এবং অত্যস্ত কঠিন অবস্থায় ১০৫ পর্য্যন্ত তাপ হইয়া থাকে। রোগী গাত্রদাহে সৰ্ব্বদা এ পাশ ও পাশ করে, কিন্তু কিছুতেই স্বস্তি বোধ হয় না। পিপাসায় মুখ শুকাইয়। উঠে, বুক ফাটিয়া যায়। সুশীতল জল, বরফ প্রভৃতি ঙ্গিং দ্রব্য থাইলেও তৃষ্ণ নিবারণ হয় না।

সচরাচর প্রাতঃকালে দেহের তাপ কিছু কম থাকে, এবং রাত্রিতে দেহের সন্তাপ বৃদ্ধি হয়। আসন্ন মৃত্যুকাল উপস্থিত হইলে প্রাতঃকালে ১৯৬" হইতে ১০৮• পৰ্য্যন্ত সন্তাপ বৃদ্ধি হয়। ডাক্তার ওয়াওলিক্‌, তাপমান যন্ত্রদ্বারা পীড়ার শুভাশুভ ফল নিশ্চিত করিতে কয়েকটী উপদেশ দিয়াছেন। অকস্মাৎ সস্তাপ বৃদ্ধি হইলে শরী८ब्रद्र श्रोष्ठारुग्निरु ¢कांन राष्क ॐमाश् श्हेग्रांटाइ, हेशहे বুদ্ধিতে হইবে। আবার পীড়ার উপসর্গগুলি বিদ্যমান থাকিলেও যদি দেহের তাপ কমিয়া আসে, তাহাও অতিশয় কুলক্ষণ। অন্ত্র হইতে রক্তস্রাব হইবার পূৰ্ব্বে অনেক স্থলে অাগে শরীরের তাপ কমিয়া আসে।

প্রথমে রোগীর মানসিক অবস্থার বিশেষ কোন ব্যতিক্রম ঘটে না। প্রথমে কপালের সন্মুখ অল্প অল্প বেদনা করে এবং চিত্ত একটু চঞ্চল হইয় উঠে। তাহার পর রোগী সৰ্ব্বদা অন্তমমন্ধ হইয়া থাকে। জ্ঞান আছে, কিন্তু কোন কথা জিজ্ঞাসা করিলে তৎক্ষণাৎ তাহার ॐख्ञ cमग्न ना । ऎडब निरठ cशरण७ रुब ७ ५रुप्ले छून কথা বলিয়া ফেলে। উপরের অবস্থা দেখিলে বোধ হয়, cब्रागै ८शन किष्ट्ररे खनिरङ •ाहेप्७८श् ना; बाश ७निতেছে, তাহারও যেন অৰ্থ বুঝিতেছে না। শেষে ৮। ১০ দিন, কোন কোন স্থলে ১৩। ১৪ দিনের পর পীড়া উৎকট হইয়া উঠিলে অতিশয় প্রলাপ বৃদ্ধি হয়। রোগী শয্যার উপর পুনঃ পুনঃ জোর করিয়া উঠিয়৷ বসে এবং পলাইতে চায়। কথন হাসিতে থাকে, কখন কঁাদে, কথন বা আতঙ্কে চীৎকার করিয়া উঠে। মৃতব্যক্তিদিগকে সন্মুখে দেখে, মৃতব্যক্তিদের নাম ধরিয়া ডাকে; মৃতব্যক্তির যেন নিকট হইতে চলিয়। যাইতেছে, তাহদের সঙ্গে যাইতে চায়। আবার কথন নিজের মনে মৃত্যুর আশঙ্কা হয় ; কখন বা বাড়ী যাইব’ বলিয়। পুনঃ পুনঃ আবদার করে ।

দুই তিন দিনের ভিতরে মুখমণ্ডলের স্পষ্ট কোন পরিবর্ত হয় না। তাহার পর গাল উজ্জ্বল রক্তবর্ণ হইয়। আসে। বিশেষতঃ, এই জরের সঙ্গে ফুসফুস প্রদাহ ঘটিলে গাল প্রায় সৰ্ব্বত্রই রক্তবর্ণ হইয় উঠে। কিন্তু ফুসফুস প্রদাহ না থাকিলে মুখমণ্ডল রক্তবর্ণ না হইতে পারে। অনেক স্থলে মুখ বিরস ও নীরক্ত হইয় আসে এবং চক্ষু ভিতরে বসিরা যায়। পীড় অত্যন্ত কঠিন হইলে রোগী অঙ্গুলি দিয়া আপনার বিছানা খুঁটিতে থাকে । নিকটে কেহ বসিলে তাহার বস্ত্ৰ কামড়াইতে যায় ; মধ্যে মধ্যে দাত কড়, মড় করে ; কথা কহিবার সময়ে তোতলা মানুষের মত কথা কহে। সৰ্ব্বদাই হস্ত পদের পেশীতে আক্ষেপ হয়, তজ্জন্ত অঙ্গুলি গুলি থাকিয়৷ থাকিয়) শিহরিয়া উঠে। এবং রোগীর নাড়ী দেখিতে গেলে সে পুনঃ পুনঃ হাত টানির লয়।

চক্ষু, কোথাও রক্তবর্ণ হইয় উঠে ; কোথাও ইহার বর্ণের কোন ব্যতিক্রম ঘটে না । পীড়া কঠিন হইলে চক্ষু অর্ধেক মুদিত হইয়া থাকে। এ অবস্থায় রোগীকে ডাকিলে কিম্বা শরীর নাড়া দিলে চক্ষু মিলিয়া চাহিতে পারে ; কিন্তু রোগ মারাত্মক হইলে কিছুই গ্রাহ করে না । কোন কোন স্থলে রোগী চক্ষু প্রসারিত করিয়া স্পষ্ট চাহিয়া থাকে ; কিন্তু কিছুতেই ক্ৰক্ষেপ নাই,--সন্মুখ দিয়া কেহ চলিয়া গেলে, তাহা জানিতেও পারে না। চক্ষুর তারা কোথাও প্রসারিত হয় ।

নাড়ী প্রথমে ক্ষীণ ও দ্রুতগামিনী হয়। কখন কখন কেঁচুয়ার মত স্থল হইয়া পিছলিয়৷ পিছলিয়। চলিতে থাকে। হৃৎপিণ্ডের ক্রিয়া মিস্তেঙ্গ হইয়া আসিলে নাড়ীর বেগ ক্রমশঃ অধিক হয় এবং গতিও বক্র হইয়। আসে। প্রথমে প্রতি মিনিটে ১২• স্পন্ন প্রায় সৰ্ব্বত্র দেখা যায়। কিন্তু কঠিন অবস্থার উত্তরোত্তর বেগ বাড়িতে