আম্বর পাঠাইরা দেন। এখানে মানসিংহও পূৰ্ব্বাহে সংবাদ পাইয়াছিলেন। সে জন্য তিনি শীঘ্র শীঘ্র সমস্ত থাম শ্বেতবর্ণ পলস্ত্রাদ্বারা ঢাকা দিয়া ফেলিলেন । কাজেই সম্রাটের লোকেরা আসিয়া আর কোন আপত্তি করিতে পারিল না। দেওয়ান খানার পাশে পূৰ্ব্ব দিকে কয়েকটা ছোট ছোট কুঠারী আছে। - তাহার পয় দক্ষিণ দিকে আর একটী পিতলের দরজা । এই দরজা দিয়া বাটীর ভিতরে প্রবেশ করিতে হয় । মধ্যস্থলে প্রশস্ত উঠান। উঠানে মনোহর উপবন; ফল ধয়িয়াছে, ফুল ফুটিয়াছে, বাতাসে গাছের শাখা দুলিয়া বেড়াইতেছে। ইহার পূৰ্ব্ব দিকে আর একট বৃহৎ দালান । এই দালানের প্রস্তরে তাজমহলের নিপুণ হাতের শিল্প কৌশল। ঘরের কারি করি দেখিলে সেই দিকে চক্ষু স্থির হইয়া থাকে, নড়িতে চায় না। থাম গুলি শ্বেত পাথরের, তাহাতে ফুল কাটা ; ফুলের উপরে প্রজাপতি উড়িয়া উড়িয়া বসিতেছে। ছাদ খিলান করা। খিলানের নিম্নে ও জানালার মাথায় অনেক . চিত্র বিচিত্র রঙ, তাহার উপরে কাচ বসান । নীচে একজন মানুষ দাড়াইলে উপরে কত মানুষ ; হাত নাড়িলে প্রতিবিম্বেয় সঙ্গে সঙ্গে উপরে কত হাত নড়িতে থাকে। এই দালানের উত্তর দিকে একট ছোট দ্বার দিয়া প্রবেশ করিলে মানসিংহের স্নান করিবার হাম্মাম, তাহার পয় পশ্চিম দিকে সুড়ঙ্গ পথ দিয়া গেলে দেবাচনার ঘর। স্নানের ঘরে শ্বেত প্রস্তর দিরা চৌবাচ্ছা শ্ৰাথা । তাছার ধারে ধারে জল প্রণালী। স্বানের পর সহসা গায়ে শীতল বাতাস লাগাইতে নাই, সে জন্ত হাম্মাম হইতে উঠিয়া অতি অপ্রশস্ত সুড়ঙ্গ পথ দিয়৷ পূজার ঘরে যাইতে হয়। ു. পশ্চিম দিকের নিম্ন তলায় গ্রীষ্মকালে রাণীর আসিয়া বসিতেন। এখানে জলের ফোয়ারা ও জলপ্রণালী আছে। উত্তর দিকে নিম্নতলা হইতে উপরে উঠিবার নিমিত্ত সিড়ি নাই। আগাগোড়া প্রশস্ত চালু পথ, তাহাতে উঠিতে কিছুমাত্র কষ্ট হয় না। উপরের ঘরে অনেক প্রকার চিত্র বিচিত্র করা; একস্থানে মথুরা, বৃন্দাবন প্রভৃতি নগর আক আছে । গঙ্গা যমুনার জলে মাছ খেলির বেড়াইতেছে ; মন্দিরের মধ্যে দেবমূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠিত রহিয়াছে; বিচারালয়ে বিচারপতির বসিয়া বিচার করিতেছেন,—চিত্রে এই রূপ কত বিব [83] -- متعینننت تناختتست تنستہ রণ দৃষ্ট হয়। শিলাদেবী পূজার সময়ে সেকালে রাধীরা উপর হইতে উৎসব দেখিতেন, সেকারণ দেউলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গবাক্ষ কাটা আছে। তাছার পয় পূৰ্ব্ব দিকে নিয়ের দালানের উপরে আর একটী ছোট দালান । ইহা শ্বেত প্রস্তরে নিৰ্ম্মিত এবং দেখিতে অতি সুন্দর। এখানকার ঘরগুলির এক একটী নাম আছে। কোনটীর নাম ‘জয়মন্দির’, কোনটা ‘সোহাগমন্দির কোনটী “যশোমন্দির’, কোনটর গারে ‘সুখমলিয়’ এই রূপ লেখা রহিয়াছে। উপয়ের দালানে রাণীদের দয়বার श्हेऊ । উপরের ছাদে গিয়া দাড়াইলে সকলি মনোহর । যে দিকে চাহিবে, সেই দিকেই অপূৰ্ব্ব দৃপ্ত। বাটীর নিয়ে পূৰ্ব্বদিকে সরোবর ; তাহার মধ্যস্থলে দ্বীপ। দ্বীপের উপর মনোহর উদ্যান । উত্তর দিকে ভগ্ন নগয় ; মধ্যে মধ্যে দেবালয় ; দক্ষিণ দিকে অতিদূরে সুরম্য জয়পুর ' সহর, পূৰ্ব্বপশ্চিমে পাহাড়,—ইচ্ছা করে সেই খানে দিবারাত্র কেবল চক্ষু ভরিয়া চারিদিকের শোভা দেখিতে থাকি । আবার উঠানে নামিয়া দক্ষিণ দিকে বাও,-রাণীদের অস্তঃপুর । কিন্তু রাণীদের ঘয় বলিয়া এখানে সোণার অঙ্গ যত্নে রাখিবার নিমিত্ত মণির অট্টালিকা নাই। উপরে নিয়ে সারি সারি ছোট ছোট সামান্ত কুঠার, তাহাতেই রাণীর বাস করিতেন। উঠানে একটা নাটমন্দির আছে, এবং জলক্রীড়ার নিমিত্ত একটা হোজ ও কয়েকটা ফোয়ারা আছে । উত্তর ধারের নীচের একটা ঘরে গৌরী দেবীর মন্দির ছিল। সেই খানে রাণীয়া গৌরী পূজা করিতেন। রাণীদের গৌরী পূজার নিয়ম অদ্যপি চলিত আছে। অমেরের রাজবাটীর সৌন্দর্য্য আজও কিছুই নষ্ট হয় নাই। দেখিলে বোধ হয় যেন সেদিন এই সকল अम्रेालिका निर्षीण कम्ल श्रेग्राप्झ् । घट्द्रग्न छिज्राद्रङ्ग দরজায় হাতীর দাত বসান ছিল, এখন সে সমস্ত ভাঙ্গিয়া গিয়াছে। কচিৎ কোন কপাটে কিছু কিছু निम*न ८मथ शांद्र।'qनोछाशा शक्रौद्र भूर्ण मृब्रि गभाद्र মানসিংহ এই সুরম্য অট্টালিকা নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন। ইহার পূৰ্ব্বে তিনি যে বাটতে থাকি তেন তাহা অতি দায়াড়। সদর বাটীর পশ্চিম দ্বার দিয়া নামিয়া সেই পুরাতন রাজবাটীতে যাইতে হয়। नक्षत्र दाब भक्रिय रोद्र बिब जानकश निन्द्र ,
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৫২৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।