পারে যে, অন্তান্ত আম্র ইহায় পূৰ্ব্বে পরিপক্ক হয়। কিন্তু বস্তুতঃ দেখা যায়, বিশেষ কতকগুলি গাছ ভিন্ন উত্তর পশ্চিমাদি প্রদেশে আষাঢ় মাসেই আস্ত্র পাকিয়৷ থাকে। ফলতঃ বাঙ্গালী দেশের চেয়ে সেখানে অনেক পরে আস্ত্র পরিপক্ষ হয়। বোম্বাইয়ের, মালদহের এবং লেঙ্গাড়া অর্ণবের সকলে অধিক আদর করিয়া থাকেন। কলিকাতার দক্ষিণে এবং আসাম প্রভৃতি অনেক স্থানে আম্র পরিপক্ক হইবার সময়ে তাহার ভিতরে কীট জন্মে। কতক আস্ত্রের কলীর ভিতরে এক প্রকার পতঙ্গ হয়, পাকা আম কাটিলে সেই কীট ভেঁাত করিয়; উড়িয়া যায়। এ প্রকার কীট জন্মিলে অর্ণবের অৰ্দ্ধেকাংশ নষ্ট হয় না। কিন্তু অন্ত প্রকার কীট অত্যন্ত ক্ষুদ্র । পরিপক্ক আস্ত্রে তাহ কিল বিল করিয়া নড়িতে থাকে। এ প্রকার কীট জন্মিলে, সে আম্র থাইতে পারা যায় না। এই সকল পরাঙ্গপুষ্ট বাহিয় হইতে সূক্ষ্ম ছিদ্র দ্বারা আস্ত্রের ভিতরে প্রবেশ করে, তাহার পর বড় হর । অম্রাত। অল্লাত (পুং ) অস্ত্রবৎ সৰ্ব্বত্র অত্যতে প্রাপ্যতে অস্ত্র-অত-ঘঞ। শাক তৎ। (বিকল্পে রেফের স্থানে লকার হয় )। অথবা অন্নং রসং সৰ্ব্বত্র ফলপত্রাদে অততি ব্যাপ্নোতি অত-অণ, আমড়া গাছ। স্বার্থে কন্ করিলে তস্নাতক বা অস্নাতক শব্দও ঐ অর্থে প্রযুক্ত হয় । অল্প (ক্লী) অম-বাহুল০ ক্ল। তক্র। ঘোল। (পুং ) রস বিশেষ। টকরস। (ত্রি) অন্নরসন্মুক্ত। (মুশক্যবিভ্য: ক্ল: । উণ, ৪ । ১০৮। স্বত্রে । বাহুলকাদমেঃ। অন্নঃ। উজ্জ্বলদত্ত:)। অন্নবেতস (অন্নোরসে ইমবেতসে। হেম)। অন্ন দুই প্রকার—পার্থিবান্ন এবং ঔদ্ভিজ্জায়। লবণ, গন্ধক, যবক্ষার প্রভৃতি খনিজ দ্রব্য হইতে যে অন্ন প্রস্তুত হয়, তাহাকে পার্থিবাম কহে। ইহার অপর নাম দ্রাবক। উদ্ভিজ্জ হইতে যে অল্প সংগৃহীত হয় তাহার নাম উদ্ভিজায়। উদ্ভিদের নীলবর্ণের সঙ্গে অঙ্করস মিশ্রিত হইলে রক্তবর্ণ হইয়া উঠে। তাই কাপড়ে কিম্বা কাগজে জবা ফুল ঘসিয়া তাহাতে নেবুর রস দিলে রক্তবর্ণ হর। অনেক প্রতারক ব্যক্তি পূৰ্ব্বাস্তুে ছুীতে জবাফুল ঘসিয়৷ রাখে। তাহার পর প্লীহারোগী আসিলে সে একটা নেবুর ভিতরে সেই চুর বিধিয়া দিয়া নেবুটা টিপিয়া ধরে, আর টস টস, করিয়া রক্তবর্ণ রস পড়ে। তখন সে অজ্ঞলোকদিগকে বুঝাইয়া দেয় যে, মন্ত্র দ্বারা প্লীহা কাটা গিয়াছে, সে জন্ত রক্ত পড়িতেছে। অষ্ট্রের মধ্যে कङ्गैौ किन्न ¢कांन (थकांग्न अश् िuद१ cब्रोभा दां प्रभ ধাতু ফেলিয়া রাখিলে জরিয়া যায়। আজারবাশযুক্ত ক্ষার দ্রব্যের সঙ্গে অল্প মিশ্রিত করিলে তাহা উচ্ছলিত হইয়া উঠে। অধিক বা তেজস্কর অমরস দ্বাতে লাগিলে ‘ীত টকিয়া যায়। তখন কোন গ্রব্য চৰ্ব্বণ করিতে कठे श्ञ । मैंउ फेकिtण नंख् मिठे झदा फर्रु१ कब्र! কৰ্ত্তব্য। অনেকে বলেন, র্যাহারা অঙ্গার প্রভৃতি ক্ষার দ্রব্যে প্রত্যহ দাত মাজেন, অল্প অল্পরসেই তাছাদের দাত টকিয়া যায় । জল মিশ্রিত না করিয়া দ্রাধক সেবন করিতে নাই। সেবন করিলে অন্ননালী পুড়িয়া যায় এবং তাছাতে প্রাণবিয়োগ হইতে পারে। অল্পমাত্রায় অঙ্করস সেবন করিলে পাচক ও বলকর হয়। আমরা আহারের পর অমের ব্যঞ্জন খাইয়া থাকি, তাহ পরিপাকের পক্ষে উপকারী। কিন্তু দুৰ্ব্বল ব্যক্তি, প্রত্যহ কিম্বা অধিক পরিমাণে ঔদ্ভিজ্জাম থাইবে না। তাহাতে রক্তের লাল কণা নষ্ট হয় এবং শরীর আরও দুৰ্ব্বল হইয় পড়ে। আীে কিছুমাত্র অমরস না খাইলে স্কর্ডি এবং অজীর্ণ রোগ জন্মে। সুপথ্যের মধ্যে নেবু এবং জামই প্রশস্ত। কোন কোন দিন চালদা এবং পুরাতন তেঁতুল খাইতে পারা যায়। নবজয়ে অন্ন সেবন করিলে পিপাসা,রক্তের উষ্ণতা এবং জরের তেজ কম হইয় আসে। পুরাতন জর প্রভৃতি রোগে পার্থিবাম হিতকর। বৈদ্যশাস্ত্রমতে অন্ন-হৃদ্য, শীতল, বায়ুনাশক ও স্নিগ্ধ। কটুরসের চেয়ে ইহা অধিক তেজস্কর। ইহাতে জিহ্বা এবং দস্তের উদ্বেগ জন্মে। পণ্ডিতের শাক এবং অম্লের এক প্রকার দোষ নির্দেশ করিয়া থাকেন। অর্থাৎ ইহাতে শরীর, রক্ত চক্ষু সকলি দূষিত হয়। এতস্থার প্রজ্ঞা ও স্মরণশক্তি নষ্ট হইয় থাকে। অল্প সকল রোগের আকর। তজ্জন্ত ইহা পরিত্যাগ করিবে । { শাক দেখ }। অম্লক (পুং ) অন্নোহর; অল্পার্থে কন্। মাদার বৃক্ষ। মাদায় গাছ । লকুচ বৃক্ষ। অল্পকাও (ক্লী) অল্পম্ অম্লরস বিশিষ্টং কাওং নালং বস্ত। बरुडौ। शद१ छू१ ।। অম্লকেশর (পুং)অন্মঃ কেশরে বস্ত। বহুব্রী। বীজ পুর। মাতুলুঙ্গ। গোড়া নেবু। অমুচুক্ৰিক (স্ত্রী) কর্ণধা। জয়শাক। চুকপালং। . अन्नहूरू (५) अझ ठूलो अक्षडारण यछ। नश्वौ। अझषाक। [*२४ ] -- •
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৫৩৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।