জয়ন্ধজিব কিন্তু এ রূপে প্রাণদণ্ড করা রাজপুঞ্জের পক্ষে ঘূণাকর। cन अछ नांद्र अनौभ बिक्लभ कब्रिग्न छटेनक शांडरकद्र বুকে আপনার ছুরী বিধিয়া দিলেন। অগত্য, শেষে তাহার। তলবার দিয়া তাহার মন্তকচ্ছেদন করে । দারায় পুত্র সমস্ত রাত্রি পিতার রুধিরাক্ত মৃতদেহ কোলে করিয়া কাদিতে লাগিলেন। নাজির ছিন্ন भू७फ्नै जहेग्रो झजिब्रो श्रानिश । সে লিবস সারা রাত্রি অরঙ্গজিবের নিদ্রা হয় নাই । জ্যেষ্ঠভ্রাতার মৃতমুখ দেখিবেন,তবে তাহার স্বস্তি হইবে। প্রাতঃকাল ন হইতেই নাজির তাহার মস্তক আনিয়। দিল ; রক্তমাখা, বিত্র, বিবর্ণ,—সম্রাট দেখিয়া চিনিতে পারিলেন না । কিঞ্চিৎ কাল জলে ভিজাইয়৷ আপনার হাতেয় রুমালে রক্ত মুচিয়া ফেঙ্গিলেন। তখন বেশ চেনা গেল । আরঙ্গজিব বলিলেন,—“হা, এই আমার দূরদৃষ্ট দারা ভাই’। এই কথা বলিতে বলিতে পাষাণ ফাটিয়া দুই বিন্দু জল পড়িল। ইহার পরে সলিমান ও দারার মধ্যম পুত্রকে গোয়ালিররের দুৰ্গে আবদ্ধ করা হইয়াছিল। অরঙ্গজিবের মধ্যম পুত্র মহন্ধদ মৌজিম দক্ষিণ অঞ্চলে ছিলেন। কি জানি, পাছে তিনি কোন বিপদ ঘটান তজ্জন্য তঁহাকে আপনার কাছে আনিয়া রাখিলেন। অরঙ্গজিবেয় রাজ্যলাভের কৌশল এই। কিন্তু ইহাতে নিষ্ঠুরতা ভিন্ন বুদ্ধিমার অধিক পরিচয় কিছুই নাই। পিউ পুত্রে, ভাই ভাইয়ে এবং প্রভু ভূত্যে কাজ। তখনি অবিশ্বাস, আবার একটু কঁাদিলে পরক্ষণেই স্নেহ, মমতা ও বিশ্বাস আসিয়া পড়ে। এমন স্থলে যে অধিক পাষণ্ড তাহারই জয় হইয় থাকে । কুকৰ্ম্মান্বিত লোকেরা আপনাদের কলঙ্ক ঢাকিবার নিমিত্ত এক একটী সৎকৰ্ম্ম করে। অরঙ্গজিবও এই কৌশল বেশ বুঝিতেন। একবার ভারতবর্ষের সর্বত্র অত্যস্ত তুর্ভিক্ষ হয়। তিনি রাজকোষ হইতে টাকা দিয়া প্রজার আমুকুল্য করিয়াছিলেন। যত্বপূর্বক বিদ্যা শিক্ষা করা, আমাদের দেশের রাজপুত্রদেয় ভাগ্যে প্রায় ঘটে না । তাহাদের বালককাল প্রায় আলাদে আমোদেই কাটিয়া যায়। কিন্তু অরঙ্গঞ্জিব বিদ্যাভ্যাসে रूथन आलउ करब्रन नाहे । आङ्गरौ ५द**बिगौ जीवन তিনি বিলক্ষণ সুপণ্ডিত ছিলেন। তড়ির ভারতবর্ষের नानी शप्नद्र डाषाब डिनि कथा कहिण्ड **जनि লিখিতে পারিতেন। সৰ্ব্বত্র বিদ্যালোচনার উৎকর্ষ [ ৫৩১ ] অরঙ্গজিব সাধনের নিমিত্ত তিনি অনেক পাঠশালা স্থাপন করিয়াছিলেন। কিন্তু কেবল বিদ্যালয় থাকিলে হয় না, তত্ত্বাবধান না থাকিলে বিদ্যালয় স্থাপন করা নিষ্ফল । সে জন্ত তিনি অনেকগুলি চতুর ও কতবিদ্য তত্ত্বাবধায়ক নিযুক্ত করিয়া রাখিয়াছিলেন । মুসলমান সম্রাটদের মধ্যে প্রায় সকলেই বিলাসী ও অপব্যয়ী। কিন্তু অরঙ্গজিবের এ সকল দোষ ছিল না। সচরাচর তিনি সামান্ত পরিচ্ছদ পরিয়া থাকিতেন। বিবাহ প্রভৃতি সমায়োহ কাজ ভিন্ন অনর্থক নাচ তামাসায় কখনও তাহার অর্থ নষ্ট হয় নাই। তিনি ভারতবর্ষের নানা স্থানে পথিকদের নিমিত্ত আশ্রম নিৰ্ম্মাণ করাইয়া দিয়াছিলেন। সেই সকল আশ্রমে খাদ্য সামগ্ৰীও সঞ্চিত থাকিত। প্রজা মাত্রেই সম্রাটের কাছে স্বাইতে পারিত । বিচারালয়ে কাহারও প্রতি অস্ত্যায় হইলে সে স্বয়ং সম্রাটকে তাহা জানাইত। কাজেই বিচারপতির ইচ্ছা করিলেই উৎকোচ লইতে পারি ८उनं मi । সম্রাট, দেখিতে স্বপুরুষ ছিলেন না, কিন্তু বিলক্ষণ মিঠুভাষী ছিলেন। তিনি প্রত্যহ অতি প্রত্যুষে উঠিয়৷ মান আহ্নিক সারিতেন। তাহার পর বেলা এক প্রহর পৰ্য্যস্ত রাজকাৰ্য্য দেখিতেন। একপ্রহরের পর ভোজনের সমর নির্দিষ্ট ছিল। ভোজন করিয়া হাতী, ঘোড়া, বাঘ প্রভৃতি পশুদের খেলা ও লড়াই দেখিতেন । ইহাই প্তাহার আহলাদ অামোদ । আহলাদ অামোদের পর দেওয়ান-ই-আম গৃহে সভা করিয়া বসিতেন । এই সময়ে আমীর ওমরাও বিদেশের রাজদূত প্রভৃতি সকলে আসিয়া তাহার সঙ্গে সাক্ষাৎ করিতেন। শুক্রবার দরবার বন্ধ। খৃষ্টধৰ্ম্মাবলম্বীদের পক্ষে যেমন রবিবার, মুসলমানদের পক্ষে শুক্রবার তরূপ। তাই সম্রাট এ দিন বিষয় কৰ্ম্ম দেখিতেন না । অন্যান্ত মুসলমান সম্রাটের অনায়মহল অসংখ্য রূপবতী মহিলার পরিপূর্ণ। অরঙ্গজিবের অন্তঃপুরে অনেক বাদী ছিল, কিন্তু সে কেবল রাজবাড়ীর শোভার জন্ত ; ফলভঃ বিবাহিক স্ত্রী ভিন্ন তিনি কখন অন্য নারীর মুখ দেখিতেন না । অতএব অরঙ্গজিবের ওগরাশি দোষের ঠিক বিপ#ত। এক দিকে পূর্ণচন্ত্রের হিমধার মাখান জ্যোমাcनोकार्य रुगइ छ्फ़ॉरेन्छ थाटक ; भादांब अछ निष्क अबादशाह निविड़ जरुरूह,-निदूक्शन कीन रथ् ।
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৫৫৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।