_த অর্থাপতি জ্ঞানের বিষয়। অর্থালঙ্কার বিশেষ। (দওীপূপিকান্তার্থাগমোহর্থীপত্ত্বিরিষ্যতে। সা. দ০ }। দওiপুপন্যায় দ্বারা ষে অর্থের সিদ্ধি হয়, তাছার নাম অর্থাপত্তি। যেমন, এক স্থানে কতকগুলি পিটে ও এক গাছি লাঠী ছিল। প্রাতঃকালে সকলে দেখিল যে, পিটেগুলি নাই, আর লাঠীতে ইদুরের দন্ত চিহ্ন রহিয়াছে। কাজেই লাঠীতে ইদুরের দন্ত চিহ্ন দেখিয়া এই স্থির হইল যে, পিষ্টকগুলিকেও ইদুরে থাইয়াছে। ইহারই নাম দণ্ডাপূপন্যায়। এই রূপ দ্যায় দ্বারা যে জ্ঞান সিদ্ধ হয়, তাহাকে অর্থপত্তি কহে। ইহাতে কখন, প্রস্তাবিত অর্থদ্বারা অগ্রস্তাবিত অর্থের, কখন বা অপ্রস্তাবিত অর্থদ্বার প্রস্তাবিত অর্থের উপ স্থিতি হয় । همه প্রস্তাবিত অর্থে অপ্রস্তাবিত অর্থের উপস্থিতি যথা— হারোহয়ং হরিণাক্ষীণাং লুঠতি স্তনমগুলে। মুক্তানামপ্যবস্থেয়ং কে বয়ং স্মরকিঙ্করাঃ । সাণ দ০। এই হার, রমণীর স্তনের উপরে লুষ্ঠিত হইতেছে। মুক্তাবলীরই যখন এই দশা, তখন আমরা ত কলাপের দাস, আমাদের আর কথা কি ? অর্থাৎ আমরা ত তাহার উপরে লুষ্ঠিত হইতেই পারি। এই শ্লোকে ‘মুক্তানাং” এই পদের দুইটী অর্থ। ১ম—মুক্তার অর্থাৎ রত্ন সমূহের। ২য়-মুক্ত অর্থাৎ যে সকল লোক মুক্তি লাভ করিয়াছেন। মুক্তাবলী অচেতন পদার্থ। তাহাদের রমণীয় আলিঙ্গন অসম্ভব। কিন্তু অসম্ভব হইলেও তাহারাই যখন স্ত্রী-আলিঙ্গন করিতেছে, তখন আমাদের পক্ষে ইহা ত নিতান্ত সম্ভবপর। ইহাকেই অর্থাপত্তি কহে । এখানে মুক্তাবলী বর্ণনীয় বলিয়। ইহ প্রস্তাবিত বিষয়, এবং কামপীড়িত ব্যক্তির কথা অপ্রস্তাবিত । - অপ্রস্তাবিত অর্থদ্বারা প্রস্তাবিতের উপস্থিতি যথা,— বিললাপ সবাষ্পগদগদং সহজামপ্যহায়ধীরতাম । অতিতপ্তময়োইপিমার্জবং ভজতে কৈব কথা শরীরিণাম। অজরাজ স্বাভাধিক ধৈর্য্য পরিত্যাগ করিয়া বাপগশন স্বৰুে বিলাপ করিয়াছিলেন। অতিতপ্ত হইলে লোহাই যখন গলিয়া যায়, তখন শরীরীর আর কথা কি ? অর্থাৎ শরীরত অবগুই চঞ্চল হইতে পারে। অতি তপ্ত লোহাই ৰখন গলিয়া চঞ্চল হয়, তখন প্রাণী उ ऽक्षण श्रेष्वहे ।। ५९ांश्न ५३ौरे অর্ণ" বর্ণনা [58, ) [ ĉéo ] অর্থে বিষয় নহে বলিয়৷ লৌহ অগ্রস্তাবিত,শরীরী প্রস্তাবিত। অধিক (পুং) অর্থয়তে অদন্ত চুরা অর্থ শিচ-ণিনি অর্থ বাচক: স্তত: কুৎসিতার্থে কন্। প্রাতঃকালে নিত্রিত রাজাদের যাহারা স্তুতি পাঠ করিয়া নিদ্রাভঙ্গ করে । আর্থিত (ত্রি) অদন্ত-চুরা অর্থ-নিচ-গোঁণে কৰ্ম্মণি জ্ঞ। ষাচিত। যাহার নিকটে যাদ্ধ করা হইয়াছে। গৌণ কৰ্ম্মের বিবক্ষ না থাকিলে মুখ্য কৰ্ম্মেই ত্রু হইবে এযং ষাচিত বস্তুকে বুঝাইবে । যেমন এ বস্তুট আমার ষাচিত। অর্থিনে যাচকস্ত ভাবঃ তল, ( স্ত্রী ) আর্থিতা । যাদ্ধা । কামনা । অথিন (ত্রি) অর্থয়তে অদন্ত চুরা, অর্থ-শিচ-ণিনি শিচলোপ: ষাচক। সেবক । অনুজীবী । ( সেবকাৰ্থ্যমুজীবিন: । অময় )। অর্থে। ধনমস্তাস্তি অস্ত্যর্থে ইনি। ধনশালী। ধনস্বামী । কার্য্যাকাঙ্ক্ষী। (স্ত্রী) উীপ --অর্থিনী। আর্থসাং (অব্য) আর্থিভ্যোদেয়মধীনং করোতি অধিন্সাতি। যাচকের অধীনীকৃত। ‘বিভাজ্য মেরুন যদধিসাৎ কৃত: ( নৈষধ ১ । ১৬) সুমেরু পৰ্ব্বতকে ভাগ করিয়৷ যে যাচকদিগকে দেওয়া হয় নাই। * । দেয়ে ত্রা চ। পা ৫। ৪ । ৫৫। তাছার অধীন রূপ দেয় অর্থেক ভূ অস পরে থাকিলে ত্রা এবং সাতি প্রত্যয় হয় । অর্থে (অব্য ) অর্থ-ডে অর্থেকৃত্য অর্থেকৃত্ব। অসার্থককে । সার্থকরূপে সম্পাদন করিয়া । নিমিত্তে সাক্ষাৎ প্ৰস্তৃতীনি চ । পা ১ । ৪ । ৭৪ । কৃঞ ধাতু পরে থাকিলে সাক্ষাৎ প্রভৃতি গণের গতি সংজ্ঞা বিকল্পে হয়। যেষায় গতি সংজ্ঞা হইবে,সেবার ত্ত স্থানে ল্যপ করিয়া সাক্ষাৎ কৃত্য এই রূপ হইবে। আর ষেবার গতি সংজ্ঞা হইবে না, . সেবার অর্থেকত্ব এই রূপই থাকিধে । ( বিকল্পনে প্রভৃতীনামেদস্তত্বং লবণাদীনাঞ্চ মাস্তত্বং গণপাঠসামর্থ্যাদেব । যদ্ব সপ্তমী প্রতিরূপকং | দ্বিতীয়াপ্রতিরূপকঞ্চ নিপাতনাং । ইতি গণরত্ন )। বাঙ্গালায় দ্বিতীয় বিতক্তির রূপ সংস্কৃতের মত নহে। দ্বিতীয় স্থলে আময় ‘কে এই বিভক্তি ব্যাবহার করি। আবার কোন স্থলে দ্বিতীয়ার কিছুই বিভক্তির রূপ থাকে না। যেমন, “আমাকে জল দাও” । “আমি অন্ন ভোজন করি’। এস্থলে "জল’ ও ‘অন্ন’ পদে কোন বিভক্তি নাই। তজ্জন্ত,-“আমি দেবদর্শনার্থ যাইতেছি, এখানে দর্শনার্থ এই পদে কোন বিভক্তির রূপ নাই। এরূপ স্থলে, “দর্শনার্থ বা ‘দর্শনার্থে তিন্ত্রিমিত্ত বা 'उििभत्ड ५३ प्लेड थकान्त कभरे झ्रेरक श्रृंख्न।
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৫৮১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।