পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৫৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অলক্ত ङछाङ्क

  • -i

[¢१० ] - অলকপ্ৰভা (স্ত্রী) অলঙ্ক পৰ্য্যাপ্ত প্রভা বস্তাঃ । বহুত্ৰী । প্রচুর প্রভাশালিনী। কুবেরপুরী। অলকা। অলকপ্রিয় ( পুং ) প্রণাতি চিকণী করোতি প্রী-ক প্রিয়ঃ অলকানাং চুর্ণকুন্তলানাং প্রিয়। ৬-তৎ। পীতশালবৃক্ষ। পিয়াসাল গাছ । অলকাধিপ (পুং) অধি অধিকৃত্য পাতি রক্ষতি অধি-পা ক অলকায়াঃ অধিপঃ স্বামী । ৬-তৎ। কুবের। অলকানন্দ । নবদ্বীপাধিপতি রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের স্থাপিত গঙ্গাবাসের নিয়ে একটা প্রসিদ্ধ বিল বিশেষ। ইহা নবদ্বীপ হইতে প্রায় এক ক্রোশ পূৰ্ব্বে অবস্থিত । পূৰ্ব্বে এইখানে গঙ্গা ছিলেন, তজ্জন্ত কৃষ্ণচন্দ্র রাজা উহার পাড়ে একটা বাট এবং কতকগুলি দেবমূৰ্ত্তি স্থাপিত করেন। এখানকার হরিহর মূৰ্ত্তি অতি মনোহর। ইহার একভাগ শাদা পাথরে নিৰ্ম্মিত, অন্ত দিকের গড়ন কষ্টি পাথরের। অলকাননা বিলের জলে এক শির আছেন ; তাহার নাম হংসবাহন । কেহ কেহ ইহাকে হংসবদনও কহে । এই শিবমূৰ্ত্তি বারমাস জলের ভিতরে থাকে, কেবল গাজনের সময়ে সন্ন্যাসীরা তাহা তুলিয়া আনে। পরে গাজন ফুয়াইলে বৈশাখ মাসের প্রথম দিনেই আবার সেই শিব জলে ডুবাইয়। রাখে। অলক্ত (পুং) নাস্তি রক্ত লোহিতবর্ণে যন্মাৎ । ৫ বছর। এখানে র স্থানে বিকল্পে লকার হইয়াছে। পক্ষে অরক্ত এই প্রকার রূপও হয় । অখখ, নাকুড়, পলাশ, ধোয় প্রভৃতি নানা প্রকার গাছের সরু সরু ডালের অগ্রভাগে এক প্রকার পরাঙ্গপুষ্ট কীট জন্মে। এই জাতীয় কীটের হুল আছে। সেই স্থল দ্বারা তাহারা গাছের রস চুবির খায়। ইহাদের পুরুষের পরিপক্ষাবস্থায় চারিট করিয়া পালক গজায়। শরীরের দক্ষিণ দিকে ছুইখানি এবং বামদিকে দুইখানি। চুইদিকের সম্মুখেয় দুইখানি পালক পাতলা ও স্বচ্ছ । পশ্চাতের পালক সোজা ও পুরু । স্ত্রীজাতির পক্ষ নাই । তদ্ভিন্ন পুরুষ জাতীয় কীট, স্ত্রীজাতি অপেক্ষা দেখিতে প্রায় দ্বিগুণ বড়। অনেকে বিশেষ পরীক্ষা করিয়া দেখিরাছেন যে, এক একটী পুরুষের কাছে অনুন পাচ हांछान्न झैौछाउँौग्न दौछे बांग रुरग्न । प्र७ङ्गा९ हेशरभङ्ग পুরুষের সংখ্যা নিতান্ত অল্প। ७३ कैौके श्राइड ८कामण शरण शिश कब्रिञ्चा | তাহাতে প্রৱেশ করে। পরে সেই ছিজ দিয়া গাছের রস ও আট বাহির হয়। তাহার সেই রল খাইতে থাকে । ক্রমে ক্রমে ঐ আট ফুলিয় ও অন্তরৎशिद्ध श्ञा ऍफ़ इहेब्रा छैt# । उ४म जमछ रौप्ने ठांशद्र ভিতরে বাস করে। স্ত্রীজাতির অও প্রসব করিলে আর জীবিত থাকে মা, সমস্তই মরিয়া যায়। ডিম ফুটিলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বাচ্ছার মৃতকীটের শরীরের কোষের ভিতরে বাস করে। এই সময়ে লাক্ষাকোষের ভিতরে রক্তবর্ণ রঙ জন্মে। কোন গাছে একবার লাক্ষা জন্মিলে ক্রমে সমস্ত গাছ তাহাতে পরিপূর্ণ হইয়া যায়। কৃমিদানার মত লাক্ষা, পোকার গায়ের রঙ, নহে। রাসায়নিক পরীক্ষা দ্বারা এই রূপ নিশ্চিত হইয়াছেযে,লাক্ষাকীটের বৃক্ষের রস দ্বারা ঐ রূপ বর্ণক দ্রব্য উৎপন্ন করে। তদ্ভিন্ন ইহাও দেখিতে পাওয়া যায় যে, ঐ রস লাক্ষাকীটদের খাদ্যদ্রব্য । কারণ লাহা কাটিয়া শীঘ্র শীঘ্র সমস্ত কীট মারিয়া ফেলিতে না পারিলে তাহার। ভিতরের রস খাইয়া ¢करण, श्ऊब्रा१ श्राद्र उांग ब्र७ छरग्र न । अtनटक কহেন, জীবিতাবস্থায় স্ত্রীজাতীয় কীটের শরীর হইতে এক প্রকার গোলাপী বর্ণের রস নির্গত হয়। গাছের আটার সঙ্গে মিশিয়া উহাই লাক্ষারস হুইয়া থাকে। শু্যাম, আসাম এবং বঙ্গদেশেই অধিক লাক্ষা জন্মে। আমাদের দেশে বৎসরের মধ্যে দুইবার লাহা উৎপন্ন হয় ; একবার বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মাসে, আর একবার কাৰ্ত্তিক ও অগ্রহায়ণ মাসে। যে সকল সরু সরু ডালে লাহ ধরে, প্রথমে গাছ হইতে সেই সকল ডাল কাটিয়৷ ফেলিতে হয় । তাহার পর ডালের ষে যে অংশে লাহা থাকে, সেই সেই স্থান ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র করিয়া কাটিয়া রৌদ্রে শুকাইলে কীট মরিয়া যায়। ইহাকে খুলী লাহ কহে। পরে সেই লাহা থলের ভিতরে পুরিয়া জলের সঙ্গে সিদ্ধ করিলে লাল রঙ পৃথক হইয়া পড়ে। শেষে সেই থলে সরু সরু কাটার উপরে ধরিলে গাল গলিয়া আসে। কোন কোন স্থলে আগে খুলী লাহা চূর্ণ করিয়া জলে ধৌত করিলে বর্ণক দ্রব্য বাহির হইয়া যায় । তাহার পয় গালা গলাইয়া লয় । সমস্ত লাহা এবং লাহার রঙ কে সংস্কৃত ভাষায় অলক্ত, লাক্ষা, যাব প্রভৃতি কহে । অলক্ত শব্দের অপংশ আল তা । আল তা বলিলে আমরা কেবল অলক্ত রসকে বুধিয়া থাকি। লাক্ষার জল আগুনে জাল দিয়া প্রথমে একটু গাঢ় করিতে হয়। কেহ কেহ উহার সঙ্গে কিঞ্চিৎ ক্ষটঙ্কিন্ধি বিশাইরা দেয়। পরে পাট পাট ভুল৷