জলন্ধর [44& J. w- * আওটৰে মদ্যাবর্ত বলা যায়। যে আঙটতে স্বরাগ मागेिक, पैंख्ध धूङ, शर्मभा अवांर्ण, भद्ररुङ, शूशब्रांश्र, হীরক, ইন্দ্ৰনীল, পীতমণি এবং বৈদূর্ঘ্য খচিত থাকে ज्राशक नाम 'मदब्रङ्ग’ ब। नवअिश् । आख्प्लेब्र cबङ्ग पनि शैक्लक दोब्रा cयहेिऊ हङ्ग उठ्द ठाइएक “रुङ्गादप्लेक' काश्। अॉ७ौद्र झूहे भारई८झांझे शैद्रां ७द१ भक्षाश्रण यज़ शैब्र! জাট থাকিলে তাহার নাম “ত্রিহীরক। যে আঙটি দেখিতে সাপের ফণায় মত, যাহার গোল বেড়ে হীরা বসান এবং যাহা বস্থয়ত্ব শোভিত তাহার নাম "গুক্তিমুদ্রিকা’ । কাঞ্চী, মেখলা, রসনা, কলাপ, কাঞ্চীদাম, এবং শৃঙ্খল এই কয়েকট কোমরের অলঙ্কার। কাঞ্চী। এখনকার গোটের মত একহালী অলঙ্কারকে কাঞ্চী কহে । মেখলা । আট হালী কাঞ্চীয় নাম মেখলা ৷ বোধ হয় এখনকার চন্দ্রহার ও স্বৰ্য্যহার পূৰ্ব্বে মেখলা নামে প্রসিদ্ধ ছিল। স্বসন । ষোল হালী কাঞ্চীর নাম রসনা । কলাপ | পচিশ হালী কাঞ্চীর নাম কলাপ । কাঞ্চীদাম । চারি অঙ্গুলি বিস্তৃত, সুবর্ণ নিৰ্ম্মিত, ঝালর ও যুক্তরযুক্ত এবং যাহা নিতম্বের নিয়ে আসিয়া | পড়ে, সেই অলঙ্কারের নাম কাঞ্চীদাম। চাবি শিকূলীর ন্যায় পূৰ্ব্বে শৃঙ্খল অলঙ্কার গঠিত হইত। পাদচুড়, পাদকটক, পাদপদ্ম, কিঙ্কিণী, পাদকণ্টক, মুদ্রিক। এইগুলি পায়ের অলঙ্কার। পাদচুড়। হাতের চূড়ের মত সোনার শলাকার দ্বারা নিৰ্ম্মিত, পায়ের মত বেড় এবং তাহাতে নানা প্রকার হীরকাদি বসান, এরূপ অলঙ্কারকে পাচুড় কহে। পাদকণ্টক। সোনায় নিৰ্ম্মিত, তিন থাকযুক্ত, ষোড়ের স্থান খিল দ্বারা বদ্ধ, চতুষ্কোণ, ষটকোণ অথবা আটকোণ বিশিষ্ট ; উপরে সোনার কড়াই বসান ; ফুন ঝুন শব্দযুক্ত ; এরূপ অলঙ্কারের নাম পাদকণ্টক। ৰাঙ্গালায় ইহা এখন পাইজোর নামে খ্যাত। . পাদপদ্ম । ইহাকে এখন চরণচাপ বা চয়ণপায় বল। খায়। ইহাতে তিনটী বা পাচট শৃঙ্খল থাকে ; ইহা নানা প্রকায় রত্বে খচিত এবং সন্ধিস্থান থিলে বদ্ধ। কিঙ্কিণী। ইহাকে এখন আমরা খুংবু বলি। ইহা লোমা নিৰ্ম্মিত। ইহার ভিতরে কলাই থাকে, তাই ऐङ्गठ इहेल्लो छैग्निाटई ७ अक्षा हाल हौग्न थ७ि, ८७भन |. টিলিয়ায় সময়ে শব্দ হয় । भूजिक । ऐश ब्रटङ्ग निर्हिउ । अंiग्नऊ «द९ ब्रख्रर्म । চলিবার সময়ে এই অলঙ্কারেও শব্দ হয়। নুপুর। ইহা স্ববর্ণ নিৰ্ম্মিত এবং মান প্রকার রত্ন খচিত। গোড়ালীর পশ্চাৎ হইতে অঙ্গুলির মূল পর্যন্ত *{ cबज्जिग्ना थांएक । हैझांद्र उिठाद्र कशाहै एभांरक्क, ७ज्ञछ छर्शिदांद्र जभाग्न हेहांएउ७ *क इग्न । ५थम श्रृंझ्স্থের স্ত্রীলোকেরা আর নুপুর পরেন না। যাহার মৃত্যাদি করে, কেবল সেই সকল লোকেই নাচিবার সময়ে নুপুর পরিয়া থাকে। মামুষের আদিম অবস্থায় সোনা রূপা কিম্বা মণি মুক্ত ছিল না। কোথাও কচিৎ এই সকল বহুমূল্য রত্ন থাকিলেও সে সময়ে লোকে ইহাদের ব্যবহার ও আদর জানিত না । তাই প্রথমাবস্থায় মানুষে অস্থি প্রভৃতির অলঙ্কার প্রস্তুত করিত। ধাতুর মধ্যে লোহাই মামুষের প্রথম ব্যবহারে আসিয়াছে। এখনও দেখিতে পাওয়া যায়, পৰ্ব্বতেয় অসভ্য ও অশিক্ষিত লোকেরা অস্তু কারিকfর কিছু না জামুক, কিন্তু তাহারা খনি প্রভৃতি হইতে লৌহ তুলিয় তাহাতে অস্ত্রাদি নিৰ্ম্মাণ করিতে পারে । তাই বোধ হয়, আমাদের দেশে লোকে সৰ্ব্ব প্রথমে শঙ্খের ও লোহার অলঙ্কার প্রস্তুত করিতে পারিত। সেই জন্য এই দুইটী অলঙ্কারের এখনও এত মৰ্য্যাদা । স্ত্রীলোকদের যতই কেন বহুমূল্য অলঙ্কার হউক না, কিন্তু হাতে লোহা থাক। চাই । লোহা না থাকিলে পতির বড় অকল্যাণ । শঙ্খ পরিবার প্রথা দিন দিন উঠিয়া যাইতেছে। কিন্তু এই অলঙ্কার এখনও র্যাহার। পরেন, সে সকল স্ত্রীলোকেরা ইহার বিশেষ আদর করিয়া থাকেন। শাখা পরিবার সময়ে তাহাতে সিদূর, দুৰ্ব্ব ও ধান দিয়া সম্মান করিতে হয় ; তদ্ভিন্ন সকলেই শাখারীকে একটা ভোজ্য দিয়া থাকেন। ভজন্ত স্পষ্টই বোধ হইতেছে, লৌহ এবং শস্থই আমাদের দেশের প্রথম অলঙ্কায় ছিল। বাঙ্গালাদেশের স্থানে স্থানে এখন নানা প্রকার অলঙ্কারের চলন হইয়াছে। ৪০ । ৫০ বৎসর পূৰ্ব্বে এ দেশের স্ত্রীলোকদের শিরোভূষণ কিছুই ছিলনা। কেবল বালক বালিকা এবং যুবতীরা খোপা বাধিয়া তাহাতে दड़ दड़ श्रूtछे णांशाहेब्रा निङ । शूtप्लेग्न आकांग्न थाग्न মল্লিক। ফুলের কুঁড়ীর মত ; কিন্তু তাহার চেয়ে অনেক । cभन्नै ७ वज्र । अबश1 दूविब्र गूtü, cगांमा ७ क्र”।
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৬০০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।