রাও গোট পন্ধিয়া থাকে। বোর কোমর পাট, ব্যাঙ, † এবং নিমফল এগুলি শিশুদের অলঙ্কার । বাকমল, গোলমল, আঙ্গট, ঘুট কী, গুজরী পঞ্চম, পাইজোর, পাওড়া, চরণপদ্ম, বেকী, ঘুঙ্গুর এই সমস্ত গুলি পায়ের অলঙ্কার। ইহার মধ্যে বেঁকী এবং ঘুঙ্গুর শিশুদের গহন । কলিকাতার নিকটবৰ্ত্তী স্থানের সম্রাস্ত স্ত্রীলোকেয়া গোল মল এবং লচরণপদ্ম পরেন । কিন্তু বৰ্দ্ধমান, বীরভূম, মানভূম প্রভৃতি অন্তান্ত স্থানে এখনও বাকমল প্রভৃতি অলঙ্কার চলিত অাছে। বাঙ্গালায় হিন্দুরা সোনার অলঙ্কার পায়ে পরেন না। কিন্তু উত্তর পশ্চিমাঞ্চল, রাজপুতানা প্রভৃতি অন্তান্ত স্থানে সকলেই স্বর্ণালঙ্কার পায়ে পরিয়া থাকেন। মুকুট হার কেয়ুর প্রভৃতি অলঙ্কারে যেমন অঙ্গ স্থশোভিত হয় এবং তাহ দেখিলে চক্ষের প্রতি জন্মে, বাক্যেরও সেই রূপ অলঙ্কার অাছে। অলঙ্কার সুশোভিত বাক্য শুনিলে কিম্বা পাঠ করিলে কর্ণের এবং মনের আননা জন্মে । বনবাসী অসভ্য লোকদের ভাল অলঙ্কার নাই ; তাহারা ভাল অলঙ্কার গড়িয়া অঙ্গের বেশভূষা করিতে জানে না। মানুষে প্রথম প্রথম ভাল অলঙ্কায় দিয়া ভাষাও সাজাইতে জানিত না । সৰ্ব্বাগ্রে সামান্ত পদ্যে মিল করিয়া কথা কহিতে পারিলেই তাহা লোকের প্রতিকর হইত। মাছের মা, শাকের हूँ!” । ‘রাঙা দিদি খোকার মা, আমি না এলে যেও ন’।– এই রূপে অল্পে অল্পে রসাত্মক বাক্যের স্বষ্টি হইল । কেহ একটু রসিকতা করিয়া কথা কহিতে গেলেই সে কথা পদ্যে প্রকাশ করিত। অতএব অক্ষর সংখ্যার নির্দিষ্ট পরিমাণ এবং বর্ণের নিল থাকিলে বাক্য শুনিতে মিষ্ট হয় এই জ্ঞান মামুযের মনে প্রথম উদিত হইয়াছিল । কিন্তু কেবল কানে মিষ্ট শুনাইলে সৰ্ব্বাঙ্গমুন্দর হর না, মনেও একটু চিস্ত করা চাই। অতএব ভাব থাকা আরখক। কিন্তু অত্যন্ত অসভ্য অবস্থায় লোকে গুঢ় ভাব জানিতে পারে না, সে কারণ একটু একটু হিয়ালীর আয়ন্ত হইল। উত্তর কালে এই সকল গুণ মার্জিত হইয়। কাব্যরূপ ধারণ করিয়াছে। বখাৰ্থ ভাবসম্পন্ন কাব্য, অত্যন্ত অসভ্য অবস্থারও সম্পত্তি নহে, অত্যন্ত शठा गभारखe.हेशद्र बिकां* नाई। cष गभरग्न भांष्ट्रय প্রথম শিক্ষিত্ত্ব হইয় আসে, লোকের হৃদয় উদার ও কোমল থাকে, সেই সময়েই আমরা কবিতা স্থলীর जनझाज tતા ] 鲨 भभूब भूब्रशैौ ७निष्ठ नाहे । • . কাব্যের অলঙ্কার দুই প্রকার,—শদ্ধ এবং জর্থঘটিত। भक्षांशङ्गारङ्ग कt{ब्र ५१ छटमा ५ष१ भर्थीणकांग्ब्र रुनग्र পুলকিত হইতে থাকে। অনুপ্রাস, যমক এবং করুণাদি রসে অল্প ও দীর্ঘপ্রাণাদি বর্ণবিদ্যাস করিলে কবিতা শুনিতে মিষ্ট হয়। ইহাকেই শব্দালঙ্কার কহে। এতদ্ভিন্ন কবিরা, নানা প্রকার কৌশলে শব্দ সাজাইয়া কবিতা রচনা করেন । অৰ্দ্ধভ্রম ইহার একটা উদাহরণ । ইহাকেও শঙ্কালঙ্কার বলা যায়। যেখানে অর্থের চমৎকারিত্ব থাকে, তাহাকেই অর্থালঙ্কায় কহে। কাব্যে সচরাচর নিম্নলিখিত অলঙ্কারগুলির ব্যবহার দেখিতে পাওয়া যায়। এতদ্ভিন্ন আরও অনেক অলস্কার অাছে। সাহিত্যদর্পণ, কাব্যপ্রকাশ, সরস্বতীকণ্ঠভরণ পুস্তকে তাহার বিশেষ বিবরণ দেখ। অতিশয়োক্তি, অধিক, অন্বয়, অমুকুল, অপগুণ, , অনুজ্ঞা, অনুপ্রাস, অনুমান, অন্তোন্ত, অপহতি, অপ্রস্তুতপ্রশংসা, অভিধাহেতু, অর্থাত্তরস্তাস, অর্থীপত্তি, অর, অবজ্ঞালঙ্কতি, অসঙ্গতি, অসদর্থনদশনা, অসম্ভব, আবৃত্তিদীপক, আক্ষেপ, উৎপ্রেক্ষা, উত্তর, উদাত্ত, উপমা, উপমেয়োপুমা, উল্লাস, উল্লেখ, একাবলী । কারকদীপক, কারণমালা, কাব্যলিঙ্গ, চিত্র,তাগুণ, তুল্যযোগিতা, দীপক, দৃষ্টান্ত, নিদর্শন, নিরুক্তি, পরিকর, পরিকরাঙ্কুর, পরিণাম, পরিবৃত্তি, পরিসংখ্যা, পৰ্য্যায়, পৰ্য্যায়োক্তি, পিন্থিত, পুনরুক্তবদাভাস, পূৰ্ব্বরূপ, প্রতিবস্তুপমা, প্রতিষেধ, প্রতীপ, প্রত্যনীক, প্রস্তুতাঙ্কুর, প্রহর্ষণ প্রৌঢ়োক্তি, তাবিক, তাধাসমাবেশ, ভ্রাস্তিমান, মুদ্রা, যকম, যুক্তি, রত্নাবলী, রূপক, ললিত, ' লেশ, বিকল্প, বিচিত্র, যিধি, বিতাবনা, বিরোধ, বিরোধাভাস, বিশেষ,বিশেষোক্তি,বিষয়,বিষাদান, ব্যাঘাত, ব্যাজনিন্দা, ব্যাজস্থতি, ব্যাজ্যোক্তি, ব্যতিরেক, শ্লেষ, সন্দেহ, সম, সমাধি, সমাসোক্তি, সমুচ্চয়, সস্তাবন, - সামান্ত, সার, স্বক্ষ, স্তোকোক্তি, স্থতিমান, স্বভাবোক্তি, হেতু, হেত্বপলুতি। ' অলঙ্কুমারি (ত্রি) অলং পর্যাপ্তং কুমার্ষ্যৈ অবিবাহিতাকন্যাভরণার। অবিবাহিত কস্তার ভরণপোষণোপযোগী ধন প্রভৃতি । অলঙ্কত (রি ) অলম্স্ক-কৰ্ম্মণি জ্ঞ। ভূষিত । - অলঙ্কতি (স্ত্রী) অলঙ্কক ভাবে জিন্ জগায়। স্কুল।
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৬০২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।