অবধূত -l. - ज्ञान । याश श्हेटङ नौभ। कङ्गो शांग्न। अंक्षी दिउक्लिङ्ग७ অবধিত্ব আছে যথা—“অপসরতোমেষাদপসরতি মেয ইত্যাদেী একস্তাবধিত্বং বিবক্ষ্যতো। (রামতর্কবাগীশ)। প্রথমে দুইটী মেষ, রাখালের বাট হইতে মাঠে যাইয়া দুইটী দুইদিকে গেল, সেই দুইটার গমন বিষয়েই পরম্পর ছুইটীকে অবধি করা যাইবে। পূৰ্ব্ব এবং পর সীমা এই দুষ্ট রূপ। যেমন, কলিকাত অবধি হইতে কাশী অবধির গাড়ী ভাড়। এত । এন্থলে কলিকাতা পূৰ্ব্ব অবধি এবং কাশী পর অবধি। কিন্তু বাঙ্গালায় এরূপ প্রয়োগ নাই । প্রকারান্তরে অবধি তিন প্রকার। দেশকৃত, কালকৃত এবং বুদ্ধি কল্পিত । দেশকৃত, কলিকাতা অবধি হইতে ইত্যাদি। চন্দ্রের গ্রাস অবধি করিয়া মোক্ষ অবধি পর্য্যন্ত জপ কয়িবে। এখানে গ্রাস কাল অবধিকে কালকৃত পূৰ্ব্ব অবধি এবং মোক্ষকাল অবধিকে কালকৃত পর অবধি বলা যায়। কুলকামিনীরা যে কথা বলে তাহা সখীকর্ণবধি, অর্থাৎ এত ধীরে ধীরে কথা বলে যে, তাহা পাশ্বস্থ সর্থীই শুনিতে পায়, আর কেহ শুনিতে পায় ন। এখানে কুলকামিনীর মুখকে কবির বুদ্ধি কল্পিত পূৰ্ব্ব অবধি বলা যায় ; এবং যে সখী তাহার স্বাক্য শ্রবণ করেন সেই সর্থীর কাণকে কবির বুদ্ধি কল্পিত পর অবধি বলা গিয়া থাকে। (স্বাভিধেয়াপেক্ষোহুবধিনিয়মে ব্যবস্থা । (সি কৌ-। পা ১ । ১। ৩৪ স্বত্রে ) । * । জনপদ তদবধ্যোশ্চ। পা ৪ ৷ ২ ৷ ১২৪ ৷ পাণিনির এ স্বত্রটও দেশকৃত অবধি বিধায়ক। অবধিমৎ (ত্রি) অবধিরস্ত্যন্ত মতুপ অবধিবিশিষ্ট। নব্য নৈয়ায়িকের অবধিমত্বকেই (অবধিকেই) পঞ্চমীর অর্থ বলিয়া স্বীকার করেন। অবধীয়মান (ত্রি) অব-ধা-কৰ্ম্মণি শানচ, আকারস্ত छेझम्। ধে ৰিবয়ে মনোযোগ করা হইতেছে। अरुशैज़ । अदछायाम् अमख छूद्रां० १० नक• cगणै. गऎ. অবধীয়য়তি। লুঙ, আবৰধীরৎ। লিট, অবধারয়ামাস। অবস্ত উপসৰ্গত্বে লুঙ, অবাদিীরৎ । ত্ত অবধীররিা। অবধারণা (স্ত্রী) অবধীর শিচ-ভাবে যুচ। অবজ্ঞা। তিরস্কার। (ক্লী ) ভাবে লুটি অবজ্ঞা । তিরস্কার। অবধারিত (ত্রি) অরধীর-শিচ-কৰ্ম্মণি জ্ঞ। অবজ্ঞাত। স্বাস্থাকে অবজ্ঞা করা হইয়াছে। যাহাকে তিরস্কার করা হইয়াছে। "অবধারিতমুহৃস্বাক্যস্ত’। (পঞ্চতন্ত্র ) । অবধূত (লি) অৰুন্ধুক্ত। কম্পিত। কৃষ্ণ বন্ধুৰ্বোন্তর্গত [ (૨૯] जयशूड ॐनिषन् बिभय । अउिडूङ । निरहिंड। अनाशूछ । (পুং ) সন্ন্যাসী বিশেষ । - অবধূত সন্ন্যাসীর মধ্যে কতকগুলি শৈব এবং কতক গুলি বৈষ্ণব । মহানিৰ্ব্বাণ তন্ত্রে এবং যোগসারে শৈব অবধূতদের বিবরণ লিখিত হইয়াছে। বৃহৎ শঙ্করবিজয়েও এই সম্প্রদায়ের বিযয়ণ দেখা যায়। মহানিৰ্ব্বাণ তন্ত্রে প্রধানতঃ চারি প্রকার অবধূত সন্ন্যালীর কথা দৃষ্ট হয়,—ব্ৰহ্মাবধূত, শৈবাধূত, বীরাবধূত, কুলাবধূত। ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় এবং বৈশু ব্রহ্মোপাসক হইলে তাহাদিগকে যতি বা ব্ৰহ্মাবধূত বলা যায়। এ অবস্থার র্তাহারা গৃহাশ্রমেও থাকিতে পারেন কিন্ধ সংসারধৰ্ম্ম ত্যাগ করিয়া সন্ন্যাসী হইতে পারেন। বিধিপূৰ্ব্বক পুর্ণাভিষিক্ত হইলে তেমন সন্ন্যাসীকে শৈবাধুত কহে। বীরাবধূতদের মস্তকে দীর্ঘ ও অসংস্কৃত কেশ। কেহ রুদ্র ক্ষের কেহ বা হাড়ের মাল৷ গলায় পরিয়া থাকেন। তাহাদের মধ্যে কেহ বা বিবস্ত্র, কাহার বা কেীপীন পর, এবং কাহার অঙ্গে ভস্ম মাখ কাহার ও বা অঙ্গ রক্তচন্দনে লিপ্ত। র্তাহাদের হাতে মানুষের মাথার খুলী, কাষ্ঠদও, মৃগচৰ্ম্ম, পরশু, খট্রাঙ্গ, ডমরু এবং ঝৰয় । ইহঁাদের মধ্যে কেহ কেহ বা গেরুয়া বস্ত্রও পরিধান করেন। ধারাবধূতেরা সকলেই গাজা ও মদ্য সেবন করিয়া থাকেন । - - কুলাচার মত অভিষিক্ত হইরা যে সাধক গৃহাশ্রমে - থাকেন তাহাকে কুলাবধূত কহে। শঙ্করবিজয়ে দশ প্রকার অবধূতের কথা লিখিত হইয়াছে,—তীর্থ, আশ্রম, বন, অরণ্য, গিরি, পৰ্ব্বত, সাগর, সরস্বতী, ভারতী এবং পুরী। যে সকল সন্ন্যাসী ত্রিবেণী প্রভৃতি তীর্থ স্থানে থাকিয়া স্নানাদি করেন তাহাদের নাম তীর্থ। ষে সকল সন্ন্যাসী আশাবিবর্জিত এবং সাধনস্বারা পুনর্জন্ম হইতে भूख्गिाड कप्झन उँाशनि'एक अाथम करश्। दान এবং নিঝরে যাহারা বাস করেন তেমন যোগীকে বন বলা যায় । যাহারা অরণ্যে বাস করেন এবং সৰ্ব্বদাই আনন্দিত, তাদৃশ সন্ন্যাসীর নাম অরণ্য। যে সকল সন্ন্যাসী গিয়িভে বাস করেন, র্যাহারা গীতাত্যাসে নিরত এবং র্যাহাজের বুদ্ধি গম্ভীর ও অচল তাহাদিগকে গিরি বলা যায়। যাহারা পৰ্ব্বতের মূলে বাস করেন, র্যাহার। ধ্যানে প্রবীণ এবং সারাংলার পরব্রহ্মতত্বজ্ঞ তেমন সন্ন্যাসীকে পৰ্ব্বত্ব কহে। ৰে সৰল সন্ন্যাসী দাগর
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৬১৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।