অশ্বচক্র ইহার পরিবর্তে আড়শ গাছ ব্যবহৃত হয়। অনেকের মতে অশ্বগন্ধ এবং আড়শ, একই গাছ। অশ্বগন্ধার মূল বলকর, ধাতুপরিবর্তক ও শুক্রবৃদ্ধিকর । ইহা ক্ষয়কশ শিশুদের দৌৰ্ব্বল্যরোগে এবং বাতের পীড়ায় বিশেষ উপকার করিয়া থাকে। কেহ কেহ বলেন যে, ইহাতে প্রস্রাব ও নিদ্রা হয়। পৃষ্ঠাঘাত, পুরাতনক্ষত এবং কোন স্থান ফুলিয়া উঠিলে ইহার পাতা ও ছালের প্রলেপ দিলে উপকার দর্শে। অস্থি ভাঙ্গিয়া গেলে কিম্বা বাতের পড়ায় গ্রন্থি কন কন করিলে অশ্বগন্ধার প্রলেপে যন্ত্রণ নিবারণ হয়। ইহার ফল মূত্রকর। ইহাতে অশ্বগন্ধ তৈল, অশ্বগন্ধা স্থত প্রভৃতি নানা প্রকার ঔষধ প্রস্তুত হয় । অশ্বগন্ধান্বত –গব্য দ্বত / চার সের প্রথমে মৃচ্ছ। করিয়া লইবে। পরে কাথার্থ—অশ্বগন্ধার মূলের ছাল ১২। • সাড়ে বার সের, জল ৬৪ সের, সিদ্ধ করিয়া শেষ ১৬ সের ; ছাগদুগ্ধ ১৬ সের ; ছাগমাংস ২৫ সের, জল ১২৮ সের, সিদ্ধ করিয়া শেষ ৩২ সের ; এই সকল দ্রব্য পৃথক পৃথক্ করিয়া স্বতের সঙ্গে পাক করিবে । কন্ধার্থ– কাকলা, ক্ষীরকাকলা, শ্বেতবেড়েলা, গোরক্ষচাকুলে মূলের ছাল, অশ্বগন্ধ, অনন্তমূল, গুলঞ্চ, বংশলোচন, আলকুশী বীজ, বড় এলাচ, জ্যেষ্ঠমধু, মনক্কা, মাযাণী, মুগানী, জীবন্তী, পিপুল, বেড়েলা, শতমূলী, ভূমীকুমাও, সমস্ত মিলিত /১ সের। স্বতের সঙ্গে পাক করিবে। পাক শেষে ছাকিয়া, য়ুত শীতল হইলে তাহাতে মধু • সের এবং চিনি। সের মিশাইবে । এই দ্বত ধাতুপোষক ও পরিবর্তৃক ইহা সেবন করিলে বলবীৰ্য্যাদি বৃদ্ধি হর । অশ্বগোযুগ (রী ) অশ্ব-দ্বিত্বে গেযুগচ । ( দ্বিত্বে গোয়ুগচ ৷ পা ৫ । ২ ২৯) । অশ্বদ্বয়। এক যোড়া ঘোড়া । অশ্বগোষ্ঠ (ক্লা) অশ্বানাং স্থানং স্থানার্থে গোষ্ঠচ (গোষ্ঠীদয়ঃ স্থানাদিযু পণ্ডনামাদিভ্য উপসংখ্যানম্। বাৰ্বিক, a । ২ । ২৯ )। অশ্বশালা। আস্তাবল । aী (পুং ) অশ্বস্ত গ্রীব ইব গ্রীব যন্ত। বিষ্ণুদ্বেষ্ট জরুর বিশেষ। হয়গ্ৰীব নামে বিষ্ণুর অবতার বিশেষ । অশ্বস্ত্র (পুং ) অশ্বং হস্তি হন-( অমনুষ্যকর্তৃকে চ । পা ৩। ২ । ৫৩) ইতি টক্ ৷ উপ- স০ করবীর বৃক্ষ । অশ্বচক্র ( ক্লী) শতরঞ্জ খেলায় মাত না করিয়া ঘোড়ার কিস্তি দ্বারা রাজাকে ঘুরাণ। জয়াচার্য্যোক্ত চক্রবিশেষ। অশ্বসমূহ। (পুং শহরদৈত্যের সেনাপতি বিশেষ। জাম্ব [ ৬৩৯ ] জশ্বথ বতীপুত্র শাম্ব তাহাকে বিমষ্ট করিয়াছিলেন । অশ্বচিকিৎসা ( স্ত্রী ) ৬-তৎ । ঘোড়ার রোগ নিবারণের উপায় । ( জয়দত্তকৃত গ্রন্থে ইহার বিস্তারিত বিবরণ লিখিত আছে )। অশ্বচেষ্টিত (ক্ল) অশ্বস্ত চেষ্টতম্।। ৬-তৎ। অশ্বের চেষ্টত। ঘোড়ার লায়কৃত ব্যাপার বিশেষ। দৈব শুভ ও অশুভ সুচক চিন্তু । বৃহৎ সংহিতায় তাহার বিবরণ আছে। বথা,-ঘোড়ার সর্বাঙ্গ জলিয়া উঠিলে বা ঘোড়ার সৰ্ব্বাঙ্গ অগ্নিকশাযুক্ত হইলে দুই বৎসর ব্যাপিয়া বৃষ্টি হয় না। মেটু জলিয়া উঠিলে রাজার অন্তঃপুর নাশ পায়। উদর প্রদীপ্ত হইলে ধনাগার শূন্ত হয়। গুহে, ও পুচ্ছে অগ্নি লাগিলে পরাজয় হয়। মুখ ও মস্তক জ্বলিলে জয় হইয়া থাকে। অশ্বতর (পুং) অফুরন্থ: অশ্ব-তত্ত্বত্বে ৪রচ, মুড়ীর গর্ভে গাধার ঔরসজাত পশুবিশেষ। খচর । সর্পবিশেষ। গন্ধৰ্ব্ব বিশেষ। বেসর। (অশ্বতরো বেসরে চ নাগ রাঙ্কান্তরেইপি চ । বিশ্ব) । * । বৎসোক্ষার্শ্বৰ্ষভেভ্যশ্চ তসুত্বে। প। ৫ । ৩। ৯১ ৷ তমুত্ব বুঝাইলে বৎস উক্ষ অশ্ব এবং ঋষভ এই করটী শব্যের উত্তরেও ইরচ, প্রত্যর হয়। (অশ্বেনাশ্বায়ামুৎপরে ইশ্বস্তস্ত তরুত্বমন্তপিতৃকত। ইতি কাশিকা ) । ( স্ত্রী ) ধিত্বাৎ জীপ, অশ্বতরী। অশ্বথ (পুং ) অশ্বে পৰ্ব্বতাদিব্যাপ্ত-প্রদেশে তিষ্ঠতীতি স্থ-ক সকারস্ত তকায়: । মলো (Ficum religiosa) qata "Tf5 gxfstofs চলিত কথায় ইহাকে "অশ্বথ গাছ কহে। ইহার হিনী নাম পিপর বা পিপল । পিপল শব, পিপ্পল শব্দের অপভ্রংশ। অনেক স্থানে ইহা পাকুড় নামে প্রসিদ্ধ। কিন্তু পাকুড় স্বতন্ত্র গাছ। অশ্বর্থের এই কয়েকট পর্য্যায় দেখিতে পাওয়; যায়, —বোধিদ্রুম, চলদল, পিপ্পল, কুঞ্জরাশন, অচ্যুতাবাস, চলপত্র, পবিত্রক, শুভদ, বোধিবৃক্ষ, যাঞ্জিক, গজভক্ষণ, প্রমান, ক্ষরিক্রম, বিপ্ৰ, মঙ্গল্য, খামল, গুহপুষ্প,সেব্য, সত্য, গুচিক্রম, ধসুবৃক্ষ । অশ্বখবৃক্ষের কয়েক প্রকার জাতি আছে। যথা— গর্দভাও, গজহুগু, বেলিয়া পিপ্পল, ননীবৃক্ষ ইত্যাদি। অশ্বখ আতি বৃহৎ বৃক্ষ। চতুর্দিকে ইহার শাখা প্রশাখা বিস্তীর্থ হইয়া থাকে। চৈত্র বৈশাখ মাসে নূতন পাতা दाश्द्रि झहेब्रा य१न दाबूद्र हिप्झांप्न ठम् ठड् कब्रिब्र কাপিতে থাকে, সে সময়ে এই গাছের অপূৰ্ব্ব . শোভা
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৬৬৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।