অগ্নিশিখ। সঙ্গে মিশিয়া উহা কাষ্ঠ ও পত্রে পরিণত হয় । আবার ঐ কাষ্ঠ ও পত্র পুনৰ্ব্বার পচিলে বা পুড়িলে তাহাতে অঙ্গারক বাষ্প জন্মে। সেই অঙ্গরক বান্প হইতে পুনৰ্ব্বার কাঠের উৎপত্তি হয় । জগতের এইটা বড় আশ্চৰ্য্য কৌশল । সুৰ্য্যের আলো পাইলে বৃক্ষাদি, বায়ুর অঙ্গার বাছিয়া লইয়া অম্লজানের ভাগ পরিত্যাগ করিতে পারে। অঙ্গারক বাষ্প গ্রহণ করিবার সময় বৃক্ষের স্বৰ্য্য কিরণের কিয়দংশ উত্তাপ ও আলোক সঞ্চয় করিয়া রাখে। তাহদের শরীরে ইহা পরিপাক হইয়া যায় না । কালে যখন আবার সেই কাষ্ঠে অম্লজান্ মিশিবার সময় আইসে, তখন এই স্বৰ্য্য কিরণ টুকু বাহির করিয়া দিতে হয় । তাই আগুন জালিলে উত্তাপ ও আলো হয়। কত যুগ যুগান্তরের স্বৰ্য্য কিরণ রাণীগঞ্জের মটীর নীচে পোত আছে, আজ তাহাই আমরা বাহির করিয়া অন্নাদি রন্ধন করিতেছি। অঙ্গারাদি পুড়িবার সময় নূতন বিমিশ্র বাষ্প উদ্ভব হইয়া যখন উপরে উঠতে থাকে, তখন ঐ উত্তাপে উত্তপ্ত হইয়া এই বাষ্প জ্যোতিস্ময় মূৰ্ত্তি ধারণ করে। ইহাই অগ্নিশিখা ৷ শিখার ভিতরটা অগ্নিময় নয়, তাহা হইলে অধিক উত্তাপ হইত, কিন্তু প্রচুর আলো হইত না। জলজান ও wzgra ofęta co fisi (Oxyhydrogen flame) উখিত হয়, তাহার তাপ এত উগ্ৰ যে কাষ্ঠের স্যায় লোহকে ভস্ম করিয়া দিতে পারে, কিন্তু তষ্ঠার আলো নিতান্ত অন্ন, দিনের বেলা দেখিতে পাওয়া যায় না। অগ্নিশিখার রূপ এই প্রকার-– ( ১ ) অন্তর্দেশ, ইহার ভিতর অঙ্গর বাষ্পাদি দাহ পদার্থ থাকে, কিন্তু প্রজ্বলিত ভাবে নয় । একটী কাচের নলের এক মুখ ষ্ট হার ভিতর দিলে অপর মুখ দিয়া বাষ্প নির্গত হইতে থাকে, এক্ট বাম্পে আগুন দিলেই প্রজ্বলিত হয়, ইহাতেই বেশ বুঝিতে পারা যায় যে, ঐ স্থানের যাম্প পুড়িতেছে না । এই অস্তর্দেশে অম্লজান ভাল করিয়া প্রবেশ করিতে পারে না, সেই জন্তু এস্থানে অঙ্গারকণা প্রভৃতি দাহ পদার্থ অপ্রজ্বলিত ভাবে অবস্থিতি করে । ( ২ ) মধ্যদেশ। এখানে বায়ুর অম্লজান অধিক পরিমাণে যাক্টতে পারে, সে জন্ত উহা অঙ্গারের সঙ্গে মিশিয়া জলিষ্ঠে থাকে, কিন্তু সম্পূর্ণ ভাবে নয়। অনেক অঙ্গার • কণী কঠিন অবস্থাতে রহিয়া যায়, উত্তাপে তাছারাই শুভ্ৰ উজ্জ্বল ৰূপ ধারণ করিয়া আলোক প্রদান করে। শিখার এই ভাগই জ্যোতিপয়, অপর ভাগে আলো [•] - LLA: No নাই। (৩) বহির্ভাগ। এখানে আমজানের অভাবনাই, সে জন্ত উহা দাহ বাম্পের সঙ্গে মিশিয়া উগ্ৰতেজে পুড়িতে থাকে। অঙ্গর কণা সমুদয় যেমন এখানে জালিয় পড়ে, অমনি জলিয়া অঙ্গারক বাষ্প হইয়া যায়, জ্যোতিৰ্ম্ময় হইবার অবকাশ পায় না, তাই শিখার বহির্ভাগ হইতে আলো হয় না। অতএব ইহাই প্রতিপন্ন হইতেছে যে, অগ্নিশিখার সমুদয় অংশ যদি এক কালে পুড়িতে থাকে তাহা হইলে আলো হয় না । [আলোক শব্দে অপরাপর বৃত্তান্ত দেখ ] । এখানে দীপশিখায় একটী চিত্র দেওয়া গেল। ইহার মধ্যস্থল কৃষ্ণবর্ণ। ঐ স্থানে বাষ্প আসিয়া জমিত্তেছে । ঐ বাম্পে তাপ,নাই। এবং ॐश लए इट्रेटठ८झ मी । কাচের নলের ভিতর দিয়া একখানি কাগজ দ্বীপশিখায় ঠিক মধ্যস্থলে প্রবেশ করাইলে পুড়িয়া যায় না। এথানে ঐ কৃষ্ণবর্ণ বাম্পের মধ্যে বক্র কাচ নলের এক মুখ প্রবেশ করানো হইয়াছে। ঐ নলের অন্ত মুখ দিয়া অদগ্ধ বাষ্প বাহির হইতেছে। অগ্নিগুশ্ৰষা (স্ত্রী) ৬-তং। যথাবিধি হোমকাৰ্য্য। শ্র-সন্ত্ৰ অ শুশ্ৰষ । সন প্রত্যয় করিলে ধাতু অভ্যস্ত হয় । * । সন্তঙোঃ । পা ৬। ১। ৯। সন প্রত্যয়াস্ত ও মঙ প্রত্য, রাস্ত ধাতুর প্রথম একাচ ভাগের দ্বিত্ব হয়। কিন্তু প্রথম ভাগের আদিতে যদি অচ থাকে তবে দ্বিতীয় একাচ ভাগের দ্বিত্ব হইবে। এই সুত্রানুসারে প্রথমে “শুশ্রুধ’ এই প্রকার রূপ হইল। তাহার পর,— * অ প্রত্যয়াং । পা ৩। ৩। ১২। প্রত্যন্ধান্ত ধাতুর উত্তর অ প্রত্যয় হয়। জ প্রত্যয় নিম্পন্ন শব্দগুলি স্ত্রীলিঙ্গ। - অগ্নিশেখর (পুং ) অগ্নিরিব শেখরমগ্ৰং যষ্ঠ। কুঙ্কুম বৃক্ষ। কুসুমকৃক্ষ। জাঙ্গলীবৃক্ষ। (ত্রি) অগ্নিতুল্য অগ্রবিশিষ্ট। অষ্টিং (পুং) অগ্নি-জুপি ৷ জণ্ডিতে বত্র।*। আগ্নেঃ ভংস্তোমসোমাঃ । পা ৮। ৩। ৮২ শক্ষিনের পর স্বৎ, স্কোম এবং সোম শঙ্কের সঞ্চার বন্ধ হয়। बक्षा-बथि६९, अप्टेिम्बा, अप्रीदा:ोaश्वकोश्वाश অগ্নিষ্ট (পুং ) अजिङि कलक्शिरंiण*ि**
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৭৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।