wife, শত্ব (ত্রি) শক, ক । শক্তি বিশিষ্ট, সমর্থ। পৰ্য্যায়-সহ, ক্ষম, প্রভু, উষ্ণু । ( হেম ) ২ প্রিয়ংবদ । ( অমরটীকায় স্বামী ) শক্তরূপ (ত্রি ) দৃঢ়ৰূপ । কঠিন রকমের । *द्धाद (*९) छूमा, जहै षयांनि फू*, छणिङ झांछू। “ধান ভ্রষ্টবাবে ভূমি স্ক্রিয়tং পুং ভূমি শক্তবঃ। কেচিত্ত, শঙ্করস্ত্রীতি বন্ধুর ভূযনি ক্সিয়াম্।।” (জটাধয় ) শক্তসিংহ, মিবারপতি রাণা প্রতাপসিংহের ভ্রাতা। ভ্রাতৃবিরোধের বশবৰ্ত্তী হইয়া ইনি প্রথমে মোগলসম্রাট, অকবরশাহের পক্ষাবলম্বন করেন। পরে ভ্রাতার রাজপুতোচিত বীরত্বে মুগ্ধ হইয়া পুনরায় তদীয় শরণাপন্ন হন । [ প্রতাপসিংহ, রাণা দেখ। ] শক্তি ( স্ত্রী) শক-ক্তি সামর্থ, বল, ক্ষমতা । পৰ্য্যায়-দ্রবিণ, তর, বল, শৌর্য্য, স্থাম, শুশ্ব, পরাক্রম, প্রাণ, সহস্, উর্জ। ( জটাধর ) ২ কায়জমনসামর্থ্য । ( নাগোজী ভট্ট ) “যা দেবী সৰ্ব্বভূতেষু শক্তিরূপেণ সংস্থিতা।" ( দেবীমাহাত্মা ) শক্যতে জেতুমনয় শক-ক্তিন । যাহা দ্বারা শত্রুপরাজয় করা যায়, এইরূপ কার্যোৎপাদনযোগ্য ধৰ্ম্মবিশেষ। রাজাদিগের তিন প্রকার শক্তি-প্রভূশক্তি, মন্ত্রশক্তি ও উৎসাহশক্তি। কোষ ও দও বিষয়ে সৰ্ব্বতোমুখী ক্ষমতার নাম প্রভুশক্তি, বিক্রমপ্রকাশ পূৰ্ব্বক স্বশক্তি দ্বারা বিস্করণের নাম উৎসাহশক্তি এবং সন্ধি, বিগ্ৰহ প্রভৃতি ও সামদানাদি বিষয়ে যথারূপে অবস্থানের নাম মন্ত্রশক্তি। রাজা এই ত্রিশক্তিযুক্ত হইয়া অবস্থান করিবেন। ৩ ষ্ট্ৰীদেবতা, দেবীমূৰ্ত্তি। ৪ গৌরী। ৫ লক্ষ্মী। (শব্দমালা) ;ি এই দেধীশক্তি ত্রিবিধ-সাত্বিকী, রাজসী ও তামসী। শ্বেতবর্ণ ব্রহ্মসংস্থিত সাত্বিকী শক্তি ; রক্তবর্ণ বৈষ্ণবী রাজনীশক্তি ও কৃষ্ণবর্ণ তামসী রৌদ্রীশক্তি। এক পরম দেবতাই প্রয়োজনানুসারে ত্ৰিশক্তিরূপে বিভক্ত হইয়াছেন।
- এধ ত্রিশক্তিরদিষ্ট নয়সিদ্ধাস্তুগামিনী । এষা শ্বেত পরাস্বষ্টি: সাত্ত্বিকী ব্রহ্মসংস্থিত ॥ এষৈব রক্ত রাজসী বৈষ্ণবী পরিকীৰ্ত্তিতা । * এধৈব কৃষ্ণ তামসী রৌদ্রী দেবী প্রকীৰ্ত্তিতা ॥ পরমাত্মা যথা দেবো এক এব ত্রিধ স্থিতঃ । প্রয়োজনবশাচ্ছক্তিয়েকৈব ত্রিবিধা ভবেৎ।”
( বরাহপু ত্রিশক্তিনামাধ্যায় ) • বিন্দু শিবস্বরূপ ও বীজ শক্তিস্বরূপ, এই দুয়ের একত্র সংযোগে নাদ । এই নাদ হইতে আবার ত্রিশক্তির উৎপত্তি । ইছা ইচ্ছাশক্তি, ক্রিয়াশক্তি ও জ্ঞানশক্তি নামে কথিত এবং এই ত্ৰিশক্তি, যথাক্রমে গৌরী, ব্রাহ্মী ও বৈষ্ণবীশক্তি ভেদে পরিচিত। "বসু: শিবাত্মকন্তর বীজং শব্যাত্মকং স্বতম্। গুয়োর্যোগে ভবেন্নাদস্তেভো জাতান্ত্রিশক্তয় ॥’ (ক্রিয়াসায়) སྟོ། : [ २२8 ] k “हेझ किद्रां ऊथ छांन६ cशोन्नैौ खांकौ फू दक्षरी । ত্রিধা শক্তি: স্থিত যন্ত্র তৎপরং জ্যোতিরোমিতি ॥*(গৌরীসংহিতা) ইহা ভিন্ন ব্রহ্মবৈবৰ্ত্ত পুরাণে অষ্টশক্তির উল্লেখ আছে, যথা – ইন্দ্রাণী, বৈষ্ণবী, ব্ৰহ্মাণী, কৌমারী, মারসিংকী, বারাহী, মহেশ্বরী ও ভৈরবী । “ইন্দ্রাণী বৈষ্ণবী শান্ত ব্ৰহ্মাণী ব্ৰহ্মৰাজিনী । কৌমারী নারসিংহ চ বারাহী বিকটাকৃতিঃ ॥ মাহেশ্বরী মহামায় ভৈরবী ভীমরূপিণী । অষ্টেী চ শক্তত্বঃ সৰ্ব্ব থস্থা প্রযযুমুদ ॥” (ব্রহ্মবৈবৰ্ত্তপু শ্ৰীকৃষ্ণজন্মখ” ১১৯ অ” ) বাণযুদ্ধ কালে এই সকল শক্তি সহৰ্ষে রধারোহণ করিয়া যুদ্ধ স্থলে গমন করিয়াছিলেন । স্থানাস্তরে নবশক্তিরও পরিচয় পাওয়া যায়, যথা—বৈষ্ণবী, ব্ৰহ্মাণী, রৌদ্রী, মহেশ্বরী, নারসিংহী, বারাহী, ইন্দ্রাণী, কাৰ্ত্তিকী r ও সর্বমঙ্গলা । এই সকল শক্তির যথাযোগ্য পুজা বিধেয় । “তত্র পদ্মে চাষ্টদলে মধ্যে চ ভক্তিপূৰ্ব্বকৰ্ম্ম । বৈঞ্চবঞ্চৈব ব্রহ্মাণীং রৌদ্রীং মাহেশ্বরং তথা ॥ নরসিংহৗঞ্চ বারাইমিন্দ্রাণীং কাৰ্ত্তিকীং তথা । সৰ্ব্বশক্তিস্বরূপাঞ্চ প্রধানাং সৰ্ব্বমঙ্গলাম্। নবশত্তাশ্চ সংপূজ্য ঘটে দেবাংশ্চ পুঞ্জয়েৎ ।” ( ব্রহ্মবৈবর্তপু প্রকৃতিথ” ৬১ অ” ) এতদ্ভিন্ন পুরাণ ও তন্ত্রাদিতে আরও অনেক শক্তির উল্লেখ আছে। নিম্নে ৫•ট বিষ্ণুশক্তি ও ৫০ট রুদ্রশক্তির নাম উল্লিখিত হইল : পঞ্চাশদ বিষ্ণুশক্তি যথা—কীৰ্ত্তি, কান্তি, তুষ্টি, পুষ্টি, ধৃতি, শাস্তি, ক্রিয়া, দয়া, মেধা, শ্রদ্ধা, লজ্জা, লক্ষ্মী, সরস্বতী, প্রীতি, রীতি, রম, জয়া, দুর্গ, প্রভা, সত্য, চণ্ড, বাণী, বিলাসিনী, বিরজা, বিজয়া, বিশ্বা, বিনদ, স্বনদ, স্মৃতি, ঋদ্ধি, সমৃদ্ধি, শুদ্ধি, ভক্তি, মুক্তি, মতি, ক্ষমা,রমা, উমা, ক্লেদিনী, ক্লিয়া, বসুধা, সুহ্ম, সন্ধ্যা, প্রঞ্জা, প্রভা, নিশ, অমোঘ, বিদ্যুত, পর ও পরায়ণ এই ৫•ট বিষ্ণুর শক্তি । পঞ্চাশৎ রুদ্রশক্তি যথা—গুণোদরী, বিরজা, শান্মলী, গোলাক্ষী, বৰ্ত্তাক্ষী, দীর্ঘঘোণ, সুধীর্ষমুখী, গোমুখী দীর্ঘজিহবা, কুণ্ডোদরী, উৰ্দ্ধকেশী, বিকৃতমুখী, জালামুখী, উল্কামুণী, মুখ্ৰীমুখ, বিস্কামুখী, মহাকালী,সরস্বতী, গেী, লম্বোদী, গ্রাবণী, নাগৰী, খেচরী, মঞ্জরী, রূপিণী, চিত্ৰিণী, কাকোদী, পূতনা, ভদ্রকালী, যোগিনী, শঙ্খিনী, গৰ্জিলী, কুজিনী, কপর্দিনী, জয়, রেবতী, মাধবী, বাঙ্কণী, বার্ধবী, কালরাত্রি, বঞ্জ, অমুখেম্বরী ও লক্ষ্মী ও ভূতিg •ট রূদ্রের শক্তি। (প্রপঞ্চসার )