শক্তি ] بالا ੋਚਿ। ৰিশিষ্ট দ্রব্যসম্বন্ধেল শক্তি প্রতিষধ্যতে ” দর্শনও শক্তি পাৰ জীৱন্ত হয় নাই। কারণৰেই অর্থাৎ প্রত্যক্ষ প্লমাণাদি দ্বারা নিশ্চিতরূপে জ্ঞাত দ্ৰব্যশক্তিবিশিষ্ট দ্রব্য সম্বন্ধবিশিষ্ট হইলে উহার স্বীয় ধৰ্ম্মাজুলীয়ে কাৰ্য্য করিতে পারে না, অনেক স্থলেই এইরূপ দেখা যায়। রসারণ বিজ্ঞান ও পদার্থবিজ্ঞানে আমরাও এই শক্তিপ্রতিবাধার (Counteraction or Neutrlisation of forces) of দৃষ্টান্ত দেখিতে পারি। প্রাচীন - প্রাভাকরগণের নিকট যে অষ্টবিধ পদার্থ স্বীকৃত হইয়াছে তন্মধ্যে শক্তিও একটী পদার্থ যথা। দ্রব্য, গুণ, কৰ্ম্ম, *সামান্ত, বিশেষ, পারতন্ত্র্য, শক্তি ও নিয়োগ । মীমাংসকগণও অন্ত প্রকার অষ্ট পদার্থ স্বীকার করেন, যথা— দ্রব্য, গুণ, কৰ্ম্ম, সামান্ত, সমবায়, শক্তি ও সাদৃশু । প্রাভাকরগণের মতে ঈশ্বরাস্তিত্বানুক্ষনেরন্তায় শক্তি ও শক্তিকার্য্য অনুমান সিদ্ধ । তত্ত্বচিত্তামণিগ্রন্থের অকুমান পরিশিষ্ট খণ্ডে লিখিত হইয়াছে- - “স্তাদেতৎ ঈশ্বরবচ্ছক্তিরপি কার্য্যৈনৈর্বানুমীয়তে।" আপত্তি হইতে পারে যে দ্রব্য, গুণ ও কৰ্ম্মে শক্তি থাকে, সুতরাং শক্তি পদার্থ ইহাদেরই অন্তভুক্তি, কিন্তু প্রভাকরগণ বলেন, অনুমাম দ্বারা জানা যাইতে পারে যে শক্তি, দ্রব্য, গুণ, কৰ্ম্ম, সমবায় প্রভৃতি হইতে স্বতন্ত্র পদার্থ। শক্তি সামান্তাদির স্থায় নিত্য বা স্থির পদার্থ নছে । ভাষাপরিচ্ছেদের দিনকরী মামী টীকায় লিখিত আছে, “তথাহি ন তাবৎ দ্রব্যাত্মিক শক্তি, গুণাস্তৃিত্তিত্বাৎ অতএব ন গুণাত্মিক কৰ্ম্মাত্মিক বা ন চ সামাষ্ঠীপ্তম্ভতমরূপ উৎপত্তিমৰে সতি বিনাশিত্বাৎ ।” প্রভাকরগণের যুক্তি এই যে বাছা দ্বারা যে কাৰ্য্য নিম্পন্ন হয় তাহাই সেই কাৰ্য্যসাধিক শক্তি । কার্য্যসাধন যোগ্যতাবিশিষ্ট ধৰ্ম্ম | ' বিশেষই শক্তি শঙ্কবাচ্য। স্থল বিশেষে এরূপও দেখিতে পাওয়া স্বায় যে প্রত্যক্ষ প্রমাণাদি দ্বারা সুনিশ্চিত বস্তুশক্তি অনেক স্থলে যথাযোগ্য কাৰ্য্য সাধনে সমর্থ হয় না। অনলের দাহিক শক্তি, বিষের প্রভাব, বীজের অঙ্কুল্পোৎপাদিক শক্তি সৰ্ব্বত্রই ক্রিয়া প্রকাশে সমর্থ হয় না। যাহার অভাবেই কার্য্যের অভাব হয় তাছাই কনিষ্ঠ ধৰ্ম্ম। কিন্তু দ্রব্যাদি পদাৰ্থ ব্যতীতও। শক্তি স্বতন্ত্র পদার্থরূপে পরিকীর্কিত। প্রভাকরগণের যুক্তি બરે ર “তথাহি যাদৃশাদেৰ ক্ষরতলানলসংযোগদাছে জাম্বতে তাশাদেৰ সতি প্রতিবন্ধকে ন জায়তে। অতো ঘৰভাবাৎ कtषैडिांवृक्तशश्णांशांदङ्कार°ब्र१ cउन दिन छमृसंॉबां६ अखद्धांबांश পপৰে তিৰে ধেনশাল্গুছি "তৰাচৰrজন্মানপরিশিষ্ট ভায়দর্শনে শক্তি বলির স্বীকৃত ; যথা— । “অখ শক্তিনিষেধে কিং প্রমাণম্ ম কিঞ্চিৎ? তৎ কিমস্তোৰ বাং মছি লো দর্শনে শক্তিপদার্থ এৰ নাস্তি। । কোহলে তৰ্বি ? কারণত্বমূ।” 3. সপ্তপদার্থ সংহিতা শিৰান্ত্যি জৰাৰ স্বরূপকেই শক্তি নামে অভিহিত করিয়াছেন। তদ ৰখা— “শক্তিত্বব্যাদিকস্বরূপমেব।" ( সপ্তপদার্থী সংহিতা ) আমরা প্রকৃতিকেও শক্তি বলিতে পারি। কেন না যাহা দ্বারা কোন কৰ্ম্ম নিম্পন্ন হয়, যাহাতে কাৰ্য্যসাধনের যোগ্যতা আছে তাঙ্কাই শক্তি। প্রকৃতি শব্দের বুৎপত্তি সাধনেও আমরা এই অর্থই প্রাপ্ত হই। প্র উপসর্গ পুৰ্ব্বক কৃ ধাতুর উত্তর কর্তৃবাচ্যে ক্তি প্রত্যয় করিয়া প্রকৃতি পদ সিদ্ধ হয় । যাহা কিছু উৎপাদন করে বা প্রকৃষ্টরূপে কোন কাৰ্য্য সাধন করে, তাঁহাই প্রকৃতি। বিজ্ঞানভিক্ষু বলেন, সাক্ষাৎ বা পরস্পর ভাবে পুকুতিই সৰ্ব্ব প্রকায় পরিণাম সাধন করে । এই নিমিত্তই ইহা প্রকৃতি নামে অভিহিত হইয়াছে । এই নিমিত্তই প্রকৃতির অপর পর্য্যায় শক্তি । এই প্রকৃতি অঞ্জ, শক্তি প্রধান, অব্যক্ত, মায়া, তমঃ ও অবিদ্যা প্রভৃতি নামে অভিহিত । পাণিনির মতে উপাদান কারণই প্রকৃতি । “জনিকওঁ, প্রকৃতিঃ ।” (প ১৪২• ) পতঞ্জলি, কৈয়ট, জয়াদিত্য ও নাগেশ প্রভৃতি সকলেই প্রকৃতিকে উপাদান কারণরূপেই বুঝিয়াছেন । নৈরায়িকগণ যে কারণত্বকেই শক্তি বলিয়াছেন, পাণিনির অভিপ্রায় ধরিয়া, প্রকৃতিকেই সেই শক্তির প্রতিনিধি বা পৰ্য্যায় বলিয়া অভিহিত করা যাইতে পারে। বশিষ্ঠদেব বলেন, “মাম রূপ বিনিমুক্ত জগৎ বাহাতে অবস্থান করে, তাহাকে কেহ প্রকৃতি, কেছ মায়া, কেহ অণু ইত্যাদি নামে অভিহিত করিয়া থাকে।” প্রীমদ্ভাগবতে জানা যায় যে প্রকৃতি পুরুষ ও কাল ব্রহ্ম হইতে ভিন্ন নছে। পুরুষ ও কাল ব্রহ্মেরই অবস্থা বিশেষ। প্রকৃতি ব্ৰহ্মেরই শক্তি। মাঙ্গাবাদীরা প্রকৃতিকেই মায়া বলিয়া অভিছিভ করেন । • আমরা যোগবশিষ্ঠ রামায়ণে দেখিতে পাই পৱিছিন্ন ও অপরিচ্ছিন্ন সমগ্র সভাই শক্তি। তাহ হইলে জ্ঞান বাইতেছে, যে পদার্থ মাত্রই শক্তি । শক্তিই দ্রব্য গুণ কৰ্ম্ম প্রভৃতি ৰিষিধ नरम अििछ। छिद्र डिल्ल श्रृंगार्थीक्षणि अख्र्मेिहे छिप्न छिप्न অবস্থ বিশেষ। আকাশ, দেশ, কাল, কি, পরমাণু, মন, বুদ্ধি, dat", `ಗ ৰে, প্রবন্ধ-ইৰান্ধীসকলেই শক্তিবিশেষ। . go - 4-, - : ... a . ", - * -
পাতা:বিশ্বকোষ বিংশ খণ্ড.djvu/১৩০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।