শত্রুঞ্জয়শৈল শত্রু (থ) পদ শীতনে (রুশদিভ্যাং কুন। উশ, ৪।১৩) ইতি কুল। শাতক, বিপরীতকারী, পৰ্যায় রিপু, বৈরি, সপত্ন, জরি, দ্বিশ, দ্বেষণ, যুদ্ধ", দ্বিৰ, ৰিপক্ষ, অস্থিত, অমিত্র, স্থ্য, শালব, অভিধাঠী, পর, অরাতি, প্রত্যথা, পরিপনি, বৃষ, প্রতিপক্ষ, ধিং, ঘাতক, ৰেধিনু, বিধি, ৰিংসক,জপ্রিয়, অভিধাতিন, জহিত, দৌদ্ধ । ( শব্দরত্ন” ) শক্রিংসহ (ত্রি) শক্রসহনশীল। যে শক্রকে সত্ত্ব করিতে পারে। শক্ৰয় সমকক্ষ ব্যক্তি । ( পা ৩২।৪৬ ) শত্রুক (পুং ) স্বার্থে কন্। শত্রু । শত্রুঘ (ত্রি) শত্ৰুনাশকারী। শত্ৰুঘাত (ত্রি) শক্ৰং হস্তীতি শত্র-ছন-ঘঞ । শত্রুবিনাশকারী, বৈরিনাশক । শত্রুঘাতিন (ত্রি ) শক্রমের পুত্র । ( রঘু •ારુ ) শত্রুঘ্ন (পুং ) শয়ন হস্তীতি হন। মুগবিভূজাদিত্বাং ক। যন্ধ অমঙ্গুষ্যকর্তৃকেইপি চেতাপি শব্দাৎ কৃতঘ্নশ ক্রম্নাদয়ঃ সিদ্ধ ইতি দুর্গসিংহঃ । ১ শ্রীরামচন্দ্রের ভ্রাতা। পৰ্য্যায় শত্ৰুমৰ্দ্দন । (শব্দরভু।”) রাজা দশরথের তৃতীয় পত্নী সুমিএ কর্তৃক পুত্রেষ্টি যজ্ঞের হুতাবশিষ্ট চরু ভক্ষিত হওয়ার পর তৎফলে তদীয় গর্ভে ইহার জন্ম হয়। ইনি মধুপুরনিবাসী লবণাখা অসুরকে নিহত করেন। ( রামায়ণ) (ত্রি ) ২ শত্ৰুহন্ত, শত্রুনাশকারী। শক্রিয় শৰ্ম্মন, মন্ত্রার্থণীপিকা, রুদ্রজপভাষা ও বেদবিলাসিনী নামক তিন খানি গ্রন্থ রচয়িতা । কেশবমিশ্র স্বরচিত দ্বৈত •ििप्छे ऐङोग्न विश्वम्न ६८ल्लथ कब्रिाप्छन । শক্ৰয়জননী ( স্ত্রী) শত্রুঘ্নস্ত জননী। মুমিত্রা । ( শব্রত্ন” ) শত্রুজিং (ত্রি) শন জয়তীতি জি-স্কিপ, ততত্ত্বক। ( সৎস্বদ্বিষেতি। পা ৩২৬১ ) রাজবিশেষ । ইহার পুত্রের নাম ঋতধ্বজ এবং লোকে কুবলয়াখ বলিয়া বিদিত । ( মার্ক”পু” ) শত্রুঞ্জয় (পুং ) ১ বিমলাদ্রি। ইহা জৈনদিগের একট পবিত্র তীর্থ। পালিতানার নিকটে অৰস্থিত । ( দিখি” প্র” ৪৯২১) ২ নাগৰিশেষ । ( রামায়ণ ।৩২১- ) (ত্রি) শত্রুং জয়তীতি জি-খচ ততো মুম। সংজ্ঞায়াং স্কৃতৃবৃন্দ্রীতি। পা ৩।৪।৪৬) ৩ শত্রুজয়কারী, শত্রুবিজেত্ব । ৪ একজন পাও্যবংশীয় রাজা । ৫ নদীভেদ । ভৌগোলিক টলেমী ইহাকে “Sudrama’ শব্দে উল্লেখ कtद्मग्नॉल्लम ॥ শত্ৰুঞ্জয়শৈল, বোম্বাই প্রেসিডেন্সীর কাঠিয়াবাড় বিভাগের শ্লোছেলৰাড় প্রাস্তম্ব একটা পৰ্ব্বত ও তদুপরি স্থাপিত নগর । ৰঙাল কালে উছ পালিতান নামে পরিচিত। [ পালিতান দেখ। ] t ૧૬ ! শত্রুঞ্জয়শৈল -- + -- to: - এই স্থান জৈন সম্প্রদায়ের একটা পৰিত্ৰ তীর্থ। ধন্ধর निशश५ जनश**डि♚ाम गमब्र इहेrछह wई नर्विज हामक ভক্তির চক্ষে দেখিয়া আদিতেছেন। কাঠাৰাড়ের দক্ষিণপূৰ্ব্বে অবস্থিত পালিতান রাজধানীর অদুরন্থ প্রাপ্তর মধ্যে এই গও শৈল, এখানে গমনের বিশেষ সুবিধা নাই। যে অগ্রশস্ত পখ আছে, তাছাও বিশেষ কষ্টকর। পৰ্ব্বতের উপরে উঠবার সিড়ি আছে। মধ্যে মধ্যে বিশ্রামের জন্ত চত্বর কাটিয়া ছত্র ও পুষ্করিণী eखङ श्ब्रांtश् । हेशव्र काब्रिक्कूि प्रमृष्ट्व याघ्नौब्र बाब्रां *ब्रिবেষ্টিত । তদুপরি স্থাপিত চুই চাঙ্কিট কামান আজিও প্রাচীন সমৃদ্ধির পরিচয় দিতেছে । দুঃখের বিষয় এখন আর এখানে কেহ বাস করে না । অতি অল্প সংখ্যক যতি ও পুরোহিত দেবী চৰ্চনার জন্য এখানে বাস করে। যাত্রীর প্রাতে পৰ্ব্বতে দেবদর্শনে যায় এবং সন্ধ্যায় সময় নগরে ফিরিয়া আসে। ধৰ্ম্ম প্রাণ জৈন সম্প্রদায়ের যত্নে, অধ্যবসায়ে এবং অমিত ব্যয়ে আজিও মন্দিরগুলি সুরক্ষিত আছে। কোনটী সৰ্ব্ব প্রাচীন, তাহা নিৰ্দ্ধারণ করিবার উপায় নাই। সকল গুলিই জীর্ণ সংস্কারে নবকলেবর ধারণ করিয়া রহিয়াছে। তৰে মন্দিরগাত্রস্থ শিলাফলক দৃষ্টি অনুমান হয় যে, খৃষ্টীয় ১১শ৷১২শ শতা হইতে বর্তমান ১৯শ শতাব্দ পর্য্যস্ত ঐ মন্দিরগুলি রক্ষিত রছিয়াছে। এক একটা মন্দিরের ১৬শ বাবু পৰ্য্যস্ত “উদ্ধার* বা জীর্ণ সংস্কার সাধিত হইয়াছে । এখানকার মন্দির গুলির বিশেষত্ব এই যে, সকল গুলিই সাদা চকুচকে চূণের পালিস দ্বারা উজ্জল ভাব ধারণ করিয়াছে । দেখিলেই বোধ হয় মন্দিরগুলি যেন মৰ্ম্মরপ্রস্তরবিনিৰ্ম্মিত । মন্দিরগাত্রে স্তম্ভে বা ছাদে যে সমস্ত স্থাপত্য ও ভাস্করশিল্প চিত্রিত রহিয়াছে, তাছা এখনও ঐ পলস্তার ভেদ করিয়া দৃষ্টি গোচর হয়। রাস্তার ধারে ধারে ছোট ছোট দেবমন্দির, ঐ গুলিও তেলচকচকে চুণকাম কর। বড় বড় মন্দিরগুলি তুক নামক প্রাচীরসমুহ দ্বারা পরিবেষ্টিত। প্রত্যেক মন্দিরের ৰায়ভার বহনের জন্ত সম্পত্তি নির্দিষ্ট আছে। ধনবান ব্যক্তি বিশেষের ব্যয়ে ঐ মন্দিরগুলি নিৰ্ম্মিত এবং তাছাদের প্রদত্ত দেবোত্তর সম্পত্তি ও জৈন সম্প্রদায়ের ৰদান্ততায় পরিচালিত । মন্দিরগুলির বহির্গাত্রে প্রস্তরোপরি যেরূপ শিল্পনৈপুণ্যের পরিচয় আছে, অভ্যস্তর ভাগেও সেইরূপ নানা পৌরাণিক চিত্র অঙ্কিত আছে । এই সকল কারণে এই মন্দির গুলি প্রত্নতত্ত্বের বিশেষ সহায় । এই তীর্থে যে সকল প্রধান প্রধান জৈন মন্দির বিদ্যমান जांtइ, निद्रब डाशय्यब्र नाम उरु७ श्रेण ১ খ্ৰীজাণীশ্বর ভগবানূ বা প্রমূলনায়ক আদ্বীশ্বর। এই , भक्रिाख्न २१६ी aष्ठभूर्ति, ब्रत्रम७” ७ %डौम्न। अउि७ि आरश्।
পাতা:বিশ্বকোষ বিংশ খণ্ড.djvu/১৭৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।