পাতা:বিশ্বকোষ বিংশ খণ্ড.djvu/৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধশাস্ত্র বৌদ্ধশাস্ত্র, ষে সকল প্রাচীন গ্রন্থ হইতে বৌদ্ধধৰ্ম্ম ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বিষয় জানা যায়, তাহাকে বৌদ্ধশাস্ত্র বলা যায়। বৌদ্ধশাস্ত্রসমূহের মধ্যে ত্রিপিটক ( পালি তিপিটক ) সৰ্ব্ব প্রাচীন ও সৰ্ব্ব প্রধান । বিনয়, সুত্র (-গুলি স্বত্ত্ব ) এবং অভিধৰ্ম্ম (-অভিধৰ্ম্ম) এই তিনটাই পিটকীয় । [ ত্রিপিটক দেখ। ] এই ত্রিপিটক পালিভাষায় রচিত। তিন প্রকার পিটকের মধ্যে বিনয়-পিটকই সর্বপ্রাচীন । ভগবান বুদ্ধ প্রাতিমোক্ষ বা ভিক্ষুগণের দণ্ডবিধি সম্বন্ধে যে ব্যবস্থা করিয়া গিয়াছেন, তাহ! এই বিনয়পিটকে বর্ণিত এরং ধৰ্ম্মসাহিত্যের সর্ব প্রথম সূত্রপাত এই বিনয়পিটকে । প্রাতিমোক্ষের টীকা বিভঙ্গ’ এই পিটকের অন্তর্গত। মহাবগগ, চুল্লবগগ, মুত্তবিভঙ্গ, चिनब्र-fणüक - পরিচিত । খৃষ্টপূর্ব ৩৮০ অব্দের পুৰ্ব্বে বৈশালীর সঙ্গীতিতে ঐ সকল ধৰ্ম্ম গ্রন্থ সংগৃহীত হইয়াছিল ; রাজগৃহের সঙ্গীতিতে বিনয়-পিটকের পরিশিষ্টাংশ লিপিবদ্ধ হয় । মহাসাজিঘকাদি বিভিন্ন বৌদ্ধসম্প্রদায়ের পরস্পর বিবাদে অভিধৰ্ম্ম গ্রন্থ সঙ্কলিত হইয়াছিল। তৎপরে পাটলিপুত্রের মহাসঙ্গীতিতে ‘কথাবষ্ণু ("কথাবস্তু ) রচিত হইল। বিনয় অপেক্ষ ‘স্বত্তপিটক" অনেক বড়, ইহাতে অল্পবিস্তর বহু অবাইর কথাও স্থান পাইয়াছে। মুত্তপিটক পাচ ভাগে శాf বিভক্ত, তাহ ‘পঞ্চনিকায়’ নামে প্রসিদ্ধ। ইহার উল্লেখ আছে। এই পঞ্চ নিকায়ের নাম ১ দীঘনিকায়, ২ মস্থিাম-নিকায়, ৩ সংযুক্তনিকায়, ৪র্থ অঙ্গুত্তরনিকায় ( এই চারিখানি ‘আগম’ নামে খ্যাত ) এবং ৫ খুন্ধনিকায়। খুদক ও পরিবার, সাধারণতঃ বিনয়পিটক নামে এই পঞ্চ নিকায়ও অতি প্রাচীন, চুটবগগে । ബങ്ങള--ബ് বিংশ ভাগ _ੱਥ পাঠ ধৰ্ম্মপদ, উদান, ইতিবৃত্তক, মুত্তনিপাত, ৰিমানৰখ, পেতবঞ্চ, থেরগাথা, খেরিগাথা, জাতক, নিদেস বা মহানিলেস, পটিসদ্ভিদ-মগগ,* অপদান, বুদ্ধবংশ, ও চরিয়া-পিটক এই, সকল গ্রন্থ স্বত্রপিটকের খুন্দনিকায়ের অন্তর্গত। প্রথম ধৰ্ম্মসঙ্গীতিতে বুদ্ধশিষ্য আনন্দ এই পঞ্চনিকায় পাঠ করিয়াছিলেন । তবে খুন্দনিকারের অন্তর্গত কোন কোন গ্রন্থ পরবর্তীকালে রচিত হইয়াছে। এতন্মধ্যে কতকগুলি জাতক পরবর্তী রচনা হইলেও কোন কোন জাতক অতি প্রাচীন, এমন কি বৌদ্ধধৰ্ম্মের উৎপত্তির পূৰ্ব্বেও কোন কোন জাতক প্রচলিত Y ছিল। ভয়হুত ও সাঞ্চিগু,প হইতে আমরা জানিতে পারি যে সম্রাটু অশোকের সময়ে জাতকগুলি ধৰ্ম্মগ্রন্থ বলিয়া পরিচিত ছিল। প্রথম চারি নিকায় বা আগম চতুষ্টয় এবং খুন্দনিকায় যে সময়েই রচিত হউক, ঐ সকল পালি স্বত্র গ্রন্থগুলি যে খুঃজন্মের তিনশত বর্ষ পূৰ্ব্বে বিদ্যমান ছিল, তাহাতে সন্দেহ নাই । [ প্রিয়দর্শী দেখ। ] চুল্লবগগে অভিধৰ্ম্ম পিটকের উল্লেখ না থাকার উহা যে বৈশালীর ধৰ্ম্মসঙ্গীতির পরে রচিত হইয়াছে, ইহাই অনেকের ধারণা। উত্তর দেশীয় বৌদ্ধদিগের গ্রন্থে অভিধর্ণের একটা পর্যার ‘মাতৃকা’। পাশ্চাত্য বৌদ্ধশাস্ত্ৰবিং পণ্ডিতগণের মতে ১ বৈশালী ও পাটলিপুত্রের ধৰ্ম্মসঙ্গীতির মধ্যবর্তীকালে ‘অভিধৰ্ম্ম’ সাহিত্যের পুষ্টি হইয়াছিল। স্থবিরবাদসম্ভত মহীশাসক ও মহাসৰ্ব্বাস্তিবাদিগণের বিনয় গ্রন্থে মতভেদ বা সেরূপ পাঠান্তর লক্ষিত না হইলেও মহাসাজিকের দ্বিময় ও পঞ্চ নিকায়ের নাম ও পাঠ পরিবর্তন বরিয়া ছিলেন । যথা-বিনয়পিটকের अखर्णउ-बिनब्रदख, यांछिcमांभएक, विनग्नविज्रल, विनम्रयूझक