পাতা:বিশ্বকোষ বিংশ খণ্ড.djvu/৩০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

' ૭૬ ] ** শাল [ דקוזי স্থত একটা শীতল জলপুর্ণ পাত্রে আস্তে আস্তে ঢালিয়া ফেলিবে। শীতল জল সংস্পর্শে স্থত মিশ্রিত ধুনীয় যে অংশ জলের উপর ভাসিয়া উঠিৰে, তাছা অঙ্গুলী দ্বারা উঠাইরা একটা স্বতন্ত্র পাত্রে রাখিৰে । পরে তাছাড়ে জল দিয়া ঐ গুলি অঙ্গুলি দ্বার üिनिद्री क्लभांचएङ्ग छल्लेकाँहेष्व, ऊांशांरङ ऎश क्लभ** cकांभल ७ সাদা হইয়া আসিবে। ঐক্ষপ পুনঃপুনঃ এক ঘণ্টা কাল জল বদলাইয়া চটকাইলে উক্ত মিশ্র পদার্থ মাখমের স্তার বর্ণযুক্ত ও কোমল হইবে। তখন উক্ত স্থত একটী স্বতন্ত্ৰ পাত্রে তুলিয়া রাখিৰে । ঐ স্থত একট সুপারির আকৃতি পরিমাণ দিবসে দুইবার লেবনীয়। ডাক্তার ডবলু, এফ, টমাস, বলেন ২৭ গ্রেণ পরিমাণ ধুন চূর্ণ এক পাইট উত্তপ্ত ঘথে মিশ্ৰিত করিয়া সেই দুগ্ধ বস্তদ্বার ছকিয়া পান করিলে শরীরে কামশক্তির উদ্দীপনা হয়। সাওতালের এবং ছোটনাগপুরবাসী নিম্নশ্রেণীর লোকেরা শালের বীজ খাইয় থাকে। প্রথমে পোড়া কাষ্ঠের ছাই মাখাইয়। ইহার বীজগুলিকে উত্তমরূপে ২৩ ঘণ্ট সিদ্ধ করে। তৎপরে বীজগুলি উঠাইরা পরিষ্কৃত জলে উত্তমরূপে ধৌত করিয়া মহয়াফুলের সহিত মাড়িয়া লয়। অনন্তর উহা জলে সিদ্ধ বা কাট-খোলায় সেকিয় লয়। এই ভোজ্য তাহার এক দিন এরূপ পরিমাণে ..প্রস্তুত করে যে, একট পরিবারে ०18 लिन क्षब्रिब्र थाम्न ! ছালের নীচের শালকাঠ তত দৃঢ় নহে, উহা দীর্ঘকালস্থায়ী হয় না, শীঘ্র নষ্ট হইয় যায়। কিন্তু ভিতরের সারভাগ অতিশয় শুরু এক দৃঢ় ; সহজে ক্ষয় প্রাপ্ত হয় না, কিন্তু ঘুণ ধরে। শালঙ্কাঠের পরিষ্কত গুড়িকে চকোর’ বলে। উহা কাটিয়া ছাদের কড়ি ও বরগী এবং সাইজ কাষ্ঠ প্রস্তুত হয়। উহাতে তক্ত, জানালা,দরজা প্রভৃতি গৃহোপকরণ নিৰ্ম্মিত হইয়া থাকে কোথাও কোথাও নৌকাদিও এই কাণ্ঠে নিৰ্ম্মিত হয়। শালের “বাতি" জধাৎ ছোট শালগাছের দণ্ড দ্বারা চালা ঘরের খুটি করা হয়। পকা পাল চকোরের এক কিউবিক ফুট পরিমাণের ওজন ৫৫ পাউণ্ড। জলে পচাষ্টয়া পরে শুকাইলে কাষ্ঠ পাকা ছয় । স্বর্ণকীর ঐঙ্কশ্বকারের শালকাষ্ঠের কয়লার হাপোড় জালে । धून। हिंघू গৃহ মাত্রেরই বিশেষ আদরণীয় এবং প্রয়োজনীয়। নৌকাবাইল ডামরের পরিবর্তে ধন গলাইয়া নৌকার তক্তার কাটালে লাগায়। ধূনার আঠায় হাড়ি কলসী প্রভৃতি জোড়া হয়। অনেক স্থানের লোকে শালপাতা काफ़े। बिग्न छुक्लिग्न গোলাকার থালার স্থায় প্রস্তুত করিয়৷ তদুপরি খাদ্ধাদি খায়। শালপাতার ঠোঙ্গায় পেয় দ্রব্যাদি অথবা ব্যঞ্জনাদি রাখিয়া থাকে। কলিকাতার দোকানে শালপাতার ঠোঙ্গার ব্যবহার আছে। XX ዓፃ 坐 ~്ജ ५ांज, च१न्न मभि खश्[ि८लोह्*िनि विंश् बiङ्गि*श । কারণ শাকাবুদ্ধের মাতা শাক্যসিংহের জন্ম সময়ে একটা সপঞ্জ শালদও ধারণ করিয়াছিলেন, এই উপাখ্যান লম্বলিত চিত্রাৰি দেখিতে পাওয়া যায় । স্বয়ং বুদ্ধদেব শালবৃক্ষ মূলে নিৰ্ব্বাণ লাভ করিয়াছিলেন । কোন কোন গ্রামবাসী শালপত্রে প্রতিবেশিনী রমণীগণের নামলিথিয়া জলে ডুবাইয়া রাখে। s॥• ঘণ্টার পর ঐ ডাল জল হইতে তুলিয়া যখন তাহার কোন পত্রকে নেতান দেখে, তখন তাহারা সেই নামের স্ত্রীলোককে ডাইন সাব্যস্ত করে । ২ শাল, পশমনিৰ্ম্মিত স্থ প্ৰসিদ্ধশীতবস্ত্রবিশেষ। গুজরাট, হিন্দী, পারস্ত ও বাঙ্গালা ভাষায় এই শীতবস্ত্র “শাল” নামেই খ্যাত । উত্তরভারতের কাশ্মীর রাজ্যই শাল বাণিজ্যের আদি স্থান । পশম হইতে শাল প্রস্তুত হইলে তদুপরি শিল্পময় রেশমী পাড় যোজনা করিয়া উহা সভ্য জগতের সকল স্থানে প্রেরিত হইয় থাকে । জগতের প্রাচ্য ও প্রতীচ্য বহু দেশে প্রাচীন সময় হইতে শালের ব্যবহার প্রচলিত হইয়া আসিতেছে। ভিন্ন ভিন্ন ভাষায় শাল শব্দটীও ভিন্ন আকারে গৃহীত হইয়াছে। যথা— rātst–Chals, chales, urf-Schalen, two-Shanali,মালয়—কাইন রামবুৎ, পর্তুগাল—Chalesua,স্পেনিস– Sthanalo8, তামিল—শালু বৈগল এবং তেলেগু—শালু বলু। শীত হইতে দেহরক্ষার জন্ত শীলের ব্যবহtয়।. দক্ষিণ এলিয়াবালীর মধ্যে যেরূপ শাল ব্যবহারের বহু প্রচলন দেখিতে পাওয়া যায়, য়ুরোপ খণ্ডে সেরূপ নাই। ১৮৫০ খৃঃ হইতে ১৮৬১ খৃঃঅঞ্চ পর্যন্ত এগার বর্ষকাল ভারতবর্ষ হইতে যত মূল্যের শাল বিদেশে রপ্তানী হইয়াছে তাহার একটী তালিকা হইতে পাশ্চাত্য জগতে শালের উপযোগিতা হৃদয়ঙ্গম হইবে। Σισέ •-4 > › ዓoማ•> পাউণ্ড እ8ጬቖ ዓመ ձ ج 6 سحب ج 6 ميالاً 為br@aー・@○ a>@や@a} હૈ. >b載○ーQ8 > * s > go & 為"b為● th》 4 6--8 6שכי >W載2ー● 。 ♥ • Uግ» ২৯ e৬৪ • છે ۹۹-سسسه r۹۹خ >b, & 4-tbr לכטר אא" ձ ۹ ها ه ه د رم چھ 6 سـہ y 6by\و 3bré論ートも● ૨૬૨ રન , ն చిd') s3లి Ֆ و وهسست- ها وسواج विrमt* ८ष जगग भांण ब्र«iनैौ श्हे७, ७श्ररथा श्वङकब्रां ॐांद्र ৮০ ভাগই যুক্তপ্রদেশে, স্বস্কেজে, আয়ৰে ও পারস্তে প্রেরিত