[ २s ]' ব্যাকরণ अनि ¥यिक्र्सक । अिग्नवज्र বালয় স্বাবে লিখিত হয়। গ্রবর্তনে অপরাপর প্রাচীন क्रूज चूण वांकब्र१ शैौब्र थेौtब्र कृt८इ.J अथl?-- " ":ئي:” . " suनिषत्र शाक्य4 रिद्र७ रहेब शिकारश् किरू ऐशtब १:सैs देऊांनाञांशन बठांउम् ম কুশল্পবৰিষে । - যে ব্যাকরণের বহু প্রচলন ছিল উপনিষদ- * अक्रिग्राख्छ कृष्धछ चरम बस्ने, मत्रः पृथन्। छेउद्र प्दोस्र अशरिङs हेछ-कान्तब्र गल्ल आम cथिाउ পাওয়া যায় ; অবদান শতক গ্রন্থ পাঠে জানা যায়, শারিপুত্র বালা কালে ইঙ্গ-ব্যাকরণ অধ্যয়ন করিয়াছিলেন। তিব্বতীয় সাহিতোও ইন্দ্রব্যাকরণের উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়। বুন্তন (Buston) •বলেন সৰ্ব্বজ্ঞ ( শিৰ ) প্রথম ব্যাকরণ করেন। কিন্তু এই ব্যাকরণ জম্বুদ্বীপে কখনও প্রেরিত হয় নাই। অতঃপর ইজ ব্যাকরণ রচনা করেন এবং বৃহস্পতি উৎ অধ্যয়ন করেন। এই ব্যাকরণ *জম্বুদ্বীপে প্রচারিত হয় । বৃহৎকথা মুঞ্জী ও কথাসরিৎসাগরে লিখিত আছে যে, পাণিনির ব্যাকরণ প্রচলনের পরেই ইন্ত্রের | ব্যাকরণ বিলুপ্ত হয়। ১৬০৮ খৃষ্টাব্দে তিব্বতীয় ঐতিহাসিক লাম তারনাথ “ভারতবর্ষীয় বৌদ্ধধৰ্ম্মের ইতিহাস’ নামক একখানি গ্রন্থ রচনা করেন উহাতে লিখিত, আছে সপ্তবৰ্ম্ম ( সৰ্ব্ববৰ্ম্ম ) ষড়াননের নিকট ইন্দ্র ব্যাকরণ-শিক্ষার প্রার্থনা করেন। তাহার প্রার্থনা শুনিয়া কাৰ্ত্তিকের বলেন,—
- সিদ্ধে বর্ণসমান্নায়ঃ ॥ এই টুকু বলিয়াই তিনি ক্ষাস্ত হইলেন। সপ্তবৰ্ম্ম বা সৰ্ব্ববৰ্ম্মার ব্যাকরণ-জ্ঞান এই স্বত্র টুকু শুনিয়াই সঞ্জাত হইল। এই সুব্রট কলাপ ব্যাকরণের প্রথম সূত্র । কেহ কেহ বলেন কলাপব্যাকরণ ইন্দ্র-ব্যাকরণের অন্তর্গত । তারনাথ বলেন সপ্তধৰ্ম্ম কালিদাস ও নাগাৰ্জুনের সমকালীয়। যক্ষবৰ্ম্ম শাকঢায়ন ব্যাকরণের টীকায় আদি বৈয়াকরণ ইন্দ্রের নাম ও ইন্দ্রব্যাকরণের নামোল্লেখ করিয়াছেন। *
ঋগবেদ ভায্যে সাণাচাৰ্য্যও ইন্দ্রকে আদি বৈয়াকরণ বলিয়াই নির্দেশ করিয়াছেন। বোপদেবের ধাতুপাঠ কবিকল্পক্ৰমেও আদি বৈয়াকরণ ইঞ্জের নাম দেখিতে পাওয়া যায়। ত থ - , - "ইশ্রশস্ত্ৰ কাশরুৎসাপিশালি-শাকটায়নপাণিষ্ঠমরজৈনেন্দ্র জয়ন্তাষ্টাদিশাদিকীঃ ॥” লিফার (Schiefner) বলেন, তিব্বতীয় ভাষায় এখনও ! চঞ্জব্যাকরণ স্বরক্ষিত আছে। কেহ কেহ বলেন কলাপব্যাকরণ চন্দ্র-ব্যাকরণের অনুগত ইঙ্গ-ব্যাকরণের জন্মগত নহে । ইন্দ্র-ব্যাকরণের নাম কেৰল গ্রন্থালোচনাতেই দেখিতে পাওয়া • शृॉं । याश ह8रु, जांमध्न गरङ्गङ छांबांद्र यांघैौन यूश शहैटङहे ব্যাকরণের নাম শুনিতে পাই। যদিও পাপিনীয় ব্যাকরণের XX ििङ७ ऎशं यमां१ oft७भ्रू षष्ाि प्ठं श९॥ः শিক্ষাং ব্যাখ্যাং স্তামঃ । বর্ণঃ স্বর। মাত্রাবলম্। সাম সন্তানঃ ; ৭১২ ) ( ১১ ) { তৈত্তিীয় আরণ্যক ] ইহাতে বর্ণ স্বর ও মাত্র । ব্যাকরণোত্মক তিনটী পরিভাষা প্রাপ্ত হওয়া যায়। ছালোগ্য উপনিষদে স্পর্শ স্বর ও উন্ম বর্ণের উল্লেখ আেেছ । ( ১২২৩e ) । শতপথ ব্রাহ্মণের “নেছদ একবচনেন বহুবচনমূ ব্যবয়ামেইতি” এই বাক্যে ব্যাকझs cथीख ७कदछन यश्नृकरमग्न कथा छांनः पाञ्च । भंड°५ব্রাহ্মণ রচনার সময়ে ভূ, অল প্রভৃতি ধাতুর রূপের আলোচনা হইয়াছিল। ঐতরেয় ব্রাহ্মণে মদ ধাতু ( ১১• ; ২৩ ; ২২, ২৯) স্বধা-মুহিত (৩,৪৯, ১৭ জয়ংষি জাতবৎ ( ৪৬, ২৯, ৩২ ; ৫৫ ) প্রভৃতি ধাতুর উল্লেখ আছে, এতদ্ব্যতীত অক্ষর, অক্ষর পংক্তি, চতুরক্ষর ; বর্ণ ও পদ প্রভৃতির উল্লেখও দেখিতে পাওয়া যায়। গোপথ ব্ৰাহ্মণে লিখিত আছে ঃ-- ওজারং পৃচ্ছামঃ কেgাড়, কিং প্রতিপদিকম্কি নামখ্যাত, কিং লিঙ্গং কিং বচন, বা বিভক্তিঃ কঃ প্রত্যয়: ; বঃ স্বরঃ ; উপসর্গে নিপাতঃ ; কিষ্টিৰ ব্যাকরণমূ; কে বিকার ; কো ধিকারী ; কতি মাত্রাঃ ; কতি বর্ণী: ; কতক্ষয়: ; কতি পদাঃ কঃ সংযোগ: ; কিং স্থানান্থপ্রদানকরণম্ ; শিক্ষকft কিমুচ্চারয়স্তি, কিং ছন্দঃ কে বর্ণ ইতি পূৰ্ব্বপ্রশ্নঃ । ( গোপথব্রাহ্মণ ১২a ) এতদ্ব্যতীত সামবেদের তাগু্য ব্রাহ্মণে এবং অষ্ঠান্ত ব্ৰাহ্মণ ও উপনিষদ গ্রন্থে ব্যাকরণের পরিভাষার উল্লেখ আছে। শিক্ষা বোরের অন্তর্গত। ইহাতে উচ্চারণের নিয়মাদি আলোচিত হইয়াছে । সংপ্ৰতি যে কয়েক খানি শিক্ষাগ্রন্থ আবিষ্কৃত হইয়াছে তন্মধ্যে নিম্নলিখিত গ্রন্থগুলির নাম উল্লেখ যোগ্য-কেশীশিক্ষা,গোতমীশিক্ষা, নারদশিক্ষা, মধুকীশিক্ষা, লোমশষ্ঠশিক্ষা। শিক্ষা গ্রন্থ অপেক্ষা প্রতিশাখেই ব্যাকরণের অধিকতর আলোচনা পরিলক্ষিত হয় । - মল্লযুগের সময় হইতে এইরূপে ব্যাকরণ শাস্ত্রের অস্তিত্বের পরিচয় প্রাপ্ত হওয়া যায়। কিন্তু পাণিনির পূৰ্ব্বে পাণিনির भित्रक .তায় সৰ্ব্বাদমুন্দর ও স্ববৃহৎ ব্যাকরণের কোনও নিদর্শন এ পর্যন্ত দেখিতে পাওয়া যায় নাই। পাণিনির সময়ে ব্যাকরণ শাস্ত্রের যে উৎকর্ষ जॉर्थिळ इहेब्रॉहि 象 তাহার পরে সংস্কৃত ব্যাকরণের জার কোনও উন্নতি পরিলক্ষিত হয় না ।