, ব্যাকরণ [ లిa ] ব্যাকরণ " পাণিনি মুনির ব্যাকরণ পাণিনি বা অষ্টাধ্যায়ী বা “অষ্টকম্ পাণিনীয়" নামে প্রসিদ্ধ। পানি সম্বন্ধে বিশেষ বিবরণ "পাণিনি” শব্দে দ্রষ্টব্য। এই ব্যাকরণে আটটি অধ্যায় আছে। প্রত্যেকটা অধ্যায় চতুষ্পাদে বিভক্ত স্বত্র সংখ্যা ৩৯৯৬ট। য়ুরোপীয় পণ্ডিতগণের কাহার কাহারও গণনায় স্বত্র সংখ্যা ৩৮৬৩ট। জার্মাণ পণ্ডিত বোটলিস্ক (Bobtlingk) বলেন অষ্টাধ্যায়ীর ৪১,১৬৬, ૪૪૧ ; aાગ૪૭૩ ; હાઝા૭૭ ; બંગાધર ; જ્યાગ ૧૦ ; જ્યાગ ૭૧ এই যে সাতট স্বত্র দেখিতে পাওয়া যায় উহার প্রকৃতপক্ষে পাণিনীয় স্বত্র নহে কাত্যায়নের বাৰ্ত্তিক। গোন্ডষ্টকার বলেন હરે જ્ઞાછળે જાત્ર મળ છાત્ર ૭૨ ; તાગા૭૭ ; અગષર કરે જળ তিনট বাৰ্ত্তিক বলিয়াই মহাভায্যে লিখিত হইয়াছে। অষ্টাধ্যায়ীতে সন্ধি, স্ববন্ত, কৃদন্ত, উপাধি, আখ্যাত, নিপাত, উপসংখ্যান, স্বরবিধি, শিক্ষা, ও তদ্ধিত প্রভৃতি আলোচিত হইয়াছে। অষ্টাধ্যায়ীর পারিভাষিক শব্দের মধ্যে এমন অনেকগুলি শব্দ আছে, যাহা পাণিনির নিজের উদ্ভাবিত, অপর কতকগুলি পূৰ্ব্বকাল হইতেই প্রচলিত ছিল। তিনি র্তাহার নিজের উদ্ভাবিত শব্দগুলির ব্যাখ্যা প্রদান করিয়াছেন। পূৰ্ব্ববৰ্ত্তাঁদের ব্যবহৃত শব্দগুলিরও অভিনব ব্যাখ্যা করিয়া তিনি তাহার উৎকর্ষ বিধান করিয়াছেন। প্রথম; দ্বিতীয়া, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চমী, ষষ্ঠ, সপ্তমী অমুস্বার, অস্ত, একবচন, দ্বিবচন, বহুবচন, উপসর্গ, নিপাত, ধাতু প্রত্যয়, প্রদান, ভবিষ্যৎ কাল, বর্তমানকাল— এই কয়েকট শব্দ তন্দ্বারা ব্যাখ্যাত হয় নাই। অমুনাসিক • আত্মনেপা, আমন্ত্রিত, উপধা, গুণ, দীর্ঘ, পদ, পরষ্মৈপদ, বিভক্তি, বৃদ্ধি, সংযোগ, সবর্ণ, হ্রস্থ, এই ত্রয়োদশটা শব্দের নুতন ব্যাখ্যা করা হইয়াছে। অষ্টাধ্যায়ীর ভাষে এইগুলি "প্রাঞ্চ” বৈয়াকরণদিগের ব্যবহৃত শব্দ বলিয়া বহুবার উক্ত হইয়াছে। পাণিনি ২।৩।১৩ স্থত্রের চতুর্থ" শব্দের ব্যাথ্যায় “চতুর্থ সংজ্ঞা প্রাচামৃ” বলিয়া লিখিয়া গিয়াছেন । ইহাতে প্রতিপন্ন হইতেছে যে পাণিনি পূৰ্ব্ব বৈয়াকরণদের নিকট হইতে এই সকল গ্রহণ করিয়াছিলেন । প্রাতিশাখো কেবল এঃ, ণ, ই অমুনাসিক বলিয়া উক্ত হইয়াছে। পাণিনি উচ্চারণ স্থানের দিকে লক্ষ্য ग्नांशिग्रां ििशग्रांtछ्न3 “মুখমাসিকাবচনোইমুনাসিকঃ” ১১৮ কাত্যায়ন প্রাতিশাখ্যে ১।৩৫ স্বরে, অথৰ্ব্ব প্রাতিশীথ্যে ১৯২ পুত্রে “উপধার” উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়। কাত্যায়ন বলেন “অস্ত্যাৎ পূর্ব উপধা” (২।১১১ ) কিন্তু পাণিনির সূত্র এই যে “জলোংন্ত্যাৎ পূৰ্ব্ব উপধা” (১৯৬৫ ) পার্থক্য অল্প হইলেও উহাতে যথেষ্ট বিশিষ্টতা আছে। পাণিনি “অলং” এই ក្
- कौ cशांजमा कब्रिग्नाटझन भांब । किढ़ हेह नेिब्रर्ष* मcरु । মহাভাৰ্যকার হার ব্যাখায় লিখিয়াছেন “তুমি অনুগ্রহণ। অস্ত্যবিশেষণম্” এবং ভবিভূমর্থতি। উপধা সংজ্ঞায়ামন্ত্যনির্দেশশেচৎ সংঘাতপ্রতিষেধঃ * অর্থাৎ সংঘাত প্রতিষেধের নিমিত্তই “অল” শব্দ গ্রহণ করা হইল। এইরূপ অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয়েও পাণিনির সূক্ষ্মদৰ্শিতা বিচক্ষণতা ও শাজিক পাণ্ডিত্যের বহুল পরিচয় প্রাপ্ত হওয়া যায়। পাণিনিকে অনেকেই প্রাচীন ব্যাকরণের সংস্কারক বলিয়া মনে করেন ; তাছার বলেন,—
( ১ ) পাণিনিম্বারা সৰ্ব্বপ্রথমে শিবহুত্রের আবিষ্কার ও প্রত্যাহারদ্বারা উহার প্রয়োগ সাধিত হয়। - (২) পাণিনির উদ্ভাবিত অনুবন্ধ সমূহ, পাণিনি निछश्व । g (৩) কৃৎ, মদী, স্ত্রী, সংখ্যা, ঘ (তর, তম) , খি (ই এবং छै); धू (प्र श हेङाॉनि ), छेि ७द१ ७ ७थङ्कडि श्रांब्रिভাষিক শব্দের উদ্ভাবন । (৪) গণসমূহের উদ্ভাবন। পাণিনির সময়ে দুইশ্রেণীর বৈয়াকরণ ছিলেন বলিয়া কেহ পাণিনির সময়ে কেহ অনুমান করেন। ই হার বলেন এক বৈয়াকরণ সম্প্রদায় শ্রেণীর বৈয়াকরণ পূৰ্ব্বাঞ্চলবাসী এবং অপর শ্রেণী উত্তরাঞ্চলবাসী বলিয়া প্রসিদ্ধ। পাণিনির ব্যাকরণে ভারতবর্ষের উত্তর পশ্চিম প্রদেশের অনেকগুলি স্থানের নাম আছে। ঐ সকল স্থানের নাম ঋগ বেদেও দেখিতে পাওয়া যায়। তৎকালে পুৰ্ব্বভারতেও যে এক সম্প্রদায় বৈয়াকরণ ছিলেন অমুসন্ধানে তাইt৪ জানা গিয়াছে। পাণিনির কাল নির্ণয় সম্বন্ধে পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ বহুল কল্পনা, জল্পনা ও গবেষণা করিয়াছেন। পণ্ডিতপ্রবর কোলক্ৰক পাণিনি সম্বন্ধে পণ্ডিত জনোচিত প্রবন্ধ লিথিয়াছেন বটে কিন্তু এই বিধাদজনক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেন নাই । এ বিষয়ে জাৰ্ম্মাণ পণ্ডিত বেট্লিন্ধের নামই সৰ্ব্বপ্রথমে উল্লেখ যোগী। বোট লিঙ্ক কথাসরিৎসাগরের কাহিনীর আলোচনা করিয়াছেন (পাণিনি শব্দে স্রষ্টব্য )। ইনি বলেন খুষ্ট জন্মের ৩৫ বৎসর পূৰ্ব্বে পাণিনি আবিভূত হইয়াছিলেন। অধ্যাপক ত্বাসেন এবং বোটেরও এই অভিপ্রায়। ১৮৪৯ খৃষ্টালে রনাড (Ranaud) নামক একজন গ্রন্থকার ভারত সম্বন্ধে একখানি গ্রন্থ ( Memoirs of India after Arab, Persian aud Chinese Writers ) প্রণয়ন করেন। ইহার গ্রন্থে চিনের পরিব্রাজক আৰু ইয়ুং চুয়াঙ, এর (৫২৯-৬৪৫) গ্রন্থ হইতে অনেক কথা উদ্ভূত হইয়াছে। এই চিন পরিব্রাজকের মতে এদেশে দুইজন পাণিনি প্রসিদ্ধি লাভ পাণিনির কাল নির্ণয়
