শালগ্রাম স্থাপন করিতে হইৰে । পরে নমঃ এই মন্ত্রে ঐ কোশায় জল এবং উহার অগ্রভাগে, গন্ধপুষ্প, ৰিৰপত্র এবং গর্ভপূহ ब्रि”ब सूर्बी ब्रि अर्ष शणन कब्रिग्न भूखा रुप्डि रहेक्। भश् दश्मि७णांग्र ब*कणांज्रप्न ममः, अ१ ५६भ७गांध्र चांनशकणां জুনে নমঃ, উং সোমমওলায় ষোড়শকলাত্মনে নমঃ, এই মন্ধে অর্ঘ্যে পূজা করিতে হয়। তৎপরে জল শুদ্ধি করিতে হয়। পরে তর্জনীর অগ্রদ্বারা অঙ্কুশ মুদ্রাযোগে ঐ জল আলোড়ন করিয়া :
- ওঁ গঙ্গে চ যমুনে চৈৰ গোদাৰরি সরস্বতি । নৰ্ম্মদে সিন্ধু কাবেরি জলেইস্মিন সন্নিধিং কুক।” এই মন্ত্রে তীর্থ আবাহনপূৰ্ব্বক এতে গন্ধপুষ্পে ও জলায় নমঃ এই মন্ত্রে জলে গন্ধপুষ্প দিতে হয় । তদনন্তর বং এই মন্ত্রে ধেনুমুদ্র প্রদর্শন ও মৎস্তমুদ্র দ্বারা ঐ জল আচ্ছাদন করিয়া তদুপরি দশধ বা অষ্টধা প্রণবমন্ত্র জপ করিতে ইষ্টবে। পরে
t ०२९ ] বীরত্রয় ঐ জল ভূতলে নিক্ষেপ করিয়া স্বীয় মস্তকে এ যাবতীর পুজোপকৰূপে কিঞ্চিৎ কিঞ্চিৎ ছিটাইয়া দিতে হইবে। এইরূপে জল শোধন করিয়া আসনগুদ্ধি করিতে হুইৰে । জাসনের নীচে ক্রিকোণমণ্ডল করিয়া আসনের উপর ও ষ্ট্ৰীং আধারশক্তি কমলাসনায় নমঃ মন্ত্রে একটা সচন্দন পুষ্প আসনের উপর দিবে। পুষ্পের অভাবে এতে গন্ধক্ষেতে ৰলিয়া সচন্দন আতপ তণ্ডুল দিবে। পরে আসনে হস্ত দিয়া এই মন্ত্র পাঠ করিতে হয়। যথা— ‘ওঁ আসনমন্ত্রস্ত মেরুপৃষ্ঠ ঋষিঃ অসিনোপৰেশনে ৰিনিয়োগঃ। “ও পৃথ স্বয়া ধুও লোক দেবি ত্বং বিষ্ণুনা ধৃত । আঞ্চ ধারয় মাং নিত্যং পবিত্রং কুরু চাসনম্।” আসনগুদ্ধির পর কৃতাঞ্জলি হইয়া বামে ওঁ গুরুত্যে নমঃ ওঁ পরম গুরুভ্যো নমঃ, ওঁ পরাপর গুরুভ্যে নমঃ, দক্ষিণে ওঁ গণেশায় নমঃ, উৰ্দ্ধে ও ব্রহ্মণে নমঃ, অধঃ ওঁ অনস্তায় নমঃ, মধ্যে ও নারায়ণায় নমঃ । এই মন্ত্ৰে নমস্কার করিৰে । তৎপরে ভগবান স্বৰ্য্যদেবকে অর্ঘ্য দিতে হয়। রক্ত পুষ্প, বিশ্বপত্র, দূৰ্ব্ব ও আতপ তণ্ডুল এবং রক্ত চন্দন এই সকল কুশতে লইয়া ‘ওঁ নমো বিবস্বতে ব্ৰহ্মন ভাস্বতে বিষ্ণুতেজলে জগৎসবিত্রে স্বচয়ে সবিৰে কৰ্ম্মদারিনে ইদমর্যাং ওঁ শ্ৰীহুৰ্য্যায় নমঃ । এই বলিয়া সুর্যের উদ্দেশে অর্ঘ্য দিতে হয়, তৎপরে এই মন্ত্রে স্থৰ্য্যকে প্ৰণাম করিৰে— “ওঁ জৰীকুমুমলঙ্কাশং কাগুপেয়ং মহাত্ন্যুতিম্। ধ্বাস্তারিং সৰ্ব্বপাপঘ্নং প্রশস্তোইগ্নি দিবাকরম্ ॥” তৎপরে ৰিয়াপলরণ করিতে হয়, বথ ওঁ নমঃ মারায়ণায় এই XX সুতলং ছন্দ: কুৰ্ম্মে দেবতা ৮২ শালগ্রাম মন্ত্ৰে চারিদিকে দৃষ্টিপাত কৰিয়া উজ্জ্বদিকে উদ্ধতাগস্থ, অষ্টায় ফট, মন্ত্রে দক্ষিণ হস্ত দ্বারা মস্তৰে চতুর্দিকে শূন্তে জল প্রোক্ষণ করিয়া नाउामार्गश् ५दर बांभ*ांtबद्र ७न्क दोब्रा पांबक्रिक भाüौt७ তিন বায় আঘাত করিা ভূভলস্থিত সকল বিশ্ব বিদূরিত করিৰে। তৎপরে উদ্ধ, অধঃ ও মধ্যস্থিত সকল বিয় বিদূরিত ছষ্টয়াছে এইরূপ ভাবনা করিতে হয়। তৎপরে গন্ধ ও অক্ষত নারীচ মুদ্র দ্বারা গ্রহণ করির উক্ত মগ্ন পাঠ করিয়া ভূতলে ফেলিয়া দিতে হইবে
- ওঁ অপসৰ্পস্তু তে ভূত যে ভূত ভুবি সংস্থিত। ষে ভূত বিঘ্নকৰ্ত্তারস্তে নগুন্তু শিবাজ্ঞস্থা ॥" পরে এইরূপ মনে মনে চিন্তা করিবে যে, গৃহমধ্যস্থিত সকল বিষ্ম বিদূরিত হইয়াছে।
তৎপরে গন্ধাদির পূজা করিতে হয়। কারণ কোন স্ত্রব্য পূজা না করিয়া দেবতাকে অর্পণ করিলে দেবতার। তাছা গ্রহণ করেন না, উহা অম্বরদিগের ভোগ্য হয়। প্রথমে বং এতেভো গৰাদিভো নমঃ, এই মন্ত্রে তিনবার জল প্রেক্ষিণ করিবে। তৎপরে গন্ধপুষ্প লইয়া এতে গন্ধপুষ্পে ওঁ এতক্ষধিপতয়ে বিঞ্চবে নমঃ, এতে গন্ধপুষ্পে ওঁ এত সম্প্রদানেভে নারায়ণদিভো নমঃ, ওঁ এতে গন্ধপুষ্পে ওঁ এতেভো গন্ধাদিত্ত্যে নমঃ’ এই মন্ত্রে এক একটা গন্ধপুষ্প দিতে হইবে। তৎপরে শালগ্রাম-শিলাকে স্নান করাইভে ছয় । শালগ্রাম শিলাকে ঘুক্ত মাখাইয়া তাম্র টাটের উপর রাখিয়া ঘণ্টা বাজাইতে বাজাইতে এই মন্ত্রে স্নান করাইজে হইবে ।
- ওঁ সহস্রশীর্ষ পুরুষঃ সহস্ৰাক্ষঃ সহস্ৰপাৎ । স ভূমিং সৰ্ব্বতঃ পৃষ্ঠা অত্যতিষ্ঠদশগুল ।" ইহা ভিন্ন বেদাদি চতুষ্টয় মন্ত্র, পুরুষস্বত্ত, ও ঐযুক্ত পাঠ করিয়াও স্বান করান যাইতে পারে। এত স্নানীয়োদকং ও মারায়ণায় নমঃ, এই বলিয়া জল দিতে হইবে। পরে নারায়ণকে জল হইতে তুলিয়া গামছা দ্বারা জল উত্তম রূপে মাৰ্জ্জন করিয়া নারায়ণের উপর ও নিম্নে এক একটা সচন্দন তুলসী দিয়া শালগ্রাম শিলাকে পূজা স্থানে রাখিতে হইবে।
তৎপরে পুষ্প শোধন করিয়া পূজা করিতে হয়, পুষ্পের উপর হস্ত দিয়া ওঁ পুষ্পে পুষ্পে মহাপুষ্পে মপুষ্পে-পুষ্পভূষিতে, পুষ্পझाक्कैोप्4 श्। यो वाह, अिहे मप्ञ श्रृ• cत्राशन कब्रिट्ड इग्न । ভূতগুদ্ধি, মাতৃকান্তাস, পীঠস্তাস গ্রভৃতি এই সময় করিতে হয়। কিন্তু পুজাস্থলে এই সকল ভাসাদি করা হয় না, কিন্তু ঐ সকল করিয়া করিতে পারিলে ভাল হয়, কারণ শাস্ত্রে লিখিত আছে যে ভূতগুদ্ধি ব্যতীত পূজা নিফল হয়। তদনন্তর গণেশপূজা করিতে হয়, কারণ প্রথমে গণেশপূজা