"R శ পদে নিযুক্ত হন। ইহার জ্যেষ্ঠ পুত্র আবদুল কাদের দৌলত খ। সরকারী প্রধান খাজা ছিলেন। দ্বিতীয় পুত্র মীর হোসেন আমানত ধ। মুরাটের শাসনকর্তৃপদে নিযুক্ত হইয়াছিলেন। তৃতীয় পুত্র আবদুল রহমান উজারদথ মালব এবং বিজাপুরের দেওয়ানী পদে কাৰ্য্য করিতেন। ইনি একজন মুকবি ছিলেন, ইহার রচিত দিবান গ্রন্থে ইহার বিক্রামী নাম পাওয়া যায়। ৪র্থ পুত্র কাসিম মূলতানের দেওয়ান ছিলেন। এই কাসিমের পুত্র মীর হোসেন আলীর ঔরসে ১৭ • • খুঃঅঙ্কের ১০ই মার্চ তারিখে *ाझ् नवाझ थेंब्रि छद्म श्ब्र । हेनि cदब्रांद्र ७थङ्कडि यह शानले কার্য করেন ও সলাবত জঙ্গের অধীনে ৭ হাজার সৈন্সের উপর কর্তৃত্ব লাভ করেন। এই সময়ে ইনি সমসামুদ্দৌল উপাধি প্রাপ্ত হন। ১৭৫৮ খৃঃমন্মে ১ মে ইনি সহসা নিহত হন । ষ্ট হার সহিত ইহার একটী পুত্রও নিহত হইয়াছিল। শাহ নবাজ গণও একজন স্থলেখক ছিলেন, ইনি মাসির-উল, ওমরাষ্ট তৈমুরিয়া নামে এক থানি গ্রন্থ প্রণয়ন করেন। তৈমুরবংশীয় যে সকল প্রধান লোক হিন্দুস্থানে এবং দক্ষিণাত্যে কাৰ্য্য করিতেন, এই গ্রন্থ উহাদেরই জীবনী। তাছার মৃত্যুকালে এই গ্রন্থ অসম্পূর্ণ এবং অসংগৃহীত ছিল। মীর গুলাম আলী আঞ্জত এই গ্রন্থ থানি সংগ্রহ করেন এবং উহাতে গ্রন্থকারের জীবনী লিখিয়া দেন । অতঃপর শাহ নবাজ খার পুত্র মীর আবদুল হাই থ। এই গ্রন্থ খানিকে পরিসমাপ্ত করিয়া গিয়াছেন । শাহনুর, একজন স্ববিখ্যাত দরবেশ, ১৬৯৩ খৃঃ অশ্বের ২রা ফেব্রুয়ারী তারিখে ই হার মৃত্যু হয়। আরঙ্গাবাদের নিকটে ইহাকে সমাহিত করা হয়। ই হার সমাধিস্থান দেখিবার জন্য বহু সংখ্যক মুসলমান এই স্থানে আগমন করিয়া থাকে। শাহ নুর আসারি, একজন স্ববিখ্যাত কৰি। ইনি জাহির দীন ফারিয়াবীর শিস্য, সুলতান মহম্মদ খারিজমৃ শাহের রাজত্বকালে ইনি সবিশেষ খ্যাতি প্রতিপত্তি লাভ করেন । ইহার পিতার 蠟 नाम डाकाभ। ०२०8 भूःअर्क उबि:छ इँहाब्र भूङ्का श्ब्र। শাহপুর, পঞ্চাৰেং একটি জেলা, অক্ষা” ৩১° ৩২ হইতে ৩২°৪২′ উঃ এবং দ্রাধি” ৭১° ৩৭ হইতে ৭৩ ২৪ পূৰ্ব্বে অবস্থিত। ইহার পরিমাণ ৪৬৯ বর্গমাইল। রাবলপিওঁী বিভাগেয় উত্তরাংশে এই জেলা সংস্থিত। ইহার উত্তর সীমায় পিওদাদন খ ও ঝিলামের তলাগঙ্গ তফশীল। পূৰ্ব্বসীমায় গুজরাট ও গুজরাল্বালা জেলা এবং চেনাব নদী ; দক্ষিণ সীমায় ঝাং জেলা, পশ্চিম সীমায় দেয়া-ইসমাইল খ ও বাস্থ জেলা। এই জেলা আবার তিনটী তইশীলে বিভক্ত-পূৰ্ব্বভাগে ভেরা, পশ্চিম শাহপুর ও ঝিলাম পারে খুলাৰ তত্ত্বশীল। পঞ্জাবের জেলাসমূহের ভূমিপরিমাণের হিসাবে শাহপুর সপ্তম স্থানীয়, কিন্তু অন্তত XX ♥ግ [ oso ] · শাহপুর জেলার তুলনায় ইছার লোকসংখ্যা অতি কম। ঝিলাম নদী তটবর্তী শাহপুর নামক ক্ষুদ্র সহরে এই জেলার শাসনসংক্রান্ত সদর কার্য্যালয়সমূহ অবস্থিত। ঝিলামৃ নদের দ্বারা এই জেলাট দুই ভাগে বিভক্ত হইয়াছে। ইকার অধিকাংশ স্থলই অম্বুৰ্ব্বর, তবে জল-সেচমের ব্যবস্থা হুইলে স্থলবিশেষ ফলপ্রদ হইতে পারে। চেনাব এই জেলার অপর একটী নদী। এই জেলার দক্ষিণ অংশ নিরবচ্ছিন্ন বালুস্কারাশিদ্বারা বিস্তীর্ণ মরুভূমিতে পরিণত হইয়াছে। স্থানে স্থানে বালুকরোশি উচ্চ পাহাড়ের দ্যায় প্রতিভাও হয় উত্তরাংশে লবণপৰ্ব্বতশ্রেণী ক্রমশঃ প্রসারিত হইয়া লোকেশ্বর পৰ্ব্বতে মিলিত হইয়াছে। সোমেশ্বর পর্বত সামুদ্রিক সমতল হইতে ৫••• ফিট উচ্চ। সোমেশ্বর পর্বত প্রদেশে কতিপয় মুকৃপ্ত হ্রদ পরিলক্ষিত হয়। পৰ্ব্বতমালার উপতাকায় শস্তণ্ডামল ভূখণ্ড দৃষ্টিগোচর হইয়া থাকে। এই সকল স্থানের মধ্য দিয়া ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নিঝরিণীসমুহ কুলুকুলু রবে পৰ্ব্বতচরণান্ত প্রস্থ ভূভাগের উর্বরতা বৃদ্ধি করিতে করিতে নিম্ন ভূখণ্ডে প্রবাহিত হইতেছে। ঝিলাম্ নদী উত্তর দিক্ হইতে আসিয়া সমগ্র জেলাটকে দ্বিখণ্ডে বিভক্ত করিয়া দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হইতেছে। পাৰ্ব্বত্য প্রদেশে মুঘল ধারে বৃষ্টিপাত হইলে ঝিলামের জলপ্লাবনে উহার তট হইতে বহুদূরবর্তী গ্রামসমূহ বন্যায় পরিপ্লত হয়। ইহাতে যদিও অধিবাসীদিগকে সহসা বিপদে পতিত হইতে হয়,কিন্তু ইহার ফলে কৃষিকার্যের উপযোগী ভূমিতে যথেষ্ট উন্নতি সাধিত হয়। চেনাব নদী শাহপুর ও গুজরাণবালা জেলার মধ্যবৰ্ত্তী সীমারূপে বিদ্যমান। এই জেলায় এই নদীর দৈর্ঘ্য পরিমাণ ২৫ মাইল । চেনাব ঝিলাম্ অপেক্ষ বিস্তৃত হইলেও এই নদী ঝিলামের চার খরস্রোতা নছে। ঝিলামের স্রোত এক ঘণ্টায় ৪ মাইল প্রবাহিত হয়। কিন্তু চেনাবের স্রোতের গতি ঘণ্টায় আড়াই মাইল মাত্র। মিলামের প্লাবনে ভূমির যেরূপ উৰ্ব্বরতাশক্তি বৃদ্ধি পায়, চেনাবের প্লাবনসংন্যস্ত পলি মৃত্তিকায় সেরূপ গুণ নাই। শাহপুরে বন বিভাগ আছে, কিন্তু তৎসম্বন্ধে উল্লেখযোগ্য সবিশেষ কিছুই নাই। খনিজ দ্রব্যের মধ্যে বিশুদ্ধ লবণ যথেষ্ট আছে । ঝিলাম জেলাতেই সৰ্ব্বাপেক্ষা লবণের কারখানা। শাহপুর জিলার বর্চ নামক স্থানে একটা মাত্র লবণের খনিতে হtধ্য হইতেছে। শাহপুরে ক্রিমিয়ান যুদ্ধের সময়ে বহু লোরার কারখানায় কার্য হুইত, কিন্তু এক্ষণে সে কারবার একবারে বিলুপ্ত প্রার। লেছ, সীসা, উদ্ভিদজার সলফেট অব টাইম এবং জগ্ৰাদি এই স্থানের পর্বতমালায় পরিদৃষ্ট হয়। কিন্তু এই সকল arবার পরিমাণ এতই অল্প যে তদার কোন ব্যবসায় চলতে পারে না ।
পাতা:বিশ্বকোষ বিংশ খণ্ড.djvu/৩৪৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।