পাতা:বিশ্বকোষ বিংশ খণ্ড.djvu/৩৭৫

ષિ ১৭৮৮ খৃষ্টাম্বে ভঙ্গী সর্দার গুজয়সিংহের মৃত্যু ঘটলে মহাनिश् छैशिब्रि कनि* शूब क्tठनिश्tश्ब्र गचकांदणषन कब्रिब्र cजा? লাহেৰ সিংহের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করেন। সাহেৰ সিংহ তিন মাল কাল সোঢ়া দুর্গে অবরুদ্ধ থাকেন। এই সময়ে মহাসিংহ শিরোরোগে আক্রান্ত হওয়ার রণক্ষেত্র ত্যাগ কন্ধিয় গুজরাবাল দুর্গে নীত হন। তথায় ১৭৯২ খৃষ্টাব্দে র্তাহার মৃত্যু ঘটে এবং রণজিংসিংহ দ্বাদশ বৎসর পিতৃসিংহাসনে অভিষিক্ত হন। তাছার মাত মাই মালৰী দেওয়ান লক্ষপতি রায়ের সহযোগে রাজকাৰ্য্য পৰ্য্যালোচনা করিক্তে থাকেন । রণজিতের খাগুড়ি সদাকুমারীও বালক সর্দারের রাজ্যরক্ষার্থ বিশেষ বুদ্ধি, অন্ধুত [ ७१७ ] কৌশল ও অদম্য ৰীরত্বের পরিচয় প্রদর্শন করিয়াছিলেন । তিনি ষে উদ্দেশ্রে রণজিতের সহিত স্বীয় তনয় মহতাব কুমারীর বিবাহ কার্য নিম্পন্ন করেন, ১৭৯৩ খৃষ্টাব্দে জয়সিংহের মৃত্যুতে তাহা স্বচারুরূপে নিৰ্বাহিত হয়। তিনি কানাইরা মিশলের সর্দাররূপে গৃহীত হইলে মুখের-চকিয়া মিশলের প্রাধান্ত ও শ্রেষ্ঠত্ব অক্ষুন্ন রাখিতে বিশেষ যত্নশীল হইয়াছিলেন । ইতিহাসকারগণ এক বাক্যে স্বীকার করিয়াছেন যে, সদাকুমারী পঞ্জাবে একাধিপত্য স্থাপনের সোপানস্বরূপ । রণজিৎ সেই সোপানে আরোহণ করিয়া উন্নতির শীর্ষদেশে পদার্পণ করিয়াছিলেন। ৰাস্তৰিক ৰলিতে কি, একমাত্র রণজিতের অধ্যবসায়ে পঞ্চনদের সমগ্র শিখ সম্প্রদায় ক্রমে মুখের-চকিয় মিশলের অধীন হইয়াছিল। এক সময়ে বিভিন্ন মিশলভূক্ত শিখগণ পরম্পরে কখন মিত্র কখন বা শত্রু ভাবে আলিঙ্গন করিয়াছিলেন । র্তাঞ্জাম্বের পরম্পরের যুদ্ধবিগ্রহে ও লুণ্ঠনে পঞ্জাব প্রদেশ ধনশূন্ত ও জনশূন্ত হইয়াছিল। রণজিৎ সেই সকল ৰিরোধী দলকে ५कडांप्रब श्रांबक कब्रिव्र गम5] श्विर्थबांठिtक ७की भक्ष्ठौ শক্তিরূপে পরিণত করেন। ঐ শক্তিপুঞ্জ কালে ইংরাজরাজের গুtয় একটী মহাশক্তির প্রতিদ্বদ্ধিরূপে দওয়েমান হইতে সমর্থ হয় । মাতার প্রতিনিধিত্বে রাজ্যশাসন রণজিতের ভাল লাগিল ন। নিজে বিশেষ লেখা পড়া জানিতেন না বলিয়া তিনি স্বীয় পিতার খুল্লপিতামহ স্বালসিংহের হস্তে রাজ্যের যাবতীয় মন্ত্রণাভার হস্ত করিলেন। এই সময়ে আক্ষদ্ব শাহ আবদালীর পৌত্র শাহ জমা পুনঃ পুনঃ পঞ্জাব আক্রমণ করিয়া শিখদিগকে এরূপ তীতি প্রদর্শন করিয়াছিলেন যে, তাহারা শিক্ষিত আফগান সেনার সমক্ষে অস্ত্ৰধারণ করিতে সমর্থ হয় নাই। স্বয়ং রণজিৎও জানু শাহের লাহোর আক্রমণ কালে সালে পলাইবা পৰ্ব্বত ও জঙ্গলে আশ্ৰয় লইতে বাধ্য হন। যাহা হউক, প্রতিবার এইরূপে অবনতমস্তকে পলায়ম উচ্চমনী রণজিতের ভাল লাগিল না । XX. >8 fatet তিনি জুযোগ অন্বেষণ করিতে লাগিলেন , দ্বৈৰ তাছার প্রতি স্বপ্রসন্ন, কাজেই অচিরে তাছার বল বৰ্দ্ধিত হইয় পড়িল । মুখেরচক বংশের প্রধান শত্রু সর্দার ষশঃসিংহ রামগড়িয়া এক্ষণে ৰাদ্ধক্যে উপনীত ; তিনি কানাইর সর্দার রাণী সদাকুমারীর অধিকৃত মিয়াণী নগর অবরোধ কালে রণজিৎ সিংহের বীরত্ব-প্রতিভার যে পরিচয় পান তাহাতে র্তাহাকে স্তম্ভিত করিয়াছিল। তিনি তৎপরবর্তী কাল হইতে আর যুদ্ধবিগ্রহে লিপ্ত হইতে চেষ্টা পান নাই। বীরশ্রেষ্ঠ গোলাপসিংহ ভঙ্গীও এসময়ে আখ হইতে পড়িয়া যাওয়ায় অকৰ্ম্মণ্য হইয়। পড়িয়াছিলেন, র্তাহারা বৃদ্ধ বয়সে আর রণজিতের প্রতিদ্বন্দ্বিরূপে म७iद्रमांन हहेtठ जांश्नौ हन, नॉरें । शृङग्नां१ भ्रूण क्रूण শিখ-সর্দারগণও ৰুণজিতের বিরুদ্ধে অস্ত্ৰধারণ করিতে সাহস করিলেন না । এই সুযোগে রণজিৎ জমান শাহের দৌরাত্মা ও আক্রমণ হইতে অব্যাহতিলাভের আশায় ভঙ্গী সর্দার লহনা, গুজর ও শোভাসিংহের নিকট হইতে লাহোর রাজধানী কাড়িয়া লইত্তে সঙ্কল্প করিলেন । রাণী সদাকুমারী এই প্রস্তাৰ অমুমোদন করিলে, ভিতরে ভিতরে বল সঞ্চয়ের ব্যবস্থা চলিতে লাগিল । এই সময়ে লহন সিংহের পুত্র চেংসিংহ বদর-উদ্দীন নামক লাহোরের একজন মুসলমান-নেতাকে বন্দী করেন। তাছার খণ্ডর মিঞা আসক্ষ, মহম্মদ শিখ, দরবারে আবেদন করিয়াও জামাতাকে মুক্ত করিতে পারিলেন না। তখন র্তাহার এক যোগে রাগী সদাকুমারী ও সর্দার রণজিৎসিংহকে পত্র স্বাক্স লাহোর আক্রমণের প্রস্তাব করিয়া পাঠাইলেন। রাণী সদাকুমারী ও রণজিৎ এই সংবাদে উৎফুল্প হইয়া একত্র মিলিত হইলেন এবং অমৃতসরে পূজা দিবার ভাণ করিয়া সদলে অমৃতসরাভিমুখে চলিলেন। এখান হইতে এক দিনেই তাহারা লাহোরে উপনীত হইয়। ১৭৯৯ খৃষ্টাৰে লাহোর অধিকার করিলেন । চেৎসিংহ বৃত্তিলাভ করিয়া রণজিৎকে দুর্গ ও নগর ছাড়িয়া দিল । অপরাপর সর্দারের তাছার আগমনের পূৰ্ব্বেই পলায়ন করিয়াছিলেন । এই সময়ে পঞ্চনম্বরাজ্য কএকজন পাঠান ও শিখসর্দারের মধ্যে বিভক্ত হইয়া পড়িয়াছিল। কমুর নগর নিজামৃ উদ্দীন খ নামক একজন পাঠাল-সৰ্গারের অধীন ছিল। গোলাপসিংহ ভঙ্গী অমৃতসর প্রদেশ শাসন করিতেছিলেন। মুলতান রাজ্য সদোজৈ সর্দার মুঞ্জঃফর খার এবং দায়ের প্রদেশ আবদুল সমল ক্ষার অধীনে শাসিত হইত। উস্ক প্রদেশ সরবার খাঁ কাটখেল এবং মানখের, ছোট ও বা, প্রদেশ নবাব মৰষ্মদ খায় বংশধর পাছ নবাজ মৈন উদ্দৌলার কর্তৃত্বাধীন ছিল । এতদ্ভিন্ন দেয়াগাঙ্গী 獻