শিলপাটা শিল ( পুং ) শিল-ক। উং, ক্ষেত্রে শস্তাদি কৰ্ত্তন করিয়া লইয়৷ বাইলে অবশিষ্ট যাহ থাকে, তাহ একটা একটা করি খুটিয়া লওয়ার নাম শিল । মধুতে লিখিত আছে যে, ইহা ব্রাহ্মণীদ্বগের এক প্রকার জীবনোপায়। ব্রাহ্মণগণ উৎবৃত্তি,শিলবৃত্তি, বাউঞ্জশিলবৃত্তিস্বারা জীবিক অর্জন করিবেন। মন্ত্র উৎ ও শিল এই দুইটকে পৃথকৃরূপে নির্দেশ করিয়াছেন । মসুর মতে কৃষকের ক্ষেত্র হইতে শস্ত লইয়া যাইলে যাহা ভূপতিত থাকে, সেই ভূপতিত ধাস্তাদির কণাসমূহ এক একটা করিয়া তোলাকে উন্থ এবং ঐ ধান্ত্যাদির মঞ্জরী অর্থাৎ শিষ গ্রহণ করাকে শিল কহে । এইরূপ উঞ্চ ও শিলদ্বারা যে জীবিকা অর্জন করা হয়,তাহাকে ঋত কহে । “খতস্তাভ্যাং জীবেত্ত, মৃতেন প্রমুতেন ব। সত্যামৃত্যাভ্যামপিবা ন শ্ববৃত্ত কদাচন ॥ ঋতমুগ্ধশিলং জ্ঞেয়মমৃতং স্তাদযাচিতং । মৃতন্তু যাচিতং ভৈক্ষং প্রমৃতং কৰ্ষণং তম্ ॥” ( মন্ত্র ৫৪-s ) ‘অবাধিতস্থানেষু পথি বা ক্ষেত্রেযু বা অপ্রতিহত্তাবকাশেষু যর যত্রেীষধয়ে বিদ্মস্তে তত্র তত্র অঙ্গ,ণীভ্যাং একৈকং কণং সমুচ্চয়িত্ব ইতি বৌধায়নদর্শনাৎ, একৈকধান্তাদি গুডুকোচ্চয়মুঞ্ছঃ। মঞ্জর্য্যাত্মকানেকধান্তোচ্চয়নং শিলঃ’ (কুল্পক ) ২ রঘুবংশে বর্ণিত পরিযাত্র-রাজপুত্র। ( রঘু ১৮১৭ ) শিলক (পুং ) ঋষিভেদ । ( ছানোগ্য” উপ” ১৮১ ) গর্ভজ (পুং ) পাষাণভেদন। ( রাজনি" ) শিলচর, পূৰ্ব্ববঙ্গ ও আসাম বিভাগের কাছাড় জেলার প্রধান নগর ও বিচার সদর । অক্ষা ২৪° ৪৯ ৪- উঃ এবং দাখি” ৯২° ৫ ৪৮% পৃঃ । নগরট অধিক প্রাচীন নহে । বরাক নদীর দক্ষিণকুলে বাকের পার্থে অগ্ৰবৰ্ত্তী ভূখণ্ডের উপর স্থাপিত। পুঞ্জ এখানকার স্বাস্থ্য ভাল ছিল না, বর্তমান সময়ে মিউনিসপালিটীর যত্নে ও ইংরাজ কর্তৃপক্ষের পর্য্যবেক্ষণে ইহার অনেকটা উন্নতি সাধিত হইয়াছে। ১৮৬৯ খুঃ ও ১৮৮২ খৃষ্টাব্দের ভূমিকম্পে নগরস্থ রাজকীয় ও সাধারণ অট্টালিকাদি ভূমিসাৎ হইয়৷ যায়। ১৮৮৫ খৃষ্টাব্দে এখানকার সেনাবাসে ছুইটী বড় কামান ও ৪২নং বেঙ্গল পদাতিকদল রক্ষিত হয় । এখানে প্রতিবৎসর পৌষমাসে একটা ৭ দিন স্থায়ী মেলা হইয় থাকে। শিলজ (ক্লী) শৈলজ নামক গন্ধ দ্রবাবিশেষ। ( রাজনি" ) শিলাস্কর (পুং ) গোত্রপ্রবর্তৃক ঋষি। বোধ হয় ইহার একৃত নাম শিলন্ধর । ( প্রবরাধ্যায় ) শিলপাট, আসামের ধরদ জেলার ছাতগাষ্ঠী দ্বার উপবিভাগের অন্তর্গত একটা গওগ্রাম। এখানে “বোরবিহু” উৎসবোপলক্ষে একটা মেলা হয়। ঐ মেলায় পাৰ্ব্বত্য কাছাড়ী জাতিই সাধারণতঃ সমবেত হইয়া থাকে। t ΧΧ [ 8 అసి ) শিলাচয় • শিলরতি (ত্রি ) শিলে রডিযপ্ত। যাহারা শিলবৃত্তি খাৰু জীবিক নির্বাহ করেন । ( পাণিনি ৬৩৬৩ বাণ্ডিক ) শিলবাহা (স্ত্রী) নদীভেদ। [ শিলাবস্থা দেখ) শিলবৃত্তি (ত্রি) শিলঃ বৃত্ত্যিন্ত। যিনি শল্যুত্তি দ্বারা জীবিকাজর্জন করেন । ধান্তাদির মঞ্জরী উচ্চয়ন রূপ বৃত্তি স্থায় জীৰন যাপন। ধান্তাদির শীষ কুড়াইয়া তারা জীবিকানিৰ্ব্বাহ করার নাম শিলবৃত্তি। শিলহেটী, মধ্যপ্রদেশের রায়পুর জেলার ত্রগ, তহশীলের অন্তগত একটা ভূসম্পত্তি। ভূপরিমাণ ৮৩ বর্গমাইল। ২৮ খানি গ্রাম লইয় গঠিত। এখানকার ভূম্যধিকারীর পূৰ্ব্বে গণ্ডাইরাজের অধীন সামন্ত ছিলেন। ইহার গোড়বংশোদ্ভব । শিলহেট গ্রাম অক্ষা ২১° ৪৭’ উঃ এবং দ্রাঘি” ৮১° ৯ পুৰ্ব্বে অবস্থিত। শিল ( স্ত্রী) ১ পাষাণ, প্রস্তর, পাথর। ২ দ্বারদেশের অধঃস্থিত দারু, দোরের চৌকাঠের নীচের কাঠকে পাষাণ কহে । (অমর) ৩ স্তম্ভশীৰ্ষ। ৪ মন:শিলা, চলিত মনছাল। এ কর্পর। ৬ শিলাজতু। ৭ গৈরিক। ৮ দীর্ঘ পাষাণ।। ৯ নীলিকা, নীল । ১• হরীতকী। ১১ গোরোচনা। ১২ দুৰ্ব্ব । ( ৰৈক্তকনি” ) শির – রক্ত লতুং । ১৩ শির । শিলাই, বাঙ্গালার মানভূম জেলায় প্রবাহিত একটা নদী, উক জেলার লাধুকা পরগণা হইতে উদ্ভূত হইয়া ধীরমন্থর গতিতে পুৰ্ব্বদক্ষিণাভিমুখে আসিয়া রূপনারায়ণ নদে মিলিত হইয়াছে। মেদিনীপুর বুড়ানদী নাড়াজোলের নিকটে এবং বাঁকুড়া জেলায় পুরষ্করনদী ও গোপা নদী ইহার কলেবর পুষ্ট করিতেছে। রূপনারায়ণের সঙ্গম হইতে এই নদীতে যতদূর জুয়ারের জল পৌছায়, ততদূর পর্যন্ত এই নদীবক্ষে পণ্যদ্রব্যবাহী নৌকাসমূহ যাতায়াত করিতে পারে। বর্ষাকালে বস্ত হইয়া নদীর উভয়কূল প্লাবিত করে । শিলাকণা (স্ত্রী ) শিলেব কর্ণঃ কোণে শল্পকী বৃক্ষ । ( শব্দচ" ) শিলাকুটুক (পুং) পিলা ফুটতি আয়তীত ফুট ৭ টা , পাষাণভেদনাস্ত্র । ( শব্দরত্নী” ) শিলাকুসুম ( ক্লী ) শিলোদ্ভব, শিলাজতু । , শিলার (রা) শিলাপটে লিখিত অক্ষর (Inthography) শিলাগৃহ ( ক্লী) প্রস্তরনিৰ্ম্মিত গৃহ । পাথরের ঘর। . শিলা । [ শালগ্রাম দেখ। ] শিলাচয় । পুং ) পৰ্ব্বত । “কনকশিলাচয়বিবরজতর কুসুমাসঙ্গি মধুকরামুরুতে।” ( বৃহৎসংহিতা ২৪১ )
যস্ত: উীপ। ృe లి