শিষ্টাচার [ 8१२ } শিষ্য উপধারা ইকার (শাসি-খুসি-ঘসী-নাঞ্চ । ৮াগ৬•) ইতি সন্ত ব। শান্ত, ধীর, স্থবোধ স্বশীল, স্ববুদ্ধি। “নপাণিপাচগুলো ন নেত্ৰচপলে মুনিঃ। ন চ ৰাগঙ্গচপল ইতি শিষ্টস্ত লক্ষণম্।।” (ভারত অশ্বমে’) যাহার"পাণি, পাদ, নেত্র, বাক্য ও অঙ্গ চপল নছে, তিনিই শিষ্ট । "বিশেষশন্ধনিষ্ঠন্তু শেষঃ শিষ্ট: প্রচক্ষতে। মন্থস্তরেষু যে শিষ্ট। ইহ তিষ্ঠন্তি ধাৰ্ম্মিকং ॥ মনুঃ সপ্তৰ্যয়শ্চৈব লোকসস্তানকারণাৎ। তিষ্ঠন্তীং চ ধৰ্ম্মাৰ্থং তা শিষ্টান পরিচক্ষাতে । তৈঃ শিষ্টৈঃ পালিতে ধৰ্ম্মঃ স্থাপতে হি যুগে যুগে ॥” - ( মৎস্তপু” ১২• অ” ) বিশেষ শব্দনিষ্ঠ অর্থাৎ যিনি শ্রেষ্ঠ তাহাকে শিষ্ট কহে। এই শিষ্টগণ মন্বন্তরকাল পর্য্যস্ত অবস্থিত থাকেন । মঞ্জু ও সপ্তর্ষি প্রভৃতি ইহার লোকবিস্তার ও ধৰ্ম্মার্থের জন্ত অবস্থান করেন । এই শিষ্টগণ কর্তৃক ধৰ্ম্ম পালিত ও যুগে যুগে স্থাপিত। ২ অবশিষ্ট । (গীতা ৪৩০ ) ৩ নীতিজ্ঞ । ৪ বশতাপন্ন । ৫ শিক্ষিত, বিনীত । ৬ প্রধান, বিখ্যাত। ৭ আজ্ঞাপ্ত। ( পুং ) ৮ মন্ত্রী। ৯ সভ্য । শিষ্টত্ব (ক্লী) শিষ্টস্ত ভাবঃ ত্ব। শিষ্টের ভাব বা ধৰ্ম্ম, সাধুত্ব। শিষ্টাচার (পুং ) শিষ্ট আচার, শিষ্ট্রানামাচারে বা । সাধুব্যবহার, শিষ্টদিগের আচার, সাধুগণ যেরূপ যেরূপ আচার অবলম্বন করিয়া থাকেন, তাহাকে শিষ্টাচার বলে। মৎস্তপুরাণে ইহার লক্ষণ এইরূপ আছে— “ততঃ স্মাৰ্ত্তঃ স্মৃতো ধৰ্ম্মে বর্ণাশ্রমবিভাগশ: | এবং বৈ দ্বিবিধে ধৰ্ম্মঃ শিষ্টাচারঃ স উচ্যতে ॥ ত্রয়ী বার্তা দ্বগুনীতি: প্রজা বর্ণাশ্রমেজ্যয় । শিষ্ট্রে রাচর্যাতে যম্মাৎ শিষ্টাচার: স শাশ্বতঃ ॥ দানং সভ্যং তপোহলোভে বিদ্যেজ্য পূজনং দম: । অষ্ট্রেী তানি চরিত্রাণি শিষ্টাচারস্ত লক্ষণমূ। শিষ্ট ষন্মাচ্চরস্তোনং মনুঃ সপ্তর্ষিয়শ্চ যে। মন্বন্তরেষু সৰ্ব্বেষু শিষ্টাচারস্ততঃ স্মৃত: ॥ শ্রতিস্থতিভ্যাং বিহিতে ধৰ্ম্মে বর্ণাশ্রমাত্মক । শিষ্টাচারবিবৃদ্ধন্তু ধৰ্ম্ম: স সাধুসন্মতঃ ” ( মৎস্তপু• ১২• অ’) বর্ণাশ্রমের বিভাগানুসারে স্মৃতিবিহিত ষে ধৰ্ম্ম, অর্থাৎ স্মৃত্তি শাস্ত্রে যে সকল বর্ণাশ্রম ধৰ্ম্ম ৰিহিত হইয়াছে, তাহাকেই শিষ্টচার কহে। শিষ্টগণ ত্রয়ী বার্তা ও দগুনীতি প্রভৃতি দ্বারা আচরণ করিয়া থাকেন বলিয়াও ইহা শিষ্টাচার নামে অভিछिङ । मन, नऊा, उ*श), अण्णां७, दिछl, हेछा, भूछ, এ দম এই আটট ইহার লক্ষণ। মল্প ও সপ্তর্ষি প্রভৃতি মন্বন্তর | कारण हे आप्लाई बंदर्णश्न ནྡྲ་བྷཾ་གྷ་ থাকেন। শ্রুতি ও স্বতিশাস্ত্রে বর্ণাশ্রমবিহিত যে ধৰ্ম্ম নির্দিষ্ট হইয়াছে, তাহাই শিষ্টাচার এবং এই ধৰ্ম্ম সাধুসন্মত । শিীঃ (স্ত্রী) শাসরিন (শাস ইদঙু হলোঃ f পা ৬.ses ) ইতি - “অন্যত্র পুত্রাৎশিষ্যাৰ শিষ্ট্যৰ্থং তাড়ত্তেতেী।” (মনু ৪,১৬৪) শিষ্য (ত্রি) শিষ্যতেইসাবিতি শাস ( এতিস্তু শাস্থ্যুঃ কাপ । পা ৩১৷১•৯ ) ইতি কাপ, । ( শাস ইদং হলোঃ । পা ৬৪৩e ) ইতি ই ( শাসবসতি। পা ৮। ৩৬০ ) ইতি য। উপদ্বেগু, শিক্ষণীয়, পৰ্য্যায় ছাত্র, অস্তেবাসী, অস্তেসদ, অস্তেষদ । ‘ছাত্রান্তেবালিশিষ্যান্তেষদ একাৰ্থতা ইমে।’ ( জটাধর ) দীক্ষাতত্ত্ব ও তন্ত্রসারে শিষ্যের লক্ষণ এইরূপ নির্দিষ্ট কইয়াছে— ‘ “বাঙমনঃকায় বৃমুভিও রুশুশ্রষণে রত। এতাদৃশগুণোপেতঃ শিধ্যে ভবতি নারদঃ.w দেবতাচাৰ্য্যশুশ্রুষাং মনোবাক্কায়কৰ্ম্মভি: | শুদ্ধভাবে মহোৎসাহো বোদ্ধা শিষ্য ইতি স্বতঃ ॥"ীক্ষাতত্ত্ব) যিনি বাক্য, মন, কায় ও ধনদ্বারা গুরুশুশ্রুষায় রত থাকেন, তাদৃশ গুণবিশিষ্ট ব্যক্তিই শিষ্য পদবাচ্য। মন, বাক্য, কায় ও কৰ্ম্ম দ্বারা দেবতা ও গুরুর যিনি শুক্র করেন, এব: সৰ্ব্বদা শুদ্ধভাব ও মহোৎসাহুযুক্ত হন, তিনিও শিষ্যের উপযুক্ত । তন্ত্রসারে লিখিত আছে যে, সমাদিগুণযুক্ত, বিনয়ী, বিশুদ্ধ স্বভাব, শ্রদ্ধাবান, ধৈর্য্যশীল, সৰ্ব্বকৰ্ম্মসমর্থ, সদ্বংশজাত, অভিজ্ঞ, সচ্চরিত্র, এবং যত্যাচারযুক্ত এই সকল গুণবিশিষ্ট ব্যক্তি প্রকৃত শিষ্য পদবাচ্য, ইহার বিপরীত গুণবিশিষ্ট ব্যক্তিকে শিষ্য করিতে নাই । পুণ্যশীল, ধাৰ্ম্মিক, শুদ্ধান্তঃকরণ, গুরুভক্ত, জিতেন্দ্রিয়, দানশীল ও ঈশ্বরাধনায় তৎপর, এতাদৃশ গুণবিশিষ্ট ব্যক্তি শিষ্যের উপযুক্ত। “শাস্তে বিনীতঃ শুদ্ধাত্মা শ্রদ্ধাবান ধারণক্ষমঃ। সমর্থশ্চ কুলীনশ্চ প্রাজ্ঞঃ সচ্চরিতে যতিঃ । এবমাদি গুণৈযুক্তে শিষ্যে ভবতি নান্তথা । পুণ্যবান্ ধাৰ্ম্মিকং শুদ্ধে গুরুভক্তে জিতেজয় । শিষ্যযোগ্য ভবেৎ সোহি দানধানপরায়ণ ॥" (তঃসার ) গুরু নিষিদ্ধলক্ষণবিশিষ্টকে শিষ্য করিবেন না। নিষিদ্ধ শিষ্য যথা—যে ব্যক্তি পাপাত্মা, ক্র,রকর্ণ, বঞ্চক, কুপণ, অতিদরিদ্র, আচারভ্রষ্ট, মন্ত্রদ্বেষী, নিন্দক, মুখ, তীর্থদ্বেষী, গুরুভক্তিহীন, ও মলিনাস্তঃকরণ এই সকল নিন্দিত গুণবিশিষ্ট্র ব্যক্তিকে গুরু মন্ত্র প্রদান করিবেন না, ইহা ভিন্ন অলস, মলিনবেশী, অতিশয় কাতর, দাস্তিক, কৃপণ, দরিদ্র, রোগী, সৰ্ব্বদা ক্রোধপরায়ণ, . বিষয়ের প্রক্তি অতিশয় অনুরাগী, লোভপরন্তন্ত্র,অস্থয়া ও মাৎসৰ্য্য
পাতা:বিশ্বকোষ বিংশ খণ্ড.djvu/৪৭৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।