------- করিতেন এবং রামায়ণপ্রসিদ্ধ ঋষ্যশৃঙ্গ খৰি এই স্থানেই জন্মগ্রহণ করেন। খৃষ্টীয় ৭ম শতাব্দীতে বেদান্তমত্তপ্রবর্তৃক স্বপ্রসিদ্ধ ভাষ্যকার শঙ্করাচার্য্য এখানে আসিয়া মঠ স্থাপন করেন, তাহ। ছষ্টতেই এই স্থানের প্রসিদ্ধি সমধিক বৰ্ধিত হয়। প্রবাদ আছে, শঙ্করাচাৰ্য ঐ সময়ে কাশ্মীর হইতে সারদ-অস্থা বা সরস্বতীমূৰ্ত্তি আনিয়া এখানে প্রতিষ্ঠা করিয়াছিলেন । শঙ্করের পর হইতে শৃঙ্গেরি মঠের গুরু প্ৰণালী সমভাবে চলিয়া আসিতেছে, তাহারা সকলেই "জগদগুরু" নামে আখ্যাত। স্থানীয় স্বাৰ্ত্ত ব্রাহ্মণগণ ও শৈব ধৰ্ম্মাবলম্বীরা সকলেই জগদগুরুকে বিশেষ সন্মান ও ভক্তি করিয়া থাকেন। শৃঙ্গেরিমঠাচাৰ্য্য জগদগুরু নৃসিংহ আচাৰ্য্য অদ্বিতীয় পণ্ডিত ছিলেন। ইনি সময় , সময় ভারতের নানা স্থানে গমন করিয়া তত্ৰত অধিবাসীদিগকে ধৰ্ম্মোপদেশ দান করিতেন। তিনি ভ্রমণকালে নানা স্থানে দেশহিতকর কার্য্যে বহু অর্থ দান করিয়া গিয়াছেন। তুঙ্গা নদীর তটে এই মঠের বহু ভূসম্পত্তি আছে। উহা মাঙ্গনী ভূমি নামে খ্যাত। এই ভূসম্পত্তি প্রাচীন সময় হইতে দেবোত্তর রূপে প্রদত্ত। এতদ্ব্যতীত মহিমুররাজও শৃঙ্গেরি মঠের ব্যয়নিৰ্ব্বাহীর্থ মালিক বৃত্ত্বি প্রধান করেন । বৎসরের মধ্যে অনেকবার শৃঙ্গেরিতে বহু উৎসব হইয় থাকে। এই সকল উৎসবে সহস্ৰ সহস্ৰ লোকসমাগম হয়। উৎসবের সময়ে মঠের ব্যয়েই বহু লোককে তোজ দেওয়া হয়। এই সময়ে কাঙ্গাল স্ত্রীলোকদিগকে জামা ও কাপড় এবং কাঙ্গালীদিগকে অর্থ দান করা হয় । মুঙ্গেশ্বর (পুং) শিবলিঙ্গভেদ। সম্ভবতঃ পৃদীশ্বর তীর্থস্থ প্রসিদ্ধ লিঙ্গ । শৃঙ্গোৎপাদন (ত্রি) দন্ত উৎপাদন বাং। ১ লোং পাদনকারী, যাহা হইতে শৃঙ্গ উৎপন্ন হয় । ২ শৃঙ্গের উদগম। শৃঙ্গোৎপাদিনী (স্ত্রী) ক্মিণীভেদ। শৃঙ্গোচ্ছ য় (পুং) উচ্চপৃঙ্গ। শৃঙ্গোন্নতি, się:"Fintigă sfsfit" (Right ascension ) ! শৃঙ্গোঞ্চাষ (পুং ) সিংহ । ( হেম ) শৃঙ্গ্য ( क्रॊि ) शृङ्ग श्द् (Hiधातिथ्यां षः ।। १l si००•७ ) इंडि च । শৃঙ্গতুল্য, শৃঙ্গসদৃশ। শৃণি ( স্ত্রী) অঙ্কুশ । (অমর ) ভরত এই শম্বের ব্যুৎপত্তি এইরূপ নির্দেশ করিয়াছেন, “শৃপতি মৰ্ম্মস্থানং পৃলি: - হিসেনে যুগ, জ্য মাগধাদের্নরিাত ৰস্থিাৎ কেনি; নিপীতনাহি হ্রস্বঃ। নানীতি ভূশিৰ । “পৃণিরঙ্কুশবাচী চ কাশঞ্চ তৃণবাচক । ( ভয়ত ) শৃত ( ত্রি , শ্রা-পাকে কু (পৃতং পাকে । পা ৬।১।২৭ ) ইতি *, XX শূত [ 483 ) শৃতকাম । రిe পৃভাব । ১ পঙ্ক ক্ষীরাজ্যপয়ঃ, পঙ্ক কুঞ্জ স্থত বা জল । ( অময় ) ২ কথিত, পৰ্যায় কাথ, কথায় ও নির্ধ্যুহ। বৈদ্ধকমতে ইহার প্রস্তুত প্রণালী এইরূপ লিখিত আছে— এক পল পরিমাণ দ্রব্য উত্তমরূপে কুটিয়া তাহার ১৬৬৭ জলে মৃত্তিকানিৰ্ম্মিত পাত্রে জাল দিয়া ৮ ভাগের একভাগ থাকিতে নামাইবে । ইহাকে পৃত বা কাখ কৰে। এক কর্ষ হইতে এক পল পৰ্য্যস্ত দ্রব্যে ১৬ গুণ জল প্রদান করিতে হইবে। এক কুড়ব অর্থাৎ অৰ্দ্ধসের পর্যন্ত দ্রব্যের পরিমাণ হইলে তাহার ৮ গুণ জল দ্বারা পূতপাক করিতে হয়। তদুৰ্দ্ধ প্রস্থ প্রভৃতি করিয়া দ্রব্যের মান যতই হউক, জল চতুগুণ দেওয়া কর্তব্য । ইহ মূছ অগ্নির জালে পাক করিতে হয়। পানবিধি-ইছা প্রবল অগ্নিবিশিষ্ট ব্যক্তির পক্ষে ১ পল অর্থাৎ ৮ তোলা, মধ্যমাগ্লিবিশিষ্ট ব্যক্তির পক্ষে ৬ ছোলা, এবং ইনাগ্নি ব্যক্তির পক্ষে ৪ তোলা পান বিধেয় । ওস্ত্রাস্তরে লিখিত আছে যে, শৃতদ্রব্য একপল গ্রহণ করিয়া ১৬ গুণ জলে পাক করিয়া চতুর্থাংশ থাকিতে নামাইবে । তৎপরে ঐ পাদশেষ কাণ প্রবল অগ্নিবিশিষ্ট ব্যক্তিকে সমস্ত পান করাইবে, মধ্যারিবিশিষ্টকে অর্ধেক এবং ইনারিবিশিষ্টকে আট ভাগের এক ভাগ পান করিতে দিবে। পাদশেষ কথে অপেক্ষা অষ্টাংশ শেষ কাৰ্থ অধিক গুরু এবং গুণবিশিষ্ট, এই জন্ত প্রৰলাগ্নিব্যক্তি ২ পল এবং ইনাগ্নিবিশিষ্ট ১ পল পান করিবে । গৃতের সহিত যদি কোন দ্রব্য এক্ষেপ করিতে হয়, তাহ হইলে উক্ত নিয়মে দিতে হয়। চিনি প্ৰক্ষেপ দিলে বাতজনিত রোগে ৪ ভাগের একভাগ, পিত্তজনিত রোগে .৮ ভাগের এক ভাগ এবং কফজনিত রোগে ১৬ ভাগের একভাগ দিতে হয়। মধু এক্ষেপ সম্বন্ধে ইহার বিপরীত অর্থাৎ বাতজনিওরোগে ১৯ ভাগের একভাগ, পিত্তজনিত রোগে ৮ ভাগের ১ ভাগ, কক্ষএনিত রোগে ৪ ভাগের এক ভাগ দিবে। জীৱ, গুগগুলু, যবক্ষার,গৈন্ধব,শিলাজতু,ছিজু ও ত্রিকটু, এই ক একটা প্রক্ষেপ দিতে হইলে অৰ্দ্ধতোলা মাত্রায় দিতে হয়। দুগ্ধ, পূত, গুড়, তৈল, অথবা অন্ত কোন প্রকার দ্রব পদার্থ কন্ধ চূৰ্ণ প্রভৃতি প্ৰক্ষেপ দিতে হইলে ২ তোল পরিমাণে দিতে হয় । ( ভাব প্রকাশ ) “দ্রব্যাদাপোথিতাত্তোয়ে বহ্নিনা পরিতাপিতাৎ। নিঃস্বতো যে রস পুত: স শৃঙ্গ সমুদাহৃত: ।” ( বৈষ্মক । রেটিং দ্রব্য উত্তমরূপে ধৌত করিয়া জল দিয়া অগ্নিতে পাক করিলে যে বিশুদ্ধ রস নিঃস্থত হয়, তাছাকে পৃহ কৰে । লর ()ি ১ (চুক) জাল দিতে ইচ্ছুক। ই পাক করিতে ইচ্ছুক ।
পাতা:বিশ্বকোষ বিংশ খণ্ড.djvu/৫৪৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।