শ্যামানন্দ [ ७२२ ] শ্যামানন্দ সম্মিলিত হয়েন। " এই বৃন্দাবন ধামেই ইহঁদের হৃদয়সঙ্গীত ভত্তিধারা প্রবুদ্ধ হয়, তথা হইতেই ইহার ত্রিবেণী ধারার স্থায় বঙ্গের সমতলক্ষেত্রে আধিভূত হইয়া প্রেমভক্তির বস্তায় পুনৰ্ব্বার বঙ্গ ও উৎকলের অধিবাসীদের হৃদয় পরিপ্লুত কঞ্জিয় তোলেন। শ্ৰীমল্লিত্যানন্দ দাস বিরচিত প্রেমবিলাস, নরহরিদাস বা ঘনপ্তাম চক্ৰবৰ্ত্তী প্রণীত ভক্তিরত্নাকর এবং শ্যামানন্দ সম্প্রদায়ের অনুগত শ্রমদূগোপীজনবল্লভদ্রাসবিরচিত রসিক্ষমঙ্গল গ্রন্থে আমরা শ্যামাননের জীবনবৃত্ত সম্বন্ধে কিছু কিছু ঘটনা জানিতে পাই । শকের পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষভাগে উড়িষ্যার অন্তর্গত দণ্ডেশ্বর গ্রামে শ্যামানন্দুের আবির্ভাব হয় । ইহার পিতার নাম শ্ৰীকৃষ্ণ মওল, ইনি জাতিতে সদৃগোপ। শ্ৰীকৃষ্ণ মণ্ডলের পূৰ্ব্ববাস গৌড়ে ছিল। তিনি গৌড় ত্যাগ করিয়া উৎকলে আসিয়া দণ্ডেশ্বর গ্রামে আপন আবাস নিৰ্ম্মাণ করেন। শ্ৰীকৃষ্ণ মণ্ডলের পত্নীর নাম স্থরিক । ছুরিকা ভগবস্তুক্তিপরায়ণ ও পন্ব্রিতা ছিলেম। ঐকৃষ্ণ মওল মহাশয়ও ধৰ্ম্মানুরাগের জন্ত লোকসমাজে প্রসিদ্ধ ছিলেন । ধৰ্ম্মানুরক্তপিতার ঔরসে এবং তাদৃশী জননীর গর্ভেই মহানুভবের জন্ম হয়, ইহা চিরপ্রসিদ্ধ। শ্যামানন্দের প্রভৰস্থান সম্বন্ধেও এই নিয়মের ব্যভিচার হয় নাই। গোপ মহাশয় সৰ্ব্বদাই ধৰ্ম্মকাৰ্য্যে রত থাকিতেন, কৃষ্ণভক্তিসুধা নিরস্তর অস্তরের স্তরে স্তরে প্রবাছিত হুইত, স্বামী সতী পতিব্ৰতা সতত ছায়ার স্থায় স্বামীর পাশ্ব দেশে বিচরণ করিয়া সহধৰ্ম্মিণী রূপে দিনযাপন করিতেন। ভক্তির অনুষ্ঠানে সুধামধুর কৃষ্ণকথায় ইহার উভয়ে সময় অতিবাহিত করিতেন। ছুরিকার ভক্তিবিশুদ্ধ জঠরেই শ্যামানন্দের জন্ম হয় । যথা রঙ্গিকমঙ্গলে-- “গোপকুলে শ্ৰীকৃষ্ণ মণ্ডল মহাশয় । গৌড় ছাড়ি উড়িষ্যাতে করিলা আলয় ॥ দণ্ডেশ্বর বলিগ্রামে বড় পুণ্য স্থান । সেই গ্রামে মহাশয় করিলা নিধান ॥ দুরিকা বলিয়া তার পত্নী পতিব্ৰতা । শাস্তু দাস্তু ক্ষমাশীল সেই জগন্মাত ॥ পতি পত্নী দেহে তার ব্রহ্মণ্য বিদিত। সৰ্ব্বধৰ্ম্মপরায়ণ ভক্তি শুদ্ধ চিত ॥ তাছার উদরে জন্ম শুমানন্দ রায় । কত দিন রছিলেন আপন মালয় ॥” ভক্তি রত্নাকরে ও দণ্ডেশ্বর গ্রামই শ্যামানদের পিত্রালয় রলিয়া লিখিত আছে । এই গ্রন্থে শ্যামানদের জন্ম সম্বন্ধে আমরা আরও কিছু বিশেষ পরিচয় পাই। ইহাতে লিখিত আছে যথা চৈত্র পূর্ণিমাতে রাখিলেন শামানঙ্গ। দিনে দিনে বাঢ়িলেন যেই বাঢ়ে চক্স " ॐiयांनानाग्न शृिङ भांठांबू *ब्रिछद्र ७ *िञांगछ हांन गषtक ভক্তিরত্নাকরে এইরূপ লিখিত আছে—
- দণ্ডেশ্বর গ্রামে বাস সৰ্ব্বাংশে প্রবল । মাত শ্ৰীকুরিকা পিতা শ্ৰীকৃষ্ণমণ্ডল । সগোপ কুলেতে শ্রেষ্ঠ অতি স্নচরিত। কৃষ্ণ সে সৰ্ব্বস্ব তাঁর ভক্তে অতি প্রীতি ॥
尊 鬱 骼 尊 ধায়েনা বাহাদুর পুরেতে পূৰ্ব্ব অবস্থিতি । শিষ্টলোক কহে শুীমানন্দ জন্ম তথি ॥” ( প্রথম তরঙ্গ ) আবার উক্ত গ্রন্থের সপ্তম তরঙ্গে লিখিত আছে-- *গৌড়দেশ মধ্যে দণ্ডেশ্বর নামে গ্রাম। যথা পূৰ্ব্বে কৃষ্ণ মণ্ডলের বাস স্থান ॥ তারপর উৎকলেতে করিলেন বাস। কি বলিব দণ্ডেশ্বরে অদ্ভুত ৰিলাল । সেই পথ দিয়া শুামানদের গমন। গুমানন্দ দেখি সবে জুড়ার নয়ন ॥ তথা হৈতে গিয়া শীঘ্ৰ ধারেল গ্রামেভৈ। হইল উদ্বিগ্ন শুভ পত্নী পাঠাইতে ॥৪ এই বিবরণ পাঠে, জানা যায় দণ্ডেশ্বর গৌড়ের অন্তভুক্ত । এই স্থানেই পূৰ্ব্বে কৃষ্ণ মণ্ডলের বাসস্থান ছিল। অতঃপরে তিনি উৎকলে ধারেন্দা বাহাদুরপুর গ্রামে যাইয়া বাস করেন। প্রথম . তরঙ্গের উদ্ধৃতাংশ পাঠে মনে হয় ধারেলা বাহাদুরপুরেই শ্রামানদের জন্ম হয় । শামাননা বালো দুখী কৃষ্ণদাস নামে অভিহিত হইতেন । “শ্যামাননা” নামটী ইহার গুরু হৃদয়ানন্দ প্রদত্ত ইহাই রসিকমঙ্গল গ্রন্থে লিখিত আছে— “দেখিয়া হৃদয়ানন্দ মনেতে উল্লাল । এই সে কৃষ্ণভক্তি করিবে প্রকাশ ॥ পুছিলেন মহাশয়ে কার তুমি দাস । কি নাম কি কাৰ্য্য হেথা করহ প্রকাশ ॥ কহিলেন মোর নাম ফুখী কৃষ্ণদাস । জন্মে জন্মে মুই যে তোমার নিজ দাস । গুনিয়া হৃদয়ানন্দ প্রভুর জানন। 漂 উপদেশ কন্ধি নাম দিল শ্যামানন্দ ॥” - প্রেমবিলাস ও ভক্তিরঞ্জকারের বহু স্থানে ইনি হৰী কৃষ্ণদাস नांcम जांशबांग्न *ब्रिक्लग्न निद्रांtइन । क्ख् िशांशांन:क्छ नांबक्द्र१ जचएक७ फछिब्रप्रां स्रग्न अनिक क्षांठवा दिवङ्ग यांना यांइ