1-to 第 , k শ্যামানন্দ [ ৬১৩ ] भrांभांप्रमाँ - -*. 鬱 - কোন মতে মগুলের নাহি প্রতিবন্ধ । প্লুত হইতেন। তাহার ७हे ६दब्रां★Iछ#द cमशिग्नां ७धडिहदबैौcन ब्र পুত্র কন্তু গত হৈলে হৈল খামানন্দ ॥ ওপরামর্শে মণ্ডল মহাশয় একটা মুরূপ বালিকাকে শ্যামানন্দের জন্মিলেন স্তামীনন্দ অতি শুভক্ষণে । যে দেখে বারেক তার মহাননা মনে ॥ 轉 গ্রামবাসী স্ত্রীগণ কহয়ে বারবার। এখন দুখীয়া নাম রহুক हेहांद्र ॥ মাতা পিতা দুঃখ সহ পালন করিল। এই হেতু ভূখী নাম প্রথম ইইল । 橄 泰 禦 謝 ঐশ্বরচৈতন্তের দয়া উপজিল । দুখী নাম পূৰ্ব্বে কৃষ্ণদাস নাম খুইল । শুামানন্দ নাম ব্যক্ত হবে বৃন্দাবনে। জানাইল ভঙ্গিতে জানিল বিজ্ঞগণে ॥ দুখী কৃষ্ণদাস নাম হইল বিদিত। নিজ ইষ্ট সেবায় হইল নিযোজিত ॥” ( প্রথম তরঙ্গ ) শ্রামানন্দ নামপ্রাপ্তি সম্বন্ধে ভক্তিরত্নাকরে নিম্নলিখিত প্রসঙ্গ লিখিত হইয়াছে— • ক্রীব গোস্বামী শ্রামানন্দে কৃপা করি । করিলেন মানস সেবার অধিকারী ॥ রাধা শু্যামমুন্দরের সুখ জন্মাইল। জানিয়া শ্ৰীজীব শু্যামানন্দ নাম খুইল ॥” ভক্তিরত্নাকরে লিখিত আছে, শুমানন্দ বাল্যকালে অপরাপর বালকদের মেলে মিশিতেন না, অতিঅল্প বয়সেই তিনি ধ্যাকরণে যথেষ্ট জ্ঞান লাভ করিয়াছিলেন। বাল্য বয়সেই তাহার 聯 彝 হৃদয়ে ভক্তিভাব,বিকাশ প্রাপ্ত হইয়াছিল। তিনি ভক্তগণের মুখে শ্ৰীগৌরনিত্যানন্দের লীলাচরিত গুনিয়া বিহ্বল হইতেন, আর
- নিরস্তুর সেই গুণ করয়ে কীৰ্ত্তন। নদীর প্রবাহ প্রায় বরে নয়ন। সদা রাধাকৃষ্ণলীলামৃত করে পান। " পিতা মাতা সেবায় অত্যন্ত সাবধান ৷” (ভক্তিরত্নাকর,১ত")
তাহার বাল্যজীবনেই ভাবিমহত্বের বহুল চিহ্ন পরিস্ফুট হইয়া ওয়েছিল। কৃষ্ণদাস বাল্যকাল হইতেই কৃষ্ণপ্রেমে অধীর ছিলেন, কৃষ্ণবিরহের দুঃসহ ব্যথায় নিরস্তর ই হার চিত্ত ব্যথিত থাকিত। মওলমহাশয় কমলার কৃপায় কখনও দারিদ্র্য দুঃখের লেশাভাসও অনুভব করেন নাই। বিশেষতঃ তদীয় গৃহে ছুরিকা দেবী সাক্ষাৎ লক্ষ্মীর স্থায় বিরাজ করিতেন। কিন্তু সংসারের এত সুৰসূত্বেও কৃষ্ণদাস নিরস্তর কৃষ্ণবিরহে আকুল থাকিতেন, তিঁনি হা কৃষ্ণ হ কৃষ্ণ বলিয়া নিরস্তুর নয়নজলে পরি XX 26 8 অঞ্চলক্ষ্মীরূপে বিবাহসূত্রে আবদ্ধ করিয়া দিলেন । কিন্তু শ্ৰীমদাস গোস্বামীর স্তায় কৃষ্ণবিষ্টচিত্ত কৃষ্ণদাস তাহাতেও সংসারে আসক্ত হইলেন মা, তাছাতেও তাহার কৃষ্ণবিরহের নয়নাশ্রয় ৰিরাম হইল না। গুIমবিয়হে শুীমানন্দ সমগ্র জগৎ অন্ধকার দেখিতে লাগিলেন, বিষয় বিষবৎ প্রতিভাত হইল, এই অবস্থায় প্তামানন্দ দিনযামিনী কেবল কৃষ্ণ বলিয়া রোদন করিতেন, যথা রসিকমঙ্গলে— “সদাই বৈরাগচিত্ত কৃষ্ণ অমুরাগে। " নয়নের জলে তার সর্ব অঙ্গ ভিজে । কৃষ্ণরসাবেশে প্রভু আপন না জানে। দিবা নিশি কৃষ্ণ ব’লে কাব্দে অনুক্ষণে ॥ গৃহাসক্ত মুখ জানে বিষের সমানে। কিছুই না ভায় তার এক কৃষ্ণ বিনে ॥” কৃষ্ণদাসের বিপুল ভোগবিলাস বৈভব থাকা সত্বেও তিনি কৃষ্ণবিরহে দুঃখী। এই ভাবে কিয়দিন অতিবাহিত হইল। কৃষ্ণদাস কোন ক্রমেই আর গৃহে তিষ্ঠিতে পারিলেন না। বন্ধু বান্ধবগণ শুমানন্দকে গৃহে রাখতে বহু যত্ন করিলেন, কিন্তু তাহারা বালির আলি বান্ধিয়া সেই বৈরাগ্যসিন্ধুর তরঙ্গ রোধ করিতে সমর্থ হইলেন না। কৃষ্ণদাস স্বীয় অনুজ বলরামের প্রতি সংসারের ভার সমর্পণ করিয়া তীর্থভ্রমণোপলক্ষে গৃহের বাহির হইলেন । বলরামও অমুজের ন্যায় শাস্ত দান্ত ও ধৰ্ম্মভীরু ছিলেন । জ্যেষ্ঠের গৃহত্যাগে তাছার প্রাণ কাদিয়া উঠিল, তাহার সঙ্গে তাছার পদাঙ্ক অনুসরণ করিতে করিতে তিনিও গৃহের বাহির হইতে মনন করিলেন, কিন্তু জ্যেষ্ঠের আদেশ পালনের নিমিত্ত . তাহাকে আরও কিছুদিন সংসার করিতে হইয়াছিল। অতঃপরে তিনিও সংসার ত্যাগ করেন। খামানন্দ কত শাকে গৃহ ত্যাগ করেন, তাহার কোন উল্লেখ না থাকিলেও তিনি কোন মাসে গৃহত্যাগ করিয়াছিলেন, ভক্তিরত্নাকরগ্রন্থে তাহার পরিচয় আছে, যথা“বাল্য পৌগগুদি গৃহে করিলা বিগাস । নব্য ধোবনেতে গৃহে হইলা উদাস ॥ ফাল্গুন মাসেডে শুমানন্দ মহাবীর । গৃহ ছাড়িবেন মনে করিলেন স্থির ॥” গুমানন্দ গৃহ হইতে বহির্গত হইয়া প্রথমে জম্বুরা নগরে ( অম্বিকা) উপনীত হইলেন। এখানে ৰৈঞ্চবাচার্ধ হৃদয়চৈতন্ত ঙাহাকে দেখিয়া নিরতিশয় গ্রীতিলাভ করিলেন। কৃষ্ণদাস