ষট কৰ্ম্মন
কার্য্যে লীেহনিৰ্ম্মিত ভূষণ ধারণ এবং বামহস্তে পূজাদি বিহিত হইয়াছে। 彎 মুদ্রণকার্যে মঙ্গবার স্বাস্থনিতি রঙ্গু গ্ৰন্থত কলি যুদ্ধ ভিন্ন মৃত ব্যক্তির, অথৰা গর্দভের দন্তে জপমালা প্রস্তুত করিয়া তাছাতে জপ করিবে । আকর্ষণ কার্য্যে ভগ্ন হস্তিদস্তুনিৰ্ম্মিত মালা | দ্বারা জপ এবং বিদ্বেগণ ও উচ্চাটন কার্য্যে সাধ্যব্যক্তির কেশীপ সূত্রদ্বারা অশ্বদস্তুনিৰ্ম্মিত মালা প্রস্তুত করিয়া জপ করিতে হয়। ষট কৰ্ম্মের আসনাদি নিয়ম-পদ্মাসন, স্বস্তিকাসন,বিকটাসন, কুকুটাসন, বঞ্জাসন ও ভদ্রাসন বট কৰ্ম্মে প্রশস্ত। এতদ্ভিন্ন পয়, পাশ, গদা, মুঘল, বজ্র ও খড়গ নামক ৬টা মুদ্রাও বট কৰ্ম্মে প্রয়োজন। যথা—শাস্তিকৰ্ম্মে পদ্মমুদ্র, বশীকরণে পাশমুদ্রা ইত্যাদি। ঘটকৰ্ম্ম করিবার কালে পঞ্চ তত্ত্বের উদয় স্থির করিয়া কাৰ্য্য করিতে হয় । জলতৰেয় উদ্বয়কালে শাস্তিকাৰ্য্য, . বহ্নিতত্বের উদয়ে বশীকরণ,পৃথীতৰে স্তম্ভন, আকাশতৰে বিদ্বেষণ, . বায়ুতৰে উচ্চাটন এবং বহ্নিতত্বের উদয়ে মারণ কাৰ্য্য করবে। এই পঞ্চতত্ত্বের উদয় নিম্নোক্ত প্রকারে স্থির হইয়া থাকে। ভূমিতত্বের উদয় হইলে উভয় নাগাপুট হইতে দণ্ডাকারে খাস মির্গত হয়, জলতত্ব ও অগ্নিতত্ত্বের উদয়কালে নাসার উদ্ধভাগ দিয়া শ্বাস প্রবাহিত হয়। বায়ুতন্ধের উদয়-সময়ে বক্রভাবে শ্বাস বছিতে থাকে। আকাশতম্বের উদয় হইলে নাসিকার মধ্যভাগ দিয়া শ্বাস নির্গত হয় । এই সকল শ্বাস-নির্গমনের লক্ষণ দ্বারা কোন সময়ে কোন তত্ত্বের উদয় হয়, তাহ নিরূপণ করিয়৷ ব্ৰতী কাৰ্য্য সম্পন্ন করিবেন। পঞ্চতত্বের উদয় ও পঞ্চভূতের মণ্ডল জানিয়া তবে কাৰ্য্যামুষ্ঠান করা আবশুক । যে তত্ত্বের উদয়ে যে কাৰ্য্য অভিহিত হইরছে, সেই তত্বের মণ্ডল নিৰ্ম্মাণ করিয়া সেই কাৰ্য্য বিধেয়। অতিৰে অৰ্দ্ধচন্দ্রাকৃত্তি, জলতৰে পাকার, পৃথ্বীতৰে সবজ চতুরভ্রমণ্ডল, আকাশ তৰে ছয়ট বিন্দুযুক্ত বৃত্ত এবং বায়ুতত্ত্বে স্বস্তিকোপেত ফ্রিকোণাকার মণ্ডল করিবে। এই সকল মণ্ডল সেই সেই ভূতের আভাযুক্ত সেই সেই বর্ণ দ্বারা রঞ্জিত করিয়া লইবে, এবং তাঁহাতে স্ব স্ব নাম অঙ্কিত করিবে। আকাশের বর্ণ স্বচ্ছ, বায়ু কৃষ্ণবর্ণ, অগ্নি রক্তবর্ণ, জল বিশদ এবং ভূমি পীতবর্ণ। फेऊ शक्ने कई ‘**, बर्, ण१, इ९, शर, ब्रः, uहे ७णै रौछ মন্ত্র স্বারা যখাক্রমে ঐ সকল কৰ্ম্ম করিতে হইবে এবং ঐ কার্য্যে গ্ৰথন, ৰিদওঁ, সংপুট, রোধন, যোগ ও পল্লব এই বড় বিধ মন্ত্র বিদ্যাস করিয়া উহা সম্পাদন করিতে হয়। ইহাদের লক্ষণ যথা— এথন—ঘট কর্ণের সাধ্য ব্যক্তির নামের বর্ণ সকলকে মন্ত্র পুটিত করিয়া লিখিতে হইবে, ইহাকেই এখন কহে । শাস্তি কর্ণে এাথন করিতে হয় । I see ) যটকৰ্ম্মন বিদৰ্ভ—মন্ত্রবর্ণদ্বয়ের মধ্যে সাধ্য ব্যক্তিয় মামাক্ষর লিখিবে, ইহার নাম দিওঁ। বশীকরণকার্ধে এইরূপ বিদর্ভ-বিজ্ঞাস প্রশস্ত। সংপুট-সাধ্য ব্যক্তির নামের আদি ও অন্তে মন্ত্র লিখিলেই সংপুট বিস্তাস হয়। স্তম্ভনকার্ধ্যে এই রূপে সংপুট “বিদ্যাস করিতে হয়। • - রোধন-সাধা নামের আদি, মধ্য ও অন্তে মন্ত্ৰ লিখিলে তাহাকে রোধন কহে। বিদ্বেষণ কাৰ্য্যে এইরূপ মন্ত্রের রোধন स्वiधुिjङ् । . . যোগ-মন্ত্রের অস্তে সাধ্য ব্যক্তির নাম,যোগ করাকে যোগ কহে । উচ্চাটন কার্য্যে এই যোগ করিতে হয়। পল্লব-সাধ্য ব্যক্তির নামের অন্তে মন্ত্রযোগকে পল্লব কহে । মায়ণ কার্য্যে এই পল্লব বিষ্ঠাস করা বিধেয় । ঘট কর্শের মন্ত্র ও দেবতার শ্বেত, রক্ত, পীত, মিশ্র, কৃষ্ণ ও ধূম্ৰ এই ৬ প্রকার বর্ণ উক্ত হইয়াছে। শান্তি প্রভৃতি ঘট কৰ্ম্মে যথাক্রমে উক্ত ষড়বিধ বর্ণবিশিষ্ট মন্ত্র ও দেবতার ধ্যান করিয়া চন্দন, গোরোচনা, হরিদ্র, গৃহপূম, চিতাঙ্গার ও অষ্টবিধ বিষ ( এই ৬ প্রকার ) দ্রব্যদ্বারা যথাক্রমে মন্ত্র লিখিতে হইবে। প্তেন পক্ষীর বিষ্ঠ, চিতামূল, বিট, লবণ, ধুতুরার রস, গৃহধুম, মরিচ, পিপুল ও শুঠ ইহুদিগকে অষ্টবিষ কহে । উচ্চাটনকৰ্ম্ম করিবার সময় মন্ত্রের অন্তে বযট, মারণে হুং ফট, স্তম্ভনে নমঃ, শান্তিকৰ্ম্ম ও পৌষ্টিককার্য্যে স্বাহ পদ যোগ করিতে হয়। হোম ও তর্পণে মন্ত্রান্তে স্বাহ এবং ন্যাস ও পূজার মন্ত্রের শেষে নমঃ শব্দও যোগ হইয়া থাকে। ইহাতে বিশেষ এই যে, কেবল জপকালেই মন্ত্রাভে বধট, ফট, প্রভৃতি যোগ করিয়া জপ করিবে, ইহা সৰ্ব্বতন্ত্রসন্মত নহে। যে হেতু তন্ত্রাস্তরের বচনে জানা যায় যে, অগ্নিকার্য্যে স্বাহ এবং সকল প্রকার অর্চনাতে নমঃ শব্দ প্রয়োগ বিধেয় । শাস্তি, পুষ্টি, বশীকরণ, বিদ্বেষণ, আকর্ষণ, উচ্চাটন ও মারণকাৰ্য্যে ক্রমশঃ মন্ত্রীস্তে স্বাহ, স্বধী, বযট, হং, বৌষট, ও ফট, এই সকল মন্ত্ৰ যোগ করিয়া ঐ কাৰ্য্য করিতে হইবে। অতএব এই সকল বিধি দ্বার জানা যায় যে, হোম কার্য্যেও উক্ত বিধির অনুসরণ বিধেয় । শাস্তি প্রভৃতি বট কৰ্ম্মে মন্ত্রের গ্রখনাদি সংস্কারের জন্ত পাত্রের পার্থক্য নির্দিষ্ট হইয়াছে। শাস্তিকার্য্যে রজত বা তাম্ৰপাত্র এবং বশীকরণে ভূজপত্রে মন্ত্র লিখিয়া গ্ৰথনাদি সংস্কার করবে। সুবৰ্ণপাত্র সকল প্রকায় কাৰ্য্যেই ব্যবহার ररेड़ পারে । মারণাদি ক্রর কৰ্ম্মে প্রেতবস্ত্রে মন্ত্র লিখিত হয়। শান্তিকার্ঘ্যে তিন প্রকার গন্ধ, বশীকরণে পঞ্চগব্য, সৰ্ব্বকার্থ্যে অষ্টগন্ধ এবং মারণে অষ্টবিধ ব্যবহার করিবে। শাস্তিকর্ণে দুৰ্ব্বা, বশীকরণ প্রভৃতিতে ময়ূরপুচ্ছ, সকল কার্যে মুবর্ণ এবং কয় কর্গে