ষড় বুর্গ [ १¢० J ষড় বর্গ পাকান্তর প্রাপ্ত হইয়। একই অৰাক্ত রস হইতে উক্ত মধুরাদি 幣 ছয় গ্রকারের রসের উৎপত্তি হইয়াছে। সুতরাং এই প্রণালী অনুসারে আবার প্রত্যেক পদার্থেই বড় রসের অনুভূতি ইয় থাকে, তবে যে বস্তুতে যে রস বাহুল্যরূপে অবস্থান করে, সেই দ্রব্য তদ্রসাত্মক বলিয়া নির্দিষ্ট হয়। যেমন টঙ্কু মধুর, নিম্ব তিক্ত ; অতি স্বক্ষানুসন্ধানে এই দুই পদার্থে এবং এইরূপ যাবতীয় ভিন্ন ভিন্ন রসাত্মক পদার্থেই বড় রসের অভিব্যক্তি দেখিতে পাওয়া যায়। তবে কোন কোনটী প্রধানতর বা প্রধানতম এবং সুগ্নতর বা সূক্ষ্মতমভাবে অবস্থান করে, এই মাত্র বিশেষ। উক্ত স্বক্ষভাবে অবস্থানকারী রসগুলি অনুরসূ বলিয়া আখ্যাত হইয়া থাকে। অপভূতের সহিত আকাণাদি অন্তান্ত ভূতের সংসৰ্গহেতু পাকান্তর হইয়া যে ষড়বিধ রসের উৎপত্তি হয় ; তন্মধ্যে আপরসের সহিত ক্ষিতাংশ অধিক থাকিলে মধুর রস উৎপন্ন হয় এবং উহার ভিতর অৰ্দ্ধগুণের বাহুল্য থাকিলে অঙ্করস, ভূমি ও অগ্নি এই উভয়ের বাহুল্যে লবণরস, বায়ু ও অগ্নির আধিক্যে কটুরস, বায়ু ও আকাশের প্রাৰল্যে তিক্ত এবং ও বায়ুর বহুলতার কষায় রস উৎপন্ন হইয়া থাকে। ষড় রসের গুণ বা কাৰ্য্য-সংক্ষেপত: বড় রসের মধ্যে মধুর, অম্ল ও লবণ, বায়ুনাশক ; মধুর, তিক্ত ও বযায় রস, পিত্তনাশক এবং কটু, তিক্ত ও কষায়রস, শ্লেষ্মনাশক । [ রস দেখ ] ষড় রসাদব (পুং} শরীরস্থ রসের পুষ্টিরূপ মদ; ধাতু। ষড় রাত্র (র) ধর্মাং গ ौ*{|१ ममांशंह: । १$१, छ्ग्न भिदां★iय । ষড় রেখা ( স্ত্রী ) ষটু রেখা যত্র। বড় ভূখী । ২ বড় রাজী। যডুলবণ ( ক্লী ) ষড়, গুণিতং লবণং। মূজোপেত পঞ্চ লবণ। - [ ফট, লবণ দেখ। ] বড়লোহ (কী ) ছটা ধাতু। ষড় বক্ত (পুং ) ষট বুলি যন্ত । কাৰ্ত্তিকের। ষড়ানন। ষড় বর্গ (পুং )' জ্যোতিষোক্ত রাশির ছয় প্রকার ভাগকে বড় বর্গ কছে। ক্ষেত্র, হোর, দ্ৰেঙ্কণি, নবাংশ, দ্বাদশাংশ, ও রিংশাংশ এই ছয়ট ভাগ ষড়বৰ্গ ।
- ক্ষেত্ৰং ছোরাথ দ্রেঞ্চাণে নবা’শো দ্বাদশাংশকঃ । ত্রিংশাশকশ বড় বৰ্গস্ত্র্যাদি প্রাপ্ত ফল প্ৰদা ॥"
( জ্যোতিঃসারসংগ্ৰন্থ ) ক্ষেত্র-মেষ ও বৃশ্চিক এই দুই রাশি মঙ্গলের ক্ষেত্র, বৃষ এবং তুল শুক্রের ক্ষেত্র, মিথুন এবং কঙ্কা বুধের ক্ষে , কর্কট রাশি চন্দ্রের ক্ষেত্র, ধমু ও মীন বৃহস্পতির ক্ষে, মকর ও কুন্তরাশি শনির ক্ষেত্র । হোর। --রাশির অৰ্দ্ধাংশের নাম ছোর, তন্মধ্যে বিষম রাশির ; ¢५भ अश्नं शृर्शाद्र cशब्ला, छिठोध ज१भं कtअन्न ७षः गभग्नांश्विग्न প্রথমাংশ চঞ্জের ও দ্বিতীয়াংশ স্বর্ষোর ছোঁর । দ্ৰেকাণ—রাশিকে তুিন ভাগ করিলে তাহার এক এক ভাগকে দ্ৰোণ কৰে। যে গ্রন্থ যে রাশির অধিপতি হন, তিনিই সেই রাশির প্রথম কোণের অধিপতি এবং সেই রশি. হইতে পঞ্চম রাশির অধিপতি গ্রহ দ্বিতীয় দ্রেক্ষণের অধিপতি এবং তাহার নবম রাশির অধিপতি গ্রহ তৃতীয় গ্রেঞ্চাশের অধিপতি হন। নবাংশ--রাশিকে ৯ ভাগ করিলে তাহার এক এক ভাগের নাম নবাংশ। . মেষ, সিংহ, ধন্থ এই তিন রাশির মেযাবধি করিয়া নবাংশ গণনা করিবে। অর্থাৎ ঐ তিন রাশির প্রথমাংশ মেষ, এবং মেঘের অধিপতি মঙ্গল, অতএব প্রথম নকাংশের অধিপতি মঙ্গল স্থির করিতে হইবে। দ্বিতীয়াংশ বুধ, উহার অধিপতি শুক্র, সুতরাং দ্বিতীয় নবাংশপতি বৃষ, তৃতীয়াংশ বুধ, বৃষের অধিপভি বুধ, সুতরাং তৃতীয় নবাংশপতি বুদ্ধ। এই প্রকার মেধাদি ৯ রাশি অংশক্রম ৰে ষে রাশির যে যে গ্ৰহ অধিপতি হইবে, তাহারা সেই সেই নবাংশের অধিপতি হইবে। এইরূপ মকর, বৃষ ও কন্যা এই তিন রাশির মকরাদি করিয়া, এবং তুলা, কুম্ভ ও মিথুন এই তিন রাশির, তুলাবধি করিয়া ও কর্কট, বৃশ্চিক ও মীন তিন রাশির কর্কটাৰধি করিয়া নবাংশ গণনা করিবে । দ্বাদশাংশ-প্লাশিকে দ্বাদশ ভাগ করিলে তাহার এক এক ভাগের নাম দ্বাদশাংশ । যে রাশিকে স্বাদশাংশ করিবে, সেই রাশির অধিপতি যে গ্রহ তিনিই প্রথম দ্বাদশাংশের অধিপতি হইবেন । সেই অধিপতি গ্ৰহ হইতে পর পর গ্রহে দ্বিতীয় দ্বাদশাংশ প্রভৃতির অধিপতি হইবেন। ত্রিংশাংশ— রাশিকে ৩০ ভাগ করিলে তাহার এক এক ভাগের নাম ত্রিংশাংশ। ৰিষম রাশির অর্থাৎ মেষ, মিথুন, সিংহ, তুলা, ধম্মু ও কুন্তু এই ছয়টা রাশির প্রথম পাঁচটা ভাগ মঙ্গলের ত্রিংশ;ংশ, তাহার পর পাঁচ ভাগ শনির, তাহার পর আট ভাগ বৃহস্পতির, তংপরে সপ্তভাগ বুধের, তৎপরে পঞ্চভাগ গুঞ্জের বিংশাংশ,অর্থাৎ ঐ সকল অংশের অধিপতি ঐ সকল গ্রহ হইবে। সমরাশির অর্থাৎ বুধ, কর্কট, কস্তা, বৃশ্চিক, মকর ও মীন রাশির প্রথম পঞ্চভাগ শুক্রের, তৎপরে পঞ্চভাগ বুধের, তৎপরে অষ্টভাগ বৃহস্পতি, তৎপরে সপ্তভাগ শনর ও তৎপরে পঞ্চভাগ মঙ্গলের ত্রিংশ{ংশ জানিতে হইবে। কোষ্ঠী গ্রস্তুত করিবার কালে লগ্নেয় এইরূপ বড় বর্গে যদি গ্ৰহগণ বিদ্ধ থাকে, ত{হ হইলে শুভফল হয় । [ বিশেষ বিবরণ রাশি ও তত্তাশন্ধে দ্রষ্টব্য ]